পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cनोद *v७२ to- SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSL পরমেশ্বরের জ্বলন্ত প্রকাশ প্রাণে উপলব্ধি করিয়া বিহবল হইয়া পড়িলেন । প্রেমরসে পরিপ্লাবিত হইয়া রূপ গোস্বামীকে আলিম্বন করিলেন, এবং বলিলেন, রূপ ! ভগবানের কৃপাই মূল, তাহার কৃপা হইলে नाशांना भूथतां७ उङि नभूझ ऊँडब्बम क- ! নাই, তাহার পুনরাবৃত্তি নাই । রিতে পারে। “ভাবিতে ভাবিতে কৃষ্ণ স্মরয়ে অন্তরে। কৃষ্ণ কৃপায় অজ্ঞ পায় রসসিন্ধু পারে। এত বলি প্রভু তারে কৈল আলিঙ্গন । বারাণসী চলিবারে প্রভুর হইল মন ॥” চৈঃ চঃ মধ্যখণ্ড ১৯ অধ্যায । শ্রীরূপকে ভক্তিতত্ত্ব উপদেশ করিয়া গৌরাঙ্গ বারাণসী গমন করিতে উদ্যত হইলে, রূপ বলিলেন, অনুমতি করেনত আমিও আপনার সঙ্গী হই । আপনার বিরহ আমি সহ্য করিতে পারিল না। গৌর বলিলেন, বৃন্দাবনের এত নিকটে যখন আসিয়াছ, তখন বৃন্দাবন ধাম দর্শনার্থ যাত্রা কর । তথা হইতে গৌড়দেশ হইয়া নীলাদ্রিতে আমার সহিত মিলিত হইও । চৈতন্যের আদেশে শ্রীরূপ ও বল্লভ বৃন্দাবন অভিমুখে যাত্রা করিলেন । ক্রমশঃ । -بھیجی کی۔ বেহালা সাম্বৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ । ব্রাহ্ম সম্বৎ ৬১ ৷ আচাৰ্য্য কুলাং বেদমধীত্য যথাবিধানং গুরোঃ । কৰ্ম্মাতিশেষেণাভিসমাবৃত্য কুটুম্বে গুচে দেশে স্বাধ্যায়মধীয়ানো ধাৰ্ম্মিকান বিদধদাত্মনি সৰ্ব্বেন্দ্রিয়াণি সং প্রতিষ্ঠাপ্য অহিংসন সৰ্ব্বাণি ভুতানি অন্যত্র তীর্থেভ্যঃ স খন্বেবং বৰ্ত্তয়ন যাবদাযুষং ব্রহ্মলোকমভিসম্পদ্যতে ন স পুনরাবর্ততে ন স পুনরাবৰ্ত্ততে । ছানেদাগ্য শ্রীতি । যথা বিধান গুরুর নিকট বেদাধ্যযন পূর্বক প্রতিনিবৃত্ত হইয়া দারগ্রহণ ও পরি বেহালা সাম্বৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ গার্হস্ত্যের বিধান আছে । সর্বশ্রেষ্ঠ । ১৩৩ চচ্ছন্ন স্থানে বসবাস করিয়া নিজে অধ্যয়ন ও পুত্রাদিকে অধ্যাপনাদি দ্বারা ধৰ্ম্মপথে স্থাপন, সমস্ত ইন্দ্রিয়কে আত্মাতে প্রতিষ্ঠাপন ও অহিংসা ধৰ্ম্মের আচরণ করিয়া যিনি জীবন অবসান করেন তিনি ব্রহ্মলোক প্রাপ্ত হন । র্তাহার পুনরাবৃত্তি মনুষ্যের কর্তব্য কি, আর কিরূপেই বা তাহার ঐহিক ও পারত্রিক সকল প্রকার মঙ্গল হইতে পারে এই শ্রীতিতে কএকটি সার কথায় তাহা ব্যক্ত হইয়াছে । গার্হস্থ অপেক্ষা প্রকৃত মনুষ্যত্ব লাভের উপযোগি আশ্রম আর নাই এই জন্য এই শ্রীতিতে ফলত গার্হস্থ কিন্তু যে আশ্রম সর্বশ্রেষ্ঠ আপনাতে তাহার উপযোগি গুণের সমাবেশ চাই, নচেৎ অtশ্রম ধৰ্ম্ম সম্যক প্রতিপালিত হইতে পারেনা, এই জন্য এই শ্রুতিতে বেদাধ্যয়নের বিধি আছে । ব্যবহার কালে দেখা যায় গার্হস্থ্যে মনুষ্যত্ব ও পশুত্ব এই দুএরই অনুকূল কারণ উপস্থিত হয় । কিন্তু মনুষ্যকে জ্ঞানে ও আচরণে বলীয়ান করিয়া ক্রমশঃ উচ্চ ধৰ্ম্মে অধিকারী করা এই আশ্রমের প্রধান লক্ষ্য, ফলতঃ তৎসিদ্ধির জন্যই মাতার ন্যায় হিতকারিণী শ্রীতি জ্ঞানচর্চার সহিত ব্রহ্মচর্যা করিতে বলিয়াছেন। জ্ঞানবলে ভাবী গার্হস্থ্যের বিধি নিষেধের উপলব্ধি হয় আর কঠোর ব্রহ্মচৰ্য্য তৎপ্রতিপালনে শক্তি সঞ্চার করিয়া দেয় । এই ব্রহ্মচৰ্য্য কেবল তেজেধাতুর নিরোধক নয় কিন্তু কাম ক্রোধাদি যে কএকটি বৃত্তি বলবতী হইয়া মনুস্যকে পশুত্বে আনিয়া ফেলে ইহ তৎ সমুদায়েরই নিরোধক । ফলতঃ শরীরের পৃষ্ঠবংশ যেমন সৰ্ব্বশরীরকে সুদৃঢ় বন্ধনে রাখিয়াছে সেইরূপ এই ব্ৰহ্ম