cणौष sv०२ سدسمصصميمه সেইরূপ আত্মার জ্ঞানই প্রকৃত আত্মজ্ঞান। কৰ্ম্মে অভিমান ও জ্ঞানে তাহার অভাব “এই স্তুই বিরুদ্ধ ধৰ্ম্মের সংযোগ থাকাতে মুক্তিপথে জ্ঞান ও কৰ্ম্মের সমন্বয় কখন হয় না। কিন্তু মনুর নির্দেশ মতে জ্ঞানের সহিত শমদমাদি সাধনরূপ কৰ্ম্মের সমন্বয় হইলে কোনই দোষ অশিবে না। কারণ এই কৰ্ম্মের সহিত জাতিবর্ণ সংস্কারের সম্বন্ধ থাকা সম্ভাবিত নহে । যাহার মুক্তি ইচ্ছা হইবে সেই ব্যক্তিই শমদমাদি কৰ্ম্ম সাধন যোগে জ্ঞানপথে অগ্রসর হইতে পরিবে। এই জন্য অন্তরাপিতু তদ্ষ্টেঃ এই সূত্রের ভাষ্যে শঙ্কর কহিয়াছেন ‘অনাশ্রমিত্বেনান্তরালে বৰ্ত্তমানোইপি বিদ্যায়ামধি ক্রিয়তে’ অtশ্রমাচার কৰ্ম্মাদি না থাকিলেও জ্ঞানে অধিকার অাছে। কেন না তদৃন্টেঃ রৈক বাচক্লবী প্রভৃতি অনাশ্রমীরও ব্রহ্মজ্ঞান দৃষ্ট হইয়া থাকে। ফলত সাভিমান কৰ্ম্ম না করিলেও একমাত্র শমদমাদি সাধনে জ্ঞান লাভ হইতে পারে। সুতরাং জ্ঞানের সহিত এরূপ কৰ্ম্মের বিরোধ হয় না । কৰ্ম্মী বলেন কৰ্ম্মের লক্ষ্য চিত্তশুদ্ধি। এই চিত্তশুদ্ধি ব্যতীত জ্ঞান হয় না। সুতরাং কৰ্ম্ম অনুষ্ঠেয়। অবশ্য সকলেই স্বীকার করিবেন চিত্তশুদ্ধি ব্যতীত জ্ঞান হয় না। কিন্তু এই চিত্তশুদ্ধি বস্তুটি কি ? পাপের মালিন্য থাকিলেই মন অশুদ্ধ থাকে আর পাপ দূর হইলেই মন শুদ্ধ হয়। শাস্ত্রকারেরাও কহিয়াছেন, "দুরিতক্ষয় এব কৰ্ম্মানুষ্ঠানস্য পরং প্রয়োজনং" পাপ নাশ করাই কৰ্ম্মানুষ্ঠানের উদ্দেশ্য। তাই যদি হয় তবে মনু কৰ্ম্মত্যাগ করিয়া শমদমাদি সাধনের যে বিধি দিয়াছেন তদ্বারা সেই উদ্দেশ্যই সিদ্ধ হইবে । বেহালা সাম্বৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ যাহাতে জাত্যাদি বিকার সম্পর্ক নাই | ১২৩৭ مچـ ==ssجيضيعs هي موضه
- - ¿mm - -m g-a
পাপাচরণে মনের সঙ্কল্প ও ইন্দ্রিয়ের ব্যাপার দুইই চাই । মন অগ্ৰে অবৈধ সঙ্কল্প করে পরে তদ্বিষয়ে ইন্দ্রিয়ের অবৈধ চেষ্টা হয় । মন ও ইন্দ্রিয়ের এই অবৈধ ব্যাপারেই যখন পাপ তখন সেই মন ও ইন্দ্রিয়ের সংযমে বা বৈধ পথে চালনেই পাপের পথ প্রতিরোধ হইবে । ফলত এইরূপে পপিনী করাই চিত্তশুদ্ধি। এই চিত্তশুদ্ধি যদি ইন্দ্রিগ্ননিরোধে সিদ্ধ হয় তবে বিধি মন্ত্র ও তন্ত্র-প্রয়োগ-সাধ্য আtয়াসকর কৰ্ম্মের প্রয়োজন কি । অনেকেই বলেন কৰ্ম্ম জড়-স্বভাবকে ধৰ্ম্মে আনিবার একটা প্রলোভন । তাহার। কহেন যেমন পিতা লডদুকের লোভ দেখাইয়া পুত্রকে নিম্বপান করাইয়া থাকেন ইহাও তদ্রুপ । নিম্বপানে লডক ब्लांडझे যে উদেশ্য তাহা নহে কিন্তু আরোগ্যই উদ্দেশ্য । সেইরূপ কৰ্ম্মকাণ্ড বেদ এটা ওটা সেট এইরূপ নানা রূপ মিথ্যা ফলে প্রলোভিত করিয়া জড়স্বভাবকে ধৰ্ম্মে আনয়ন করিবার জন্য কৰ্ম্ম বিধান করিয়াছেন। অতএব লড,কদৃষ্টান্তে যখন ইহা তুচ্ছ প্রলোভন মাত্রে পর্যবসিত হইল, এক মাত্র ইন্দ্রিয়সংযমেই যখন পাপনাশ ও তন্নিবন্ধন চিত্তশুদ্ধি হয় তখন জ্ঞানকাণ্ড যাহাকে মুক্তির প্রতিকূল অথাৎ বন্ধনের কারণ বলিয়। সৰ্ব্বতোভাবে ত্যাগ করিতে বলিয়াছেন তখন সেই কৰ্ম্মপাশকে ইচ্ছা করিয়া কেন গলে বন্ধন কর । এক্ষণে শাস্ত্রপ্রমাণে নির্ণীত হইল গৃহীর আত্মদর্শনেই পুরুষাৰ্থসিদ্ধি হয়। দেহেন্দ্রিয়াদি অজ্ঞান অসত্য জড়বাধা আত্মাকে আচ্ছন্ন করিয়া রাখিয়াছে, মোহের একটা প্রবল অন্ধকার তাহার উপর প্রসারিত হইয়া আছে। সেই মোহ নিরা
