ՏԳe তত্ত্ববোধিনী পত্রিক
- २ द ब्र, a खन
নিতে পারি ? তাহার কোটি কোটি অংশের একাংশও নছে। “জ্যোতিঃ র্যার গগনে গগনে,” হিন্দু শাস্ত্রকারেরা তাহার একটী নাম “একপাৎ”ঞ্জ নির্দেশ করিয়াছেন। অর্থাৎ তাহার বিভূতির একপাদ অথবা সূক্ষ অংশ মাত্র এই পরিদৃশ্যমান জগতে বিরাজমান, অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডে সে বিভূতি পরিব্যাপ্ত রহিয়াছে অথবা অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড তাহা ধারণ করিতে পারে না কিন্তু তিনি নিজে এই অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের এই অপরিসীম বিভূতি বা মহিমারও অতীত । “অত্যতিষ্ঠং দশাঙ্গুলমৃ” । যিনি “নেতি নেতি’, ইহা নহে ইহা নহে, এইরূপ অপাবর্তন দ্বারা ও স্বষ্টিকাৰ্য্যের আলোচনা দ্বারা আমাদিগের নিকট প্রতীয়মান হয়েন র্তাহার সম্বন্ধে এই জ্ঞান পরোক্ষ জ্ঞান বলিতে হইবে । তিনি কিংস্বরূপ তাছ। সম্যক কে বলিতে পারে ? কিন্তু তিনি প্রত্যক্ষ রূপে হৃদয়ে প্রতিভাত হয়েন কি না এ বিষয় বিচার করা এ প্রস্তাবের উদ্দেশ্য নহে। অতএব এক্ষণে ঈশ্বরের মহিমার বিষয় কিঞ্চিৎ বিবৃত করিতে প্রবৃত্ত হইলাম । ১ । রক্ষাদির বীজ বিস্তারের কেমন সুন্দর ব্যবস্থা । ঐ বীজগুলি বায়ু সহকারে দূর দূরান্তরে পরিচালিত হয় । সমুদ্র ব্যবধান সত্তেও উহার এক মহাদ্বীপ হইতে অপর মহাদ্বীপে অানীত হইয়া থাকে। অনেকানেক বীজ কাপাসবৎ পদার্থ দ্বারা আবৃত হওয়াতে উহাদের বায়ু যোগে গমনাগমনের সুবিধা হয় । কতকগুলি বীজ অভীষ্ট স্থানে গিয়া সংলগ্ন হইবে এ নিমিত্ত উহাদের গাত্রে আকর্ষণী বৎ পদার্থ সংশ্লিষ্ট আছে। কতকগুলিতে MMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AAASASASS ¿Estaa
- প্রপঞ্চ লক্ষণ একপাদে বিভূতাং শক্কপোংস্যেতি একপাত । শ্রীমৎ শঙ্করাচার্য্য কৃত অর্থ।
on নির্যাস থাকে, উহা দ্বারা স্থান বিশেষে আবদ্ধ হইয়া কাৰ্য্য করিতে থাকে। পরস্তু পক্ষী ও মধুমক্ষিক ভ্রমর প্রভৃতি পতঙ্গের ফল মধু ভক্ষণ ও আহরণ জন্য বৃক্ষের ফল ও পুষ্পে বসিলে সেই পুষ্পের রজ তাহাদিগের গাত্রে সংস্থষ্ট হয়, যখন তাহারা বৃক্ষান্তরে গমন করে তখন ঐ রজ শেষোক্ত বৃক্ষের অবয়ব বিশেষে পতিত হইয়। তাহার ফল ও পুষ্পের উদ্ভাবন করে । অনেক বৃক্ষ অন্য বৃক্ষের সাহায্য না লইয়াই স্বীয় স্বীয় ফলোৎপাদন করে পরস্তু কতকগুলি সুবর্ণ সুন্দর পুষ্প যথা গোলাপ প্রভৃতি অপর বৃক্ষের রজোযোগ দ্বারা দিন দিন নূতন নূতন কান্তি ও কমনীয়তা ধারণ করে । ইহাতে কতই স্থষমার বৃদ্ধি হয় । 를 ২ । উদ্ভিজ্জ ও প্রাণিরা অনুকরণ দ্বারা আত্মরক্ষা করিয়া থাকে । এ বিষয়টা আশ্চৰ্য্য ও কৌতুহলজনক। কতকগুলি উদ্ভিদ ও প্রাণী পক্ষী ও কীটাদির খাদ্য হইলেও ঐ পক্ষী ও কীটাদির অভক্ষ্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর আকার ধারণ করে সুতরাং তৎখাদক জীব কর্তৃক পরিত্যক্ত হইয়। রক্ষা পায় । যে সকল পতঙ্গ দংশন বা হুল ফুটাইতে অক্ষম তাহারা বোলতা বা মধুমক্ষিকার আকার অনুকরণ করে ; নিবিষ সৰ্প কখন কখন সবিষ সপের বেশ ধারণ করে । কোন কোন প্ৰজাপতি ভয়ানক ভুজঙ্গের ফণা বিস্তারের অনুকরণ করিয়া এরূপ ভাবে বৃক্ষের পত্র মধ্যে বসিয়া থাকে যে তদ্ষ্টে তাহার সন্ধানকারী পক্ষীর দূরে পলায়ন করে। কোনটা যে বৃক্ষের পত্র তাহার বর্ণের অনুরূপ সেই বৃক্ষের পত্রাবৃত হইয়া এ রূপ ভাবে অবস্থিতি করে যে তাহাকে লক্ষ্য করা দুষ্কর। ইংলগু দেশে একজাতীয় পক্ষী শিকারী না
