পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

אל שכ היווה s ATS MMA AMMAATT ঐচৈতন্য ও র্তাহার শিষ্যগণ خسSb “ছুই গুচ্ছ দুই করে, এক গুচ্ছ দন্তে ধরে, পড়িল গৌরাঙ্গ রাজা পায় । দুনয়নে শতধারা, ষেন রাজদণ্ডী পারা, • অপরাধী আপনা মানায় ॥. তোমার চরণ নাহি, ভজি মোর গতি এহি, ংসার ভ্রমণে সদা ফিরি । কদৰ্য্য বিষয় ভোগ, কণমাদি ষড়র্গ রোগ, তাহে ভ্ৰমি সুখ বুদ্ধি করি ॥ নীচ সঙ্গে সদা স্থিতি, নীচ ব্যবহারে মতি, নীচ কৰ্ম্মে সদাই উল্লাস । এ হেন দুল্লভ জন্ম, পাইয়া কি কৈলু কৰ্ম্ম, কেবল হইল উপহাস ॥ শরণ লইনু প্রভু, হে নাথ গৌরাঙ্গ বিভু, করুণ কটাক্ষ মোরে কর । ও রাঙ্গাচরণে মতি, ত্ৰৈলোক্যের সারগতি, এ অধম জনারে বিচার ॥ সনাতনের আর্তনাদ, শুনিয়া দৈন্য বিষাদ, ছল ছল প্রভুর নয়ন । আলিঙ্গন করিতে চায়, সনাতন পাছে ধায়, কহে মোরে না কর স্পশন ॥ তোমা স্পর্শ যোগ্য প্রভু,মুঞি ছার নহে কভু ঘূণাস্পদ মোর এই দেহ । পাপময় সুকদৰ্য্য, সাধুর সভায় ত্যজ্য, মোরে স্পর্শ প্রভু না করহ ॥” ভক্তমাল গ্রন্থ—দ্বিতীয় মালা । গৌরচন্দ্র প্রেমে বিগলিত হইয়া সনাতনকে আলিঙ্গন করিলেন। প্রভুস্পর্শে সনাতনের ভাবসিন্ধু আবার উথলিয়া উঠিল। চৈতন্য সনাতনকে নানাপ্রকার প্রবোধ বচনে আশ্বস্ত করিতে লাগিলেন । দুইটি প্রচণ্ড বেগবতী স্রোতস্বতী একত্র মিলিত হইলে যেমন তটাভিঘাতি-তরঙ্গলহরী উত্থিত হয়, ভক্তচূড়ামণি চৈতন্য ও সনাতনের মিলনও তদ্রুপ । উভয়কে সন্দর্শন করিয়া উভয়ের প্রাণ প্রেমরসে অভিষিঞ্চিত হইয়াছে। র্তাহাদের হৃদয় ※ 2 கதம் بعییے تہے. -9*بستے می== সিন্ধুতে ভাবের শত সহস্র তরঙ্গ আঘাত করিতেছে, এবং তাহ উদ্বেলিত হইয়া প্রেমাগ্রত রূপে গণ্ডস্থল প্লাবিত করিয়া অজস্র নিঃস্থত হইতেছে । চন্দ্রশেখর আচার্য্য তাহীদের ভক্তিরসরঞ্জিত প্রেমবিস্ফারিত মুখশ্ৰী দর্শন করিয়া চমৎকৃত হইলেন। গোরস্থন্দর সনাতনের হস্তধারণ করিয়া তাহাকে পিড়ার উপরে উপবেশন করাইলেন, এবং প্রেমভরে অঙ্গে হস্ত বুলাইতে লাগিলেন। সনাতন বলিলেন, প্রভু, আমাকে কেন স্পর্শ করিতেছেন ? আমি অতি অধম নারকী । সনাতনের দৈন্য বিলাপ অনুশোচনা অবলোকন করিয়া চৈতন্য বলিলেন, তুমি দৈন্য সম্বরণ কর, তোমার কষ্ট দেখিয়া আমার বুক ফাটিয়া যাইতেছে। হে সনা उन्र ! সীম। তিনি তোমাকে মহারৌরব হইতে পতিতপাবন শ্রীহরির দয়া অপরি উদ্ধার করিলেন । তুমি এত দিন বিষয়কূপে নিমগ্ন ছিলে, কৃপাময় শ্ৰীহরি তোমাকে বিষয়বন্ধন হইতে মুক্ত করিলেন । তুমি যথার্থ ভক্তোত্তম সাধু, ভক্তিবলে তুমি ব্রহ্মাণ্ড পবিত্র করিতে পার। আমি আপনাকে পবিত্র করিবার জন্য তোমাকে স্পর্শ করিতেছি । তুমি পরম ভাগবৎ এবং পরমতীর্থ। ভাগবতে যুধিষ্ঠির ধৰ্ম্মাত্মা বিছরকে বলিয়াছেন, “ভবদ্বিধা ভাগবত স্তীর্থীভূতাঃ স্বয়ং প্রভো । তীর্থীকুৰ্ব্বন্তি তীর্থানি স্বান্তস্থেন গদাভূত৷”• ভবাদৃশ ভগবদ্ভক্তগণ স্বয়ং তীর্থস্বরূপ । তীর্থভ্রমণে আপনাদের কোন স্বার্থ নাই, কিন্তু মলিনজনসম্পর্কে তীর্থ অপবিত্র হইলে আপনাদের হৃদয়স্থিত গদাধারী হরি কর্তৃক পবিত্র হইয়া তাহ পুনর্বার তীর্থ হয়। সনাতন বলিলেন, আমি •डीबढाशबउ २म झन २०नञथांब्र, स्रडेमcन्नारु ।