পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

אישג לחשט শিক্ষিত সম্প্রদায়ের আশা ও দুঃখের কথা NOS osmosom-o. ബ അ ---- - سے جسے সকলকেই নিকৃষ্ট বলিযা বোধ হইতেছে, কাজেই ইহারা বড়ই অসুখী হইতেছে । ইহা একটী বিষম অনর্থের মূল হইয়ছে, কারণ যাহাদের সহিত সৰ্ব্বদা একত্র হইয়। বাস করিতে হইবে তাহদের প্রতি সৰ্ব্বদ। বিরক্ত হইলে চলিবে কেন ? অথচ এই কৃতবিদ্য সম্পদায় শিক্ষাবলে বিরক্ত হইতেছে । ইহারা যে বিরক্ত হইতেছে ইহা ইহাদের শিক্ষার দোষ নহে শিক্ষার ফল মাত্র । আবার ইহারা যাচাদের উপর বিরক্ত হইতেছে তাহাদের ৪ দোম নহে কারণ তাহারা ইচ্ছা পূর্বক ইহাদিগকে বিরক্ত করে না ! তাহার। যদি বলে তুমি একাকী শিক্ষিত হইলে কেন, আমাদিগকে লইয়া শিক্ষিত হইলে না কেন, তবে অবশ্য সে কথার উত্তর নাই (১) । কলিকাত৷ ও তন্নিকটস্থ স্থানে এবং ব্রাহ্মদিগের মধ্যে এই অস্থখের কথঞ্চিং উপশম হইতেছে বটে কিন্তু কৃতবিদ্য সম্পদায়ের অধিকাংশ লোকেই ইহার ফল হাড়ে হাড়ে ভুগিতেড়ে । এই জন্যই বলিতেছিলাম যে পৰ্য্যন্ত কোন জাতির সমস্ত লোকের সংস্কার রুচি রীতি নীতি সুখ ও I স্বাধীনতার আদর্শ আনে কট। এ করূপ না হয় । সে পর্য্যন্ত সে জাতীয় লোক আশানুযায়ী সুখ পাইতে পারে না । আমাদের শিক্ষিত সম্পদাষ ও এই জন্য এরূপ অশান্তিতে জীবন কাটাইতেছে। শিক্ষিত সম্প্রদায়ের অশান্তির অন্যকারণ ধৰ্ম্মহীনতা । শিক্ষিত সম্পদায়ের মধ্যে অনেকেই ধৰ্ম্মে আস্থাশূন্য । কোন ধৰ্ম্মই ইহাসের হৃদয়ে বিশ্বাসোৎপাদনে S STMAY SAAAAA AAAA AAAAA * ১ আমি "প্রপাrহ’ লিখি উনবিংশ শতাবিদর হঃখ’ শীর্ষক প্রস্তাব হইতে স্থানে স্থানে কিঞ্চিত *itश्tष] & ५१ कुद्मिं छ् ि। _ সমর্থ নয় । চহার। যুক্তি ও তর্করূপ দুই চক্ষুঃ দ্বারা সমস্ত ধৰ্ম্মতত্ত্ব পরলোকতত্ত্ব ও ঈশ্বরের অস্তিত্ব করস্থিত আমলক ফলের ন্যায় দেখিতে ইচ্ছা করে । ধৰ্ম্মে এই অবিশ্বাস বর্তমান শিক্ষা ও জাতীয় ইতিহাসের অবশ্যম্ভ বা ফল মাত্র। ইতিহাস itsiafito organic s At”ffs& critical ছই ভাগে বিভক্ত। যে সময় কোন জাতির বিশ্বাসপ্রিয়ত। প্রবল হয়, ভ্ৰান্ত বা অভ্রান্ত মত সকলের সত্যাসত্য উপযুক্তরূপে বিবেচিত না হইয়া গৃহীত হয় এবং অন্ধ বিশ্বাসই সমস্ত কার্য্যের পরিচালক হয় তখনই সেই জাতির ইতিহাসের জৈবনিক ভাগ বলা যায় । কিন্তু অতিঘাত হইলেই তাহার প্রতিঘাত হইবে ইহা একটা ধ্রুব ঐতিহাসিক সত্য । কাজেই জৈবনিক ভাগের বিশ্বাসান্ধতা কালে সাংশয়িক ভাগের বিশ্বাসা ভাবে পরিণত হয় । ইতিহাসের এই সাংশয়িক ভাগে লোকে যুক্তি ও তর্ক দ্বারা বিশেষরূপে প্রতিপন্ন না হইলে কিছুই গ্রহণ করে না । এবং সংশয়হ তাহাদের সমস্ত কায্যের পরিচালক হয় (২) । আমাদের জাতীয় ইতিহাসের জৈবনিক ভাগ গিয়া এক্ষণে এই সংশয়িক ভাব আসিয়াছে । শিক্ষিত সম্পদায়ের মধ্যে এই সংশয়ের ভাব অারও দৃঢ়ৰূপে প্রবেশ করিয়াছে। যদিও ইংরেজদের জাতীয় ইতিহাসে সাংশয়িক ভাগ বহুদিবস হইল লুথারের সময় হইতে আরম্ভ হইয়াছে কিন্তু কোনটী ভাল কোনটী মন্দ এ বিষয়ে এখন ও ইংরেজ জাতি কোন গভীর বিশ্বাস জাতীয় হৃদয়ে চির অঙ্কিত করিতে পারে নাই । অতি ææssa Bad á sæs- *Ess=sa ao ২ খ্রযুক্ত যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ प्यगोड “মিলের জীবন চরিত হইতে কিঞ্চিৎ সাহায্য পাইয়tfছ ।