পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪ ०२ कश्र, a छt१ों C의 o - 富 = جیلانی অধিক পরিমাণে লাগিলে অনভ্যাসবশতঃ চক্ষু বলুসিয়া যাইতে পারে। সেই জন্যই পরমেশ্বর একবারে অধিক পরিমাণে অা -- ----عكسس. سق ধ্যাত্মিক সত্য অামাদিগের নিকট প্রকাশ করেন না । কি সাধ্য দুৰ্ব্বল-চক্ষু মনুষ্যের, যে সে । সত্যসূর্য্যের প্রচণ্ড কিরণ একবারে সহ করিতে পারে ? ৫ । মানুষ মাতৃঋণ শোধ করিতে অসমর্থ। অনন্ত প্রেমের ঋণ তলে কি রূপে শোধ করিবে ? শোধ করা দূরে থাকুক্‌, যদি বিশ্বজননীর কৃপা ও প্রেমের তত্ত্ববোধিনী প্ৰ জন্য মানুষ কৃতজ্ঞতা অনুভব করিত, তবে । একটি মাত্র চন্দ্রকিরণের জন্য, এক দণ্ডের অশেষ প্রকার শারীরিক ও আধ্যাত্মিক । সুখের জন্য মানুষ কৃতজ্ঞতার ভারে চিৎকার করিয়া মরিয়া যাইত। তবে মনু ষ্যের ইহাই কৰ্ত্তব্য যে সে যেন এই অনন্ত । ঋণের কথা সৰ্ব্বদা স্মরণ রাখে ও “নিমক্‌হারামী’ করিয়া সকলি ভুলিয়া না যায়। ৬ । সূর্য্যোদয়ের কিয়ৎকাল পূবব হইতেই পূববর্ণকাশ, উমাবালার হাসিতে স্নাত হইয়া কেমন অপূৰ্ব্ব শোভা ধারণ করে ! তেমনি, আত্মাতে সত্যসূর্য্যের আবির্ভাব হইবার পূবব হইতেই, মানল জীবনে এমনি তাহার পূববরাগ লক্ষিত হয়, যে তাহার জ্যোতি মনুষ্যের বাক্য ও তাহা দেখিয়া বিস্মিত হয় । ৭ । কোন রাজা, ভক্ত বৈরাগীর প্রতি— “আপনি যথার্থ স্বার্থত্যাগী ! ধৰ্ম্মের জন্য ধন ৷ বৈ- ' রাগী, – “মহারাজ ! আমি নিতান্ত স্বার্থপর ; ! মান সকলি পরিত্যাগ করিয়াছেন ।” ہــیے حیچے چچۓ مجمع= করিয়া সংসারের জন্য জীবন উৎসর্গ করিয়াছেন, হীরক পরিত্যাগ করিয়া ছাই বাছিয়া লইয়াছেন, অতএব আপনিই অধিক ত্যাগী ।” ৮ । গুণ বিশেষের প্রাধান্যানুসারে আমরা ব্যঞ্জনের ন্যায় মানব চরিত্রের দোষগুণ নির্দেশ করি । ব্যঞ্জনে সরব প্রকার মশলাই থাকে, কিন্তু কোনটীর পরিমাণ অন্যগুলি অপেক্ষা অধিক হইলে, আমরা ঐ আধিক্যানুসারেই ব্যঞ্জনের নামকরণ করি, যথা, – অধিক লবণ হইলে, “নোনটা” ইত্যাদি । সেইরূপ, প্রত্যেক মনুষ্যের চরিত্রে সত্ত্ব, রজঃ ও তমোভাব আছে, কিন্তু যখনই কোন চরিত্রে অবশিষ্ট গুলি অপেক্ষা কোনটীর স্বাদ অধিক হয়, তখনই আমরা বলি “ইহার সাত্বিক প্রকৃতি” বা “ইহার প্রকৃতি বড়ই ঝাল, অর্থাৎ রজোভাবাপন্ন ।” যথার্থ ধনীর ধন এমন “ব্যাঙ্কে” সঞ্চিত আছে যে উছ কখনও “দেউলে’ পড়ে না । অনন্ত প্রেমের ভাণ্ডার কি কখনও নিঃশেষিত হয় । এক বিন্দু অশ্রকণা, একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ও অশ্বট প্রার্থনা এই “ব্যাঙ্কের” “চেক্‌” । এস, সছিদ্র অঞ্চলে সংসারেব ধূলা না বাধিয়া আমরা যেন এই “ব্যাঙ্কে’ ধন সঞ্চিত করিয়া ఏ | রাখিতে যত্নবান হুই । কার্য্যে পর্য্যন্ত প্রতিফলিত হয় এবং জগৎ । ভবানীপুর সাম্বৎসরিক উৎসব। রবিবার ৯ই আষাঢ় ১২৯৭ সাল । ব্রাহ্মধৰ্ম্ম জ্ঞান-প্রধান ধৰ্ম্ম । ব্রাহ্ম | سیاه অtপনিই যথার্থ স্বাৰ্থত্যাগী। অামি ত অনন্ত ধৰ্ম্মের ঈশ্বর সত্যস্বরূপ, জ্ঞানস্বরূপ, অনন্ত ধনের আশায় সামান্য সুখ সম্পদ বিসর্জন দিয়াছি ; কিন্তু আপনি অনন্ত ধন ত্যাগ স্বরূপ । ব্রাহ্মধৰ্ম্মের ঈশ্বরকে জ্ঞানদ্বারা লাভ করিতে হইবে। আর্য্যঋষিরা তা