পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԳԵ ga- میuھےـیےـ ممس--م=--س ------------ -- - - -- এখানে কেন থাকেন ও কি আহার করেন । শিবনারায়ণ সেখানে সঞ্জীবনী নামক বুক্ষের পল খাইয়। প্রাণ রক্ষণ করিতেন । দেখিলেন যে গৃহস্থ ও সাধুদের সত্যে নিষ্ঠা নাই কেবল মিথ্যা ভেকে ও প্রপঞ্চেতে নিষ্ঠা আছে কাহারও প্রপঞ্চ করিলে সকলে মানে । এইরূপ অবোধদের জন্য প্রাণরক্ষার জন্য কত জ্ঞানির পর্যাপ্ত প্রপঞ্চ করিয়া থাকেন । শিবনারায়ণ ও এক দিবস কি করিয়াছিলেন ? যেস্তানে বসিয়াচিলেন সেখান হষ্টতে সিড়ি পর্যাস্ত জঙ্গল পলিস্কার করিয়া যাচাতে গঙ্গাকে সকলে দেখিতে পায় এই জন্য விய পাঁচটা ছোট বড় চিরুন পাথর লষ্টয়া সেখানে পুতিয়া রাখিলেন। একটা মধ্যে একটু নাচ করিয়া পুতিলেন ৪ ৩াতার চারিদিকে আর চাবিট। তাণ্ডার অপেক্ষ। কিছু উচু করিয়া পুতিলেন এবং ইট গুড়। কবিয়া একটা পাথরেতে মাথাইলেন এবং তাতার নাম রাখিলেন মহাবীর এবং মধ্যের পস্তদটাব নাম ভুলনেশ্বল পলিয়া কঃি ত করিলেন । অপর পাথর গুলির মধ্যে কাহাকেও বিষ্ণু ভগবান কাহাকেও দেবী মা এবং কাহাকে গণেশ জী নাম দিলেন । সেই জায়গার নাম রাগিলেন পঞ্চ তথি । এবং সেই স্তান •েI}পয়া সূfছয়। তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা উত্তম রূপে পরিস্কার করিয়া দিলেন এবং জঙ্গল ইহতে পত্র পুষ্প তুলিয়৷ সেই পাচটা পাথরের উপর উ ওম রূপে চাপাই যা দিলেন এবং যত মাত্রী দশন কপি বীর জন্য সেই পথ দিয়া উপরে উঠি ৩ তাহাদিগকে শিবমরিায়ণ বলিতেন যে -“তোমরা উপলে দশন কারবার জন্য যাইতে ছ বটে কি স্তু এই স্থানে প্রথম দশন না করিয়া গেলে সে স্থানে যথার্থ দর্শন না, কেন ন। এই স্থান স্বর্গের দুয়ার পঞ্চ তীর্থ। ওঁ ন মানের এখানে ই হবে এবং প, তারা আছে । এখানে দশন কী বলে সকল স্থানের দর্শন সফল হইবে । এই কথা *1ন বা মাত্র যাত্রিব। পাস আধুলা চাউল দাউল ময়দা ইত্যাদি সেই পাথর ঠাকুরের নিকট রাখিতে লাগিল এবং পত্র পুপ দিয়া সেই ঠাকুরের পূজা করিয়া সা8াঙ্গে দ গুপং করতে লাগিল । কোন কোন যাত্র জিজ্ঞাসা করিত— এই ঠাকুরের নাম কি ? শিবনারামণ নাম ধরিয়া বলিয়। দিতেন এবং কোন কোন যাত্রি বলিত –"কয়েক বার আমি উপরে দর্শন ক রয়। গিয়াছি কিন্তু এখানে তখন এ তীর্থ দেখি নাহ, বোধ হয় ইহা নুতন হইয়াছে।” শিবনারায়ণ ল’ এ লেন--"এপানে জঙ্গল ছিল বলিয়া তোমরা তখন rে}প, ত পা ও নাই । এটা অনাদি কাল হইতে আছে জ:গ গুপ্ত ছিল এক্ষণে জঙ্গল পরিস্কার করাতে প্রকাশ ०९ कब्र, 8 छाँ* No LE হইয়াছে।” তাহারা সেই কথা বিশ্বাস করিয়া প্রণাম করিয়া চলিয়া যাইত। সন্ধ্যা নাগাইত এক দিনেতে ॥১৫ পৌনে নয় আনা পয়সা পড়িত এবং ১৫ । ১৬ সের আন্দাজ চাউল, দাউল, ময়দা ইত্যাদি জমি ভ। ঐ পাহাড়ের উপর একজন মুদি দোকানদাব ছিল। শিবনারায়েণ তাতাকে ডাকিয়া সেই সকল দ্র লা তাহার কাছে রাখিয়া দিলেন এল• ললিলেন যে যখন অামাল প্রয়োজন গইবে তখন তোমার নিকট হইতে লইল । মদি বলিল আপনার যত আবশ্যক হয় অামাব নিকট লক্টলেন । শিবনাবায়ণ সেই স্থানে ২ । ৪ দিন বসিযা থাকিলার পর ঝুনাগড়ের বাবু এবং মহাজন লোক শুনিতে পাইলেন একজন মহাত্ম। কয়েক দি বসা পধি পাহাড়ে আছেন, মাঙ্গাল হয় নাচ কাপ ড্র ও তাচার কাছে নাই কেবল মাত্র একখানি ছেড়া চfদ ল আছে । يع 3 إلى সেই কথা শুনিয়া বা। এবং মহাজন প্র ভুকি এক মোন ময়দ, ডাল, চাউল সুত ছোলা গুড় ইত্যাদি র্তাহার নিকটে পাঠাইয়। দিলেন । শিবনারায়ণ সেই মুটিয়াকে বললেন -“বাল। তুমি যে স্থান ই হতে এ সমস্ত দ্রব্য অনিয়াছ সেহ স্থানে ফিরাহয়। ল হয। যাও, আমি এখানে থাকিব না, এ স্থান হইতে চলিয়া যাইব । সেই লোক ফিরাইয়। এবং “আমার উপর বাবু রাগ করিলেন” —এই বলিয়। সেই সকল দ্র ল্যাদি সেইখানে বাথিয়া সে চলিয়া গেল । শিবনারায়ণ একজন সাধুকে ডাকিয়া বলিয়া দিলেন যে এখানে এই সমস্ত দ্রব্য অাছে, তোমাদে দ খাইতে ইচ্চ। হয় তে: লঙ্গ যা থাও, আমি এখন ঝুনাগড়ে যাইতেছি। শিলনারায়ণ এই বলিয়া পাহাড় হইতে নামিয়া ঝুনাগড় গেলেন। ঝুনাগড় হইতে সুদাম পুবে ব সমস্ত অবস্থা দেখিয়া সেখান ইইতে দ্বারকাধাম যাইলেন । দ্বারকাতে যেখানে কৃষ্ণ ভগবানের প্রস্তরমূৰ্ত্তি আছে সেই মন্দিরে যঠিয়া শিলনা পায়ণ পা গুণদের বলিলেন – আমি কষ্ণ ভগবানকে দর্শন করিব, আমাকে দর্শন করাষ্টধা দাও । এক জন পাওার রূপার খড়ম পায়ে ছিল, তিনি বলিলেন কষ্ণ ভগবানকে প্ৰণামি লহয় গেল না । স্বরূপ ২০ টাকা দাও তবে তুমি দর্শন করিতে পাইবে। শিবনারায়ণ বলিলেন তুমি বলিতেছ যে অাগে ২॥৯ টাকা প্ৰণামি দাও তবে কৃষ্ণ ভগবানকে দর্শন হইবে । যাহার নাম কৃষ্ণ ভগবান অর্থাৎ পূর্ণ পরব্রহ্ম জ্যোতিঃস্বরূপ তিনি জগৎ চরাচরকে ভোগ্য বস্তু দিতেছেন এবং পালন করিতেছেন। তাহাকে আমরা মনুষ্য হইয়া কি দিব,আমাদের কি আছে,আমরা কি উৎপত্তি করি