পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_ ജ= AS TAMA TAM S S مكيبكيكي وضعسعس صحتكي খিত হইয়াছে। কিন্তু অনেকগুলি পুরাণ (৯ ও কোন কোন ও ইতিহাস (১০) শাস্ত্রে মনুষ্যের আয়ুঃ সত্যযুগে ৪০০ বৎসর, ত্রেতাযুগে ৩০০ বৎসর, দ্বাপরযুগে ২০০ বৎসর এবং কলিযুগে ১০০ একশত বৎসর বলিয়া নির্দিষ্ট আছে । আবার আয়ু ৰ্ব্বেদ শাস্ত্রে এরূপও উল্লিখিত আছে যে, সত্যযুগ হইতে কলিযুগ পর্য্যন্ত চারি যুগে মানবগণের আয় ক্রমশঃ এক চতুর্থাংশ হ্রাস প্রাপ্ত হয় । ইহা দেখিয়া কোনও ব্যক্তি (১১) পুরাণাদি শাস্ত্রের সহিত আযুৰ্ব্বেদের একবাক্যতা করিতে গিয়া সত্যযুগ হইতে কলিযুগ পর্য্যন্ত মনুষ্যদিগের আয়র পরিমাণ, যথাক্রমে ৪০ ০ । ৩০০ । ছেন । কিন্তু ঐ সিদ্ধান্ত আয়ুৰ্বেদিক তত্ত্বের বিরুদ্ধ এবং ভ্রমাত্মকমাত্র । কারণ, — প্রথমতঃ, বহুসংখ্যক মনুষ্যের আয়ু: | একনির্দিষ্ট পরিমিত কাল ব্যাপিয়া হইতে পারে না ; ইহা আয়ুৰ্ব্বেদে বহুতর অখণ্ড । পরিমাণ যত, ত্ৰেতাদিযুগে বিবিধ কারণে, নীয় প্রমাণ দ্বার। প্রতিপাদিত হইয়াছে । তাহার সহিত একবাক্যতা হয় না । দ্বিতী য়তঃ, আয়ুৰ্ব্বেদে প্রস্তাবিত স্থলে যে “শত” শব্দের প্রয়োগ আছে, তাহ শত ংখ্যাবাচক নহে, তাহার অর্থ “বহুসংখ্যক”, পূৰ্ব্বতন প্রামাণিক টীকাকারেরা, আয়ুৰ্বেদ য্যের আয় একশত বৎসর বলিয়া উল্লি শাস্ত্রের উদেশ্য । “বয়স্তু ত্ৰিবিধং বালং মধ্যং বুদ্ধমিতি । তত্র উনযোড়শবর্ষাঃ বালাঃ । • • • • • • ষোড়শসপ্তত্যেfরস্তরে মধ্যং বয: | ● 婚 @ সপ্ততেরূদ্ধং @ 鬱 龜 {- বুদ্ধমাচ ক্ষতে”।” সুশ্রুভ, স্বত্র, ৩৫ অঃ । (৯) চরক, বিমানস্থান ৩ অঃ, “জল্পকল্পতরু” নামক টীকাতে উদ্ধত পুরাণ বচন। (১০) মহাভারত । (১১) চরকের আধুনিক টীকাকার গঙ্গাধর কবিরাজ। b〜? μümün এইরূপ নির্দেশ করিয়াছেন। (১২) তৃতীয়তঃ, কোন কোন ও শাস্ত্রে (১৩) স ত্যাদি যুগে মনুষ্যের আর যথ। ক্রমে এক লক্ষ দশ হাজার, এক হাজার ও এক শত বৎসর লিখিত আছে । তাহার সহিত এক বাক্যত হয় না । চতুর্থতঃ, সত্যাদি যুগের গ্রন্থ স্থতশ্রুতসংহিতাদিতে মনুম্যের যে আয় সংক্রান্ত কাল সংখ্যার নির্দেশ হইয়াছে, তাহা কেবল কলি যুগ লক্ষ্য করিয়াই হইল, ভ্রম ক্রমে ও সত্যাদি যুগ লক্ষ্য করিয়া হইল না, একথা সম্ভবপর হইতে পারে না । ফলতঃ আয়র নির্ণয় বিনয়ে आशूৰ্ব্বেদেরই প্রধানতা ও অন্যান্য শাস্ত্রের অপ্রধানত গণ্য করাই যুক্তিসঙ্গত । কেবল AAAAS AAAAA DDDD DDDD DDD DDtt SBBBBD BB BBBB BBBB BBBB মতভেদ থাকিলে, তাহারই একবা ক্যতাদি মীমাংসার প্রয়াস পাওয়া উচিত । অতএব, পৌরাণিক মতের সহিত আয়ুৰ্ব্বেদীয় মতের একবাক্যতার প্রয়াস, ভ্ৰমাত্মক হই তেছে । বস্তুতঃ, সত্যযুগে মনুম্যের আয়র তাহা ক্রমশঃ হ্রাস প্রাপ্ত হইয়া থাকে, বোধ হয় এই তত্ত্বটা বুঝাইয়া দেওয়াই পুরাণাদি একলক্ষ, দশহাজার, ইত্যাদি, অথবা চারি শত, তিন শত, ইত্যাদি বৎসর-সংখ্যা সকল কল্পনামাত্র । কাল-মৃত্যু ও অ-কাল-মৃত্যু । মানবগণের আয়ুর যদি নির্দিষ্ট কাল (১২) “শত শব্দে ইত্ৰ অসংখ্যাবাচকঃ । তেন অসংখ্যা মৃত্যবঃ । কারণানামসংখোয়ত্বাং ।” [সুশ্রত টীকাকার ডল্পনাচার্য্যের লিখিত “প্রবন্ধ সংগ্রহ” টাক। (२७) ब्रामांप्र° আছে । যথা, “ষষ্টিরর্যসহস্রাণি জাতস্য মম কৌশিক । দুঃখেনোৎপাদিতশ্চায়ং ন রামং নেতুমৰ্হসি ।” ইতিহাসে ইহার পোষক তা