পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ु ०४ १२ mänsmästi = =كه چ rميجيچ বাঙ্গালা সাহিত্যের বর্তমান অবস্থা ᎼᎼ যুগপরিমাণ দৈব বৎসরের শতাংশের একাংশ গত হইলে, মানবদিগের আয়ুর মাম্ববীয় এক বৎসর হ্রাস হইবে । এইরূপে সত্যযুগের প্রথম দিনে, মনুষ্যের আয়ুর পরিমাণ যত, ত্রেতাযুগের প্রথম দিনে, তাহার আয়র পরিমাণ তাহার চতুর্থাংশ নূ্যন হইবে, ইত্যদি। (দ) গণিত শাস্ত্রের সমানুপাত-ঘটিত নিয়ম দ্বারা এই তাঙ্ক নিস্কাশন করিতে হয় । যথ}, মনে কর, সত্যযুগের প্রথম দিনে মে ব্যক্তি জন্ম গ্রহণ করিয়াছেন, তাহার সম্ভাবিত আয়ুর পরিমাণ যেন মানবীয় ৪০০ লৎসর। এদিকে সত্যযুগের নিদিষ্ট যুগ পরিমাণ ৪,৮০০ দৈব বৎসর। ঐ দৈব ৎসরকে এক শ ত ভাগ করিলে প্রতি ভাগে ৪৮ বৎসর হইল । অতএব সমাণু -──-ག་ཡེ་ ,5ح পাতটা এই— প্রথম কালণ দি তীয় কারণ প্রথমকার্য্য দ্বিতীয় কার্য্য দৈব বৎসব দৈব বংসর মানব লংসাপ মান পর ইসর

  • E 8ヶ : 5|ゥ 8broo 競 * T > : ক্ষ : আ

t."Zシ? Sbア × 5[ - 8bro o × > - 8br o I 59, 4, SK S 0JSDS S 0J AAAAAS SSS BBBB BBB S তাহা হইলে, ত্রেতাযুগের প্রথম দিনে, যে ব্যক্তি জন্ম গ্রহণ করিয়াছে, তাহার সম্ভাবিত আয়ুর পরিমাণ,৪০০—১০০ = ৩০০ মানববৎসর হইল। ইত্যাদি । * (দ। ‘সংবৎসরশতে পূর্ণে যাতি সংবৎসরঃ ক্ষয়ং। দেহিনামাযুষঃ কালে, যত্র যন্মানমিষ্যতে ॥” চরক, বিমান, ৩ অঃ ।

  • এই আয়ুর্বিজ্ঞান প্রবন্ধটা শ্ৰীযুক্ত ঈশানচন্দ্র বিশারদ কবিরাজ কর্তৃক আয়ুৰ্ব্বেদ অবলম্বনে সঙ্কলিত । এই আয়ুর্বিজ্ঞানের কোন কোন স্থল আমাদের মনুমোদিত ন হইলেও আয়ুৰ্ব্বেদ কিরূপ যুক্তি পবপর লইয়া স্বমত স্থাপন করিতেছেন এই কৌতু }ল নিবৃত্ত্বির নিমিত্ত আমরা ইহা প্রকাশ করিলাম ।

সং । পরিবর্তিত বাঙ্গলা সাহিত্যের বর্তমান অবস্থা ॥৫ যে সকল শক্তির দ্বার। পৃথিবীর যুগশ্ৰী হইয়াছে এবং মানবসমাজ আলোড়িত হইয়াছে, তাহার মধ্যে ধৰ্ম্ম বিপ্লবের শক্তিই সৰ্ব্বপ্রধান । এই শক্তিই মানব সংসারে কি মনোবিজ্ঞান ও নীতিবিজ্ঞান, কি শিল্প ও সাহিত্য সকল বিষয়ের স্বষ্টি করিয়াছে। চল্লিশ বৎসর পূর্বে যে স্থান অজ্ঞানতার গভীর অন্ধকারে আবৃত ছিল, সেখানকার তাধিব সিরা জীবনযাত্রা নিৰ্ব্বাহের অত্যাবশ্যক বিমল সকলে সৰ্ব্বতোভাবে তানভিজ্ঞ থাকিয়৷ বনচর পশুর সহিত নগ্ন দেহে নর-মাংস ভোজন করিয়া বেড়াইত, তা শ্চর্য্যের বি |o ময় ; ধন্মান্দোলনের শক্তিতে তথায় নিবিড় তারণ্যানার পরিবর্তে সুরম্য প্রাসাদাবলী নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, শ্বাপদসঙ্কল স্থান সকলে বিদ্যামন্দির ও ধৰ্ম্মমন্দিরের চূড়া উখি ত হইয়াছে, এবং তথাকার লোকের বিজ্ঞান, দর্শন এবং সাহিত্য ও বাণিজ্য লইয়। অালোচনা করিতেছে । এই কারণেই পণ্ডি তেরা ধৰ্ম্মকে মানব সমাজের স্তম্ভরূপে উল্লেখ করিয়াছেন । আমাদের আদ্যকার আলোচ্য বিময় যে, বাঙ্গলা-সাহিত্য ; তাহার মূলে অবতরণ করিলে ও আমরা তথায় ধৰ্ম্মবিপ্লবের শক্তির বিদ্যমানতাই বিশিষ্টরূপে দেখিতে পাই । অনেকে বাঙ্গল সাহিত্যের বিগত ইতিবৃত্তকে তিন অংশে – তিনযুগে বিভাগ করিয়াছেন। প্রথম যুগ,—খৃষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দী হইতে পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষ পর্য্যন্ত, দ্বিতীয় যুগ,—ষোড়শ শতা • গত তরা আগষ্ট রবিবার আলবাট হলে শ্লযুক্ত বাবু দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় এই বিষয়ে যে বক্তৃতা করেন, ইহা তাহার সারাংশ ।