পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ა!) তত্ত্ববোধিনী পত্রিক = جس--بی- کتصحبت است. অপেক্ষ করে। এখনকার কালে কেবল বিবাদ-বিসম্বাদেরই প্রাদুর্ভাব—ধৰ্ম্মের গোড় কাটিয়া আগায় জল ঢালাই এখনকার কালের পৰ্ম্ম ; ইহার কুফল সমাজে যতই দেখা দিবে ততই লোকের চক্ষু ফুটিবে-ক্রমে ঈশ্বরপ্রসাদে ধৰ্ম্ম-সূৰ্মা মোহ-কুজবটিকা অপসারিত করিয়৷ অমায়িক শোভন মূর্তিতে লোকসমাজে অভুদিত হইবে । ঈশ্বর লাভ । ঈশ্বর যেমন জড়জগতের রাজা, আধাত্মিক জগতের তেমনই তিনি একমাত্র অধীশ্বর । একই নিয়মে চলিয়া আসিতেছে, পৃথিবীর শৈশবাস্থায় যে নিয়ম কার্স্যকরী ছিল, । এখনও তাহার সত্ত্বা বর্তমান । এখানকার কোন বস্তুই সেই অক্ষর পুরুষের শাসন অতিক্রম করিয়া চলিতেছে না । একবার ইহাকে যে স্বন্দর নিয়মের অনুবক্ত করিয়া দিয়া স্বয়ং সাক্ষী স্বরূপে তাই অল- , লোকন করিতেছেন, সাতদিন না তা তার ইচছা র বিরাম স্তষ্টলে ততদিন একই ভাবে চলিতে থাকিবে, কিছুতেই তাহার ব্যতিক্রম সটিবে না । চন্দ্র সূর্ণ গ্রহ তারা এই সুবিশাল ভূমণ্ডল ইচ্ছার প্রত্যেক পদার্থ সমন্বিত রহস্যে পি জড়িত হুইয়াও অামারদের বিষ্ণুয়ের উদ্দীপন করিতে পারে না, স্রষ্টার অনুপম কৌশল স্মরণ করিয়া দেয় না, ইঙ্গার একমাত্র কারণ জড়জগতের নিয়ম সকলের । সমতা। ভূমিষ্ঠ হইবার সময় সে সূর্য পৃগি লীর অবগুণ্ঠন ভেদ করিয়৷ পূৰ্ব্ব আকাশে | তিনি ত প্রতি সূর্য্যের উদয়াস্তে, পক্ষমাস ঋতু সঙ্গৎসরের আবর্তনে কত রহস্য দেখা উদিত হইয়াছিল, ঘোপনে সেই কালে সেই স্থানে তাহার প্রকাশ দেখিতেছি, বাৰ্দ্ধকো আলার তাছাই দেখিব । পূৰ্পে তমিত্র। ও চন্দ্রালোকের পর্যায়ক্রমে যে উদয়াস্ত দে ठिनि ।

२ द छ, २ उोको

খিয়াছি, কখনই আর তাহার বৈষম্য দেখিতে হইবে না। ঐ প্রকৃতির সাম্যভাব সেই জন্যই অপেক্ষাকৃত স্থলদশদিগের চিত্ৰকে বিমোহিত করিতে পারে না । কিন্তু পর ক্ষণে যখন আবার ঝঞ্জাতরঙ্গের অভু্যদয়ে পৃথিবীর মুখচ্ছবি বিকৃত হইয়া যায়, অগ্ন্যুৎপাত বা জলপ্লাবনের ঘোর উৎপাতে গ্রাম ও নগরের বিলয়দশ উপস্থিত হয়, গ্রহণ ব৷ ধূমকেতুর প্রকাশে ধরাপৃষ্ঠে নূতন দৃশ্য সংঘটিত হয়, তখনই মনুষের অন্তরে এক নূতন ভাবের সঞ্চার হইতে থাকে । সমতল দেশবাসী মনুষ্যকে হিমালয়ের মহান দৃশ্য দশন করাও, সাগরের গম্ভীর নির্দোষী তরঙ্গ কার্য্যকারণ শুঙ্খলাবদ্ধ বাছাজগত নিচয়ের মধ্যে অর্ণল যানযোগে লইয়া চল, দেখিলে তাহার হৃদয়ের জড়তা অপসারিত হইয়া গিয়া কার্স কারণ পরম্পরার উপর তাহার দৃষ্টি নিপতিত হইয়াছে। পৃথিবীর উপরে নিমেষে লিমেসে মহুর্তে মুহুর্তে সে সকল আতাশচর্ম্য ঘটনা অনবরত দটিতেছে, তাহার এক একটিই মনুষ্যের লৌহ কবাট:ছন্ন হৃদয়কে সজীব করিয়া তুলিতে পারে, তন্তদৃষ্টিকে প্রখর করিয়া দিতে পারে, কেবল মনুষ সম্পৃক্ত ভাবে দেখে নাশুনে ন৷ সেই জনাই সৃষ্টির মধ্যে স্রপ্তাকে দেখিয়। অঞ্চি কম হইতে পারে না । মনুম্যের সহিত বাস্থ্য জগতের যতটুকু সম্পক, তা হইতে حتی ها ज মনুদের মন যে সহজে কাৰ্য্য হইতে কারণের দিকে স্বষ্টি হইতে স্রষ্টার দিকে অগ্রসর হইতে পারে না, সে কেবল আপনার দোসে । তিনি ত সমুদয় জগতকে ইহার অনুকুল করিয়া দিয়াছেন, কেমন জড়তা আসিয়া তামাদিগকে তাছার নিকটে যাইতে দেয় না। ইতেছেন, আমরা মূঢ়জীদ, এক ভাল একই দৃশ্য দেখিয়া হৃদয়ের সম্পূহ ভাবকে নিৰ্মান