د لا داد Itf( Hي તે જે নিরক্তি । সাক্ষাৎ উপলব্ধি করিতে হইলে তাঁহাকে তাহার জীবন্ত শরীরের অভ্যন্তরে উপলব্ধি করিতে হয় ; তেমনি, পরমাত্মাকে সাক্ষাৎ সারথী যেমন অশ্বের গ্ৰীবা থাবড়াইয় তাহাকে মিষ্ট বাক্যে শীতল করিয়া অল্পে অল্পে তাহাকে অশ্ব করা প্রয়োজন । উপলব্ধি করিতে হইলে তাহাকে জীবন্ত আত্মার অভ্যন্তরে উপলব্ধি করিতে হয় । সকলেই আমরা পরমায়াকে আত্মার অভ্য. স্তরে উপলব্ধি করিয়া থাকি ; কেবল সে বৃত্তান্তটির প্রতি আমরা যথোচিত মনোনিবেশ করি না বলিয়া অভাট ফল-লাভে রঞ্চিত হই । পিঞ্জরস্তিত্ব পক্ষা আহারান্তে চাহিয়া দেখে যে, তাহার চতুদিকে তাকাশ উন্মুক্ত রহিয়াছে, তাই সে পিঞ্জরেব মন্ত্রণ" অনুভব করে ; কিন্তু সে যদি অন্ট প্রহর কেবল তাহার পানেই নিযুক্ত থাকত তবে পিঞ্জরে থাকিয়াই সে স্বর্গসেইরূপ পরম আনন্দ ধামের প্রতি আমাদের লক্ষ রহিয়াছে বলিয়াই তামরা স”সারের জ্বালা যন্ত্রণ অনুভব করি ; জালা-মন্ত্রণার অর্থই এই ৷ যে, যে আনন্দের প্রতি তামাদের লক্ষ রহিয়াছে, সে আনন্দকে আমরা সমুচিত পরিমাণে উপলব্ধি করিতে পারিতেছি না । আনন্দ-স্বরূপ পরমাত্মা যদি আমা দের আত্মার অভ্যন্তরে উন্মেষিত না হই- ' তেন,তবে আমরা পশুদিগের ন্যায় যাহাতে তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকিতাম । দিকে পরিপূর্ণ আনন্দ স্বরূপ পরমাত্মা । সংসারের এই যে, দুঃখ শোক জরা ব্যাধি, ইহার একটা উন্ট পিট রহিয়াছে—তা হাতে আর ভুল নাই ; তাহা কি ? না । আনন্দ-স্বরূপ পরমাত্ম। অামাদের সমস্ত দুঃখ-শোক জরা-ব্যাধি পাপতাপের শান্তিমৃধা ; তিনি আমাদের আত্মার সমগ্র অভাবের পরিপূৰ্ত্তি এবং পরিশান্তি । কিন্তু সেই আনন্দধামে মনকে নিবিষ্ট করিতে শিক্ষা আমাদের । একদিকে দুঃখ-ক্লেশময় সংসার, আর-এক | শালার অভ্যন্তরে প্রবেশ করায়, সেইরূপ অবসর-ক্রমে মনকে প্রবোধ-বাক্যে শীতল করিয়া তাল্পে অল্পে ত{হাকে অন্তরতর তান্তরতম আনন্দ-ধামে ফিরাইয়া আন৷ সাধকের পক্ষে ত - ইহাতে আত্মার মালিনা ঘুচিয়া যায়, আত্মাতে শান্তির উদ্রেক হয়, ও আত্মার কার্য্য-শক্তি দ্বিগুণিত হয় । এইরূপে পরমাত্মার আনন্দ-রস-পানে মন স্ট্র প্রসন্ন প্রশান্ত এবং সবল হইলে অতঃপর তাহাকে সাংসারিক কৰ্ত্তব্য-সাধনে নিযুক্ত কর। অবশ্যক। র্যাহারা এইরূপে “ ত শ্যক । কাৰ্য্য করেন তাহারা ঈশ্বরের হইয়াই কাৰ্য্য করেন – এইজন্য র্তাহাদের মন অল্প কিছুতে বিচলিত হয় না । এইরূপ করিয়া সাধকের যখন কর্তব্য-সাধনে মথোচিত
- ജ= શ્ર . £ - ت- است میے === سدد لحم صا নিপুণত জন্মে, তখনই তাহার বিশুদ্ধ ধা
শক্তি কার্য্য-শক্তিতে পরিণত হয়, তখন তাহার বিশুদ্ধ জ্ঞান জ্ঞান-মাত্র হইয়াই ক্ষান্ত থাকে না—তাহা একটা প্রবল-পরাক্রম শক্তি হইয়া উঠে । এইরূপ শক্তিসমন্বিত বিশুদ্ধ জ্ঞানই সমগ্র আত্মা । নিরক্তি । আয়ার তৃপ্তি-সাধন নিজের দ্বারা যেমন হয় বাহ্যবস্তুর সাহায্যে তেমন হয় না। কিন্তু আমাদের এমনি থেকে থেকে ভুল । হয় যে নিজের স্থখানুসন্ধান করিতে বাহিরেই ঘুরি, বাহিরের সংস্পৰ্শজনিত মোহে মনকে কতরূপে তৃপ্তি উপভোগ করাইবার জন্য ব্যস্ত হই, চেষ্টা পদে পদে বিফল হইয়া যায় কারণ জ্ঞান-স্বরূপের সুশীতল ৷
