পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه لا. كان atf(aه নীতি। । (পূৰ্ব্ব প্রকাশিতের পর) (8) পরিশেসে যদি রাজনিয়ম অথবা জনসাধারণের নিন্দাবাদ ন্যায়কে প্রতি- ' ষ্ঠিত করে, তাহা হইলে সভ্য সমাজের সামাজিক নিয়মাললা (ctiquette) নাতি । অন্তর্ভূত হইয়া পড়ে। কিন্তু কই সামাজিক নিয়মভঙ্গের জন্য মনের মধ্যে গহিত কাৰ্য্যের অনুষ্ঠামের ল্যাম অনুতাপ অাইসে না | সামাজিক নিয়মাবলীর সহিত ন্যায্য কয়ের ঐক্য অনুভূত হইত। লোকে কাহা কর্তৃক অনুরুদ্ধ ন হইয়। অপণা হইতে ন্যায্য কৰ্ম্মে রত হয় । নীতি মন্ত্রস্যের স্বষ্টি হইলে, শুখ ইহার প্রবর্তক হইলে অ হইলে পৃথিবীর বয়ে বৃদ্ধির সঙ্গে নীতির মধ্যগত হইয়া অপূর্ণ দুর্বল জীব কেমন শ্রীরদ্ধি ও তারতম্য হইত, করিলে আপনাকে নীতির অ ব্য যুক্তি পরম্পরার দ্বারা ইঠাই । হইতেছে নে ন্যায় অন্যায় জ্ঞান মনুম্যের স্বাভাবিক হিতাহিতজ্ঞানপ্রসৃত । বালকের জ্ঞান সঞ্চারের স:ে সকল দেশের সকল মলুস্যের অন্তরে এই জ্ঞান জাগরূক রহিয়াছে । ২। সকল দেশের সকল মনুম্যেরই নীতির মূল সত্যে সমান বিশ্বাস রহিয়াছে। যে দেশের যে কোন লোককে জিজ্ঞাসা কর পরস্বপহরণ উচিত কি না, আবালবৃদ্ধ বনিতা সকলে এক বাক্যে বলিবে কখনই না । সত্য কথা কহ উচিত কি না, উত্তরে বলিলে সত্য অপেক্ষা শ্রেষ্ঠরত্ব আর কি আছে । কিন্তু এই মূল সত্যে সমান হতি দিতে ইহার উদ্দীপন হয় । 牙 নীতি মলুম্যের স্বস্ট হইলে । N○ ృ0్ఫ __ on জিজ্ঞাসা কর, শত্রুর ধন অপহরণ করা উচিত কি না, কেহ বা মস্তক কণ্ডয়ন করিয়া বলিবেন “উচিত” কেহ বলিবে “না” । উত্তরের বৈষম্যে ইহা বলা যাইতে পারে যে স্বার্থের নিৰ্ম্মেক ধারণ করিয়া উত্তর দুইটি বিভিন্ন আকার ধারণ করিয়াছে। মূল সত্যে অবিচলিত নিষ্ঠ থাকিলেও বিশেদ বিশেস অব র ৬হাতে মানসিক দুষ্প্ররম্ভির ছায়। পতিত হইয়া উহাকে স্নান করিয়া ফেলে, কিন্তু তাই বলিয়া পূর্ণসত্যের মর্য্যাদার কোনরূপ হানি হয় না । এই জন্য পূর্ণ সত্যে ও ব্যবহারে, বিশ্বাসে ও অনুষ্ঠানে চিরকাল সংগ্রাম চলিয়া আসিতেছে, এবং এরূপ সংগ্রাম যার পর নাই দুনিবার। মনুষ্য একে তাপূর্ণ দুর্বল জীব, যাহারদের সঙ্গে ব্যবহার করিবে তাহারা ও ঐরূপ। অপূর্ণ বৃত্তের করিয়া পূর্ণ সত্য সকল সময়ে জীবনে প্রতি ফলিত করিতে সমর্থ হইবে । অসভ্যাবস্থায় মনুষ্যগণ তাiপনার আ হার বিহার লইয়াই ব্যতিব্যস্ত, এমন একটু অবসর নাই, এমন অনুকূল ক্ষেত্র নাই যে তাহার। মানসিক ও অধ্যাত্মিক ক্ষমত। সকলের পরিচালনা করিতে সমর্থ হয় । ক্রমে সভ্যতার রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হইবার সঙ্গে সঙ্গে বিনিময়ের পরিবর্তে অর্থের ব্যবহার সমাজে প্রবেশ লাভ কবে, তখন স্বচ্ছন্দে শরীর রক্ষা করিয়াও অন্যান্য শক্তি পরিচালনার যথেষ্ট সময় থাকে। হুতরাং সোড়শকল চন্দ্রের ন্যায় ঈশ্বর প্রদত্ত বৃত্তি সকল পূর্ণভােব ধারণ করিতে থাকে। এই জন্য অসভ্যজাতি অপেক্ষা সুসভ্য জাতিগণের মধ্যে নীতিসম্মত কার্য্যের বহুলতম বিস্তার দেখিতে পাওয়া যায়। অথচ, বিশ্বাস থাকিলেও যদি আবার পরক্ষণে । অন্তদেশ অন্বেষণ করিলে সুসভ্য অসভ্য