পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه د ۶ا د et qaه T দৰ্শন-সংহিতা—জ্ঞানতত্ত্ব ১০৭ AA MS MSMSMS MAAA SAAAAA আকাঙ্ক্ষা মিটিতে পারে না ; তাহার সস্বন্ধে আরো এই জিজ্ঞাস্য যে, জ্ঞান আপনার অভ্যন্তরে আপনি জ্ঞাত-সারে আছে কি অজ্ঞাত-সারে আছে ? যদি বল যে, কখন বা জ্ঞাতসারে অাছে—কখনও বা তাজ্ঞাত-সারে অাছে ; তবে তাছা হইলেই "দাড়াইবে যে, বাহু-বস্তু-বিশেম নখন গা মার জ্ঞাত-সারে অামার জ্ঞানাভ্যতার অব- : স্থিতি করিতেছে তখন তামি আমার তাজ্ঞা ত-সারে তামার জ্ঞানাভ্যন্তরে ভাব স্থিতি করিতেছি—এরূপ হইপার ও কোন বাপ নাই ; এক কথায় তা পলাকে না ; জানিয়া ও বাস্থ্য ল স্তুকে জামিতে পারিবার কোন বাধা নাই ; লাইবনিট্‌জের কথার ফল তলে তার কি হইল ? প্রতিপক্ষ সিদ্ধ: স্তর আকির সম্বন্ধে টীক : ৪ । সচরাচর যে তাকারে প্রদর্শিত হয় তাহার ভাসা বড়ই গোলমেলে । আমরা উষ্ঠাকে মেরুপ তাত্র আকারে প্রদর্শন করিয়াছি—তাহ। আমরা বুবিয়া সুবিয়াই করিয়াছি ; পাছে অর্থের কোন ইতস্ত তঃ হয়—-এ জন্যই আমরা তাহা করিয়াছি। আমাদের কথার সঙ্গে এবং তাহার অর্থের সঙ্গে সম্পূর্ণ মিল রহিয়াছে। পরে প্রকাশ পাইবে যে, তপক্ষ সিদ্ধান্তটি এখানে যে আকারে প্রদর্শিত হইয়াছে—তাহা আগা গোড়া সুসঙ্গত ; কিন্তু সচরাচর তাহা যে আ কারে প্রদর্শিত হয় তাহার আগা’র সহিত । গোড়া’র মিল নাই। এ যাবৎকাল প্রতিপক্ষ সিদ্ধান্তটির তীব্রতা ঘুচাইয়। তাহাকে শোধন করিবার যত প্রকার চেষ্টা পাওয়া হইয়াছে, তাহাতে লাভের মধ্যে কেবল— এক গুণ গোলমালকে দশ-গুণ করিয়া দোষ-মুক্ত করিবার কোন উপায় নাই--- তাহাকে সমৃলে নিপাত করা আবশ্যক ; আর, তাই যদি কলিতে হয় তবে বৰ্ত্তমান দশম সিদ্ধান্তই তাহার একমাত্র অমোঘ অস্ত্ৰ । প্রতিপক্ষ সিদ্ধান্তর্টি শোধিত এবং অশোধিত পং অলস্তাতেট স্ববিরোধী ॥ ৫ ॥ প্রতিপক্ষ সিদ্ধ - র - মা শুদ্ধ কেবল রোধী, শেষে জ্ঞ কথাটি ও তেমনি অসত্য এবং স্ববিরোপা । কেন না এটি এখানকার স্থির-সিদ্ধান্ত নে, তামাদের প্রত্যেক জ্ঞানেই এমন একটি উপাদান বর্তমান থাকা চাই যাহ। ইন্দ্রিয়ের মধ্য দিয়া অভ্যাসিতে পারে না—কি ? না অহম্পদাৰ্থ । আত এব প্রতিপক্ষ সিদ্ধ; স্তের প্রয়োগ-ক্ষেত্র বিস্তীর্ণ ই উক্ৰ তার সঙ্কীর্ণ ই হউকৃ— প্রয়োগ করা যায় তাহ হইলে ও তাছ। স্ববিরোধী, আর, বিশেম কোন-জাতীয় জ্ঞানের সম্বন্ধে যদি তাহাকে প্রয়োগ করা যায় তাহা হইলে ও তাহা স্ববিরোধা । প্রতিপক্ষ সিদ্ধান্তটিই ইন্দ্রিয়-ব:দের বীজ-মন্ত্র ॥৬ এই যে একটি কথা যে, ইন্দ্রিয়ের দ্বার না মাড়াইয়া কোন কিছুই জ্ঞানাভ্যন্তরে প্রবেশ করিতে পারে না, ইহাই ইন্দ্রিয় বাদের বাজ-মন্ত্র । “ইন্দ্রিয়-বাদ” এ শব্দটি প্রয়োগ করাতে ইন্দ্রিয়-বাদীর উপরে তোলা হইয়াছে। প্রতিপক্ষ সিদ্ধান্তটিকে প্রকারান্তরে এরূপ দোষরোপ করা হই কতক-মতক সংশোধন করিয়া তাহাকে তেছে না যে, ইন্দ্রিয়-বাদী অন্যান্য ব্যক্তি ‘