পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

prৰ্ত্তিক ১৮১e , . প্রদর্শন করিতে চেষ্টা করিব এবং তত্ত্বজ্ঞান সম্বন্ধে কিছুই বলিব না। আমরা ডাক্তর ডিস্ডেল এবং মেং প্রকটারের ভাষা বুঝিতে পারিয়াছি কি না প্রথমে তাহাঁরই আলোচনা করিতেছি। ডাঃ ডিস্ডেল “প্রোটোপ্লাজমিক থিওরী অব্‌ লাইফ” নামক গ্রন্থের ২৭৯ পৃষ্ঠায় বলি মানবীকরণই বটে । Cでびエ ;—"l am content to bel” 3 in 110 God, angel, or spirit, or the immortal soul of man cxcept as made known to us through the miraculous specific revelation contained in our scriptures. At the same time these be. ings are of a nature to us wholly incompre The cardinal hensible and inconceivable. doctrines of revealed religiou are thus dogmas, য়াছেন তাহার উল্লেখ করি নাই—করিতে চাহিও না । vation or science at all. These dogmuns {trC not resting on any proofs derived from obser also mysteries, not only incapable of scienti- বলা মানবীকরণের উদ্দেশ্যই নহে ; শুদ্ধ

  • ic proof or disproof, but also above and be-,

y nid tlle comprehension of the human in t ellect.” এই বাক্যের অবিকল অনুবাদ অতি কঠিন বোধ হওয়াতে আমরা এস্থলে স্থল মৰ্ম্ম প্রকাশ করিলাম। বাইবলের প্রকাশিত ঈশ্বর, ঈশ্বরানুচর, অথবা প্রেত, বা অমর মানবাত্মা ভিন্ন অামি আর কোনও ঈশ্বর, ঈশ্বরানুচর আদিতে বিশ্বাস করি না। আবার এই সমস্ত ব্যক্তির প্রকৃতি আমাদের নিকট সম্পূর্ণ রূপে অবোধ্য এবং অননুভবনীয়। আর বাইবল প্রকাশিত ধৰ্ম্মের মূল সত্য সকল এইরূপে পর্য্যবেক্ষণ বা বিজ্ঞান কর্তৃক নিৰ্দ্ধারিত কোনও প্রমাণের উপর সংস্থিত নহে । এই সমস্ত মত প্রকৃত রূপে এমন রহস্য যাহা যে, কেবল বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত বা অপ্রমাণ হইতে পারে না এমত নহে, তাহ আবার মানব বুদ্ধির অগম্য। মেং প্রক্টার ১৮৮৭ সালের জুলাই ১২৫ ংখ্যা “নলেজ” নামক পত্রিকার ১৯৩ পৃষ্ঠায় আপনাকে এক প্রকার অজ্ঞেয়তাবাদী বলিয়া স্বীকার করেন এবং আরো বলেন co, “A God understood is no God at all” পরিজ্ঞাত ঈশ্বর ঈশ্বরই নহে। এরূপ ভাষাকে সরল ভাব ব্যঞ্জকই বলা যাইবে, না অলঙ্কারযুক্তই বলা যাইবে তাহ পাঠকবর্গ ই বিচার ক1: rলন । [ঈশ্বর সম্বন্ধে ব্যাসদেব ীিক বলিয়াছেন—শঙ্করাচার্য্য কি বলিয়াছেন—রামানুজ কি বলিয়াছেন—প্রক্টর তাহার বিন্দু বিসর্গের ও উল্লেখ করেন নাই ;—কেনই । বা করিবেন! আমরা ও প্রক্টর কি বলি কোন আস্তিক কি বলিয়াছেন না বলিয়াছেন তাহা বিবৃত করিয়া কেবল এইটি প্রমাণ করাই মানবাকরণের মুখ্য উদ্দেশ্য যে, ঈশ্বরকে জ্ঞান-স্বরূপ ব৷ সৰ্ব্বজ্ঞ বলিলে মানবীকরণের দোষে লিপ্ত হইতে হয় না, আর, ঈশ্বরকে মনুষের ন্যায় অল্পজ্ঞ চেতন বলা মানবীকরণই বটে ; ডিস্ডেল-সম্মত বাইবেল শাস্ত্র অনেক স্থানে এইরূপ মানবীকরণ দোমে লিপ্ত হইয়াছে । মানবীকরণ প্রবন্ধের একটিও কোন কথায় প্রভাত বাবু যদি কোন প্রকার যুক্তি-দোষ দেখিয়া থাকেন তবে তাহাই তিনি আমাদিগকে বলুন— তাহার আমরা উত্তর দিতে প্রস্তুত আছি । তিনি এ’র ও’র তা’র দোহাই দে’ন কেন ? আমরা বীজ-গণিতের নিয়মানুসারে—অকাট্য বৈজ্ঞানিক যুক্তি-অনুসারে—দেখাইয়াছি যে, চেতন ও নহে অচেতনও নহে = অচেতন চেতন—যাহার কোন অর্থই হয় না । ইউরোপীয় বৈ- } জ্ঞানিক ভাষায় ইহাকে বলে Reductio at