পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هد هة وattج প্রেরিত છે m mon যৌবন উপস্থিত হয় জনসমাজে শিল্প বাণিজ্য সাহিত্য বিজ্ঞানের বিশেষ উন্নতি হয়, মনুষা ও উহার চর্চায় আপনাকে কৃতার্থ জ্ঞান করে। প্রভূত বলবিক্রম লাভ করিয়৷ বীরবিক্রমে চতুর্দিক কম্পিত করিতে থাকে। সংসারের অনিত্যতা, সাংসারিক স্থখের অস্থিরতা বুঝিতে পারে না । ক্রমে সাধন তপস্যায় তাহার অন্তদৃষ্টি প্রখর হয়। এ অবস্থা মনুষ্য বা সমাজের পরিণতির অবস্থা। যৌবনে যে কিছু সত্য সঞ্চয় করে, যে কিছু জ্ঞান উপার্জন করে, সেীবন-সুলভ তাই ভোগ চপলতার তাপগমে মনুষ্য করতে থাকে । সে অক্ষয় পনে ঋনা হইতে পরিলে নিৰ্ভয় হওয়| যায়, মনুস্য তাহারই অন্বেষণে কৃতসঙ্কল্প হয় । আ ম এই অবসরে নিজ কন্দরে ঈশ্বরের সংমোহন মূর্তি প্রতিফলিত করে । মনুষ্য তাহ দেখিয়। আর নয়ন ফিরাইতে পারে না । সংসারের দিকে আর দীপ্তশির হইয়া ধাপিত হয় না । বলিতে থাকে “সংসরের সুখ যাহ। জানি তা, কাজ নাই সে সুখে সে ধলে" । এই অবস্থ জের ব| মনুম্যের পক্ষে পরম সম্পদের অবস্থ। । এই অবস্থায় উঠিতে পারিলে আর স্বলিত পদ হইতে হয় না । তিনিই যথার্থ ভাগ্যবান পুরুষ যিনি সংসার মৃগ তৃষ্ণিকায় প্রতারিত হইবার পূৰ্ব্বে অক্ষয় ব্রহ্মপদ দেখিতে পান । যিনি শরীর মন আত্মার সামঞ্জস্য রক্ষা করিয়ীও আত্মর অনন্ত ক্ষেত্র ও অনন্ত অধিকার ক্ষণমাত্র বিস্মৃত নহেন । ব্রহ্মসাধন অতি কঠোর সাধন, শরীর মন আত্মা নিয়োজিত কর, প্রার্থনা কর, প্রার্থনা তাহার দ্বারের একমাত্র কুঞ্চিক। তিনি ইন্দ্রিয়ের গ্রাহ্য নহেন, মনেরও গ্রাহ্য নছেন । তিনি কেবল আত্মারই গ্রাহ্য । বিশেষ কারণ। জল লমা- ৷ “নৈব বাচা ন মনসা প্রাপ্ত শক্যে ণ চক্ষুযা”। তিনি বাক্য, মন ও চক্ষুর গোচর নহেন । যে সাধক তাছাকে প্রার্থনা করে, সেই তাছাকে প্রাপ্ত হয় । gminamumma প্রেরিত । ব্রহ্ম সমাজে অশান্তি । ( এক বৃদ্ধ রাহ্মের . . উপর আর এক বৃদ্ধ রাহ্মের মন্ত ল্য প্রক শ ) বুদ্ধ রোহ্ম মহাশয় লিথিয়াছেন যে আপ্যাত্মিকতার অভাবই ব্রাহ্মসমাজের আশান্তির কারণ । ইহা অতি যথার্থ কথ। কিন্তু আমাদিগের মতে সকল তাপ্যাত্মিক গুণের মধ্যে ঔদার্য্য গুণের অভাবই এই অশান্তির আমাদিগের কাহারও সঙ্গে একটু মত বিভেদ হইলেই আমাদিগের মনে তাহার প্রতি আন্তরিক বিদ্বেষের উদয় হয় কিন্তু আমর। বিবেচনা করি না যে মনুষ্যের মুখ শ্ৰী যেমন ভিন্ন ভিন্ন তেমনি ধৰ্ম্মমতও ভিন্ন ভিন্ন। তাসল বিষয়ে যদি আমাদিগের মতের ঐক্য থাকে তবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়ে মতের S. তনৈক্যে কি আইসে যায় ? শ্ৰীমং প্রধান আচার্স মহাশয়ের গত সঙ্কটাপন্ন পীড়ার সময় তিনি ব্রাহ্মদিগকে যে অমুল্য উপদেশ দেন বলিয়াছেন তাই । প্রণিধান করা কর্তব্য ; “তোমরা সকলে এক হৃদয় এক-বাক্য হইয়া চল—বেদবচনে তো মীদিগের আশীৰ্ব্বাদ ও হিত কামন প্রকাশ করিলাম, এই লি বাদ কলহের মধ্যে তাহার প্রতি তোমা গের বিশেষ দৃষ্টি রাখা কর্তব্য । ইহার জন্য যদি তোমরা এই পদ্ধতিটি অবলম্বন কর তবে ইহাতে সিদ্ধদাম হুইবে । পদ্ধতিটি এই আমরা আদি ব্রাহ্ম, সাধারণ ব্রহ্ম ব! মন্ত্রগ্রাহী ব্রাহ্ম বা অন্য কোন রূপ প্রতি এই যে আমার স্নেহের