পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৪২

১৩৮ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা S२ कछ, २ छ|5 صحية strikes an equal body at rest in such wise that the two move on together, their joint velocity will be but half that of the striking Now it is a law of which the negative body. is inconceivable that in passing from any one degree of magnitude to another all intermcdi- . ate degrees must be passed through, or in the case before us, a body moving at velocity বিজ্ঞানের এটা একটি স্থির সিদ্ধান্ত যে, 4 cannot by collision, be reduced to velocity 2, without passing through all velocities between 4 and 2. But were matter truly solid– were its units absolutely incompressible and in unbroken contact—this “law of continuity” would be broken in every case of collision. For when of two such units, one moving at velocity 4 strik's another at rest, the striking unit must have its velocity 4 instantaneously reduced to vglocity •) . 2 ; must pass si om velo city 4 to velocity 2 without any lapse of time. and without passing through interine liate velocities ; must be moving with velocities 4 and 2 at the same instant, which is impossi blo.” ইহার ভাবার্থ এই ; বিজ্ঞানের একটি স্থির সিদ্ধান্ত এই যে, . একই ওজনের দুইটি গোলা যদি ঐ #া ন্তিক নিরেট হয় অর্থাৎ যদি কোন অংশেই স্থিতিস্থাপক না হয়, তার, একটির স্থির অবস্থায় আর একটি যদি তাহাকে চারি-মাত্রা বেগে আঘাত করে তলে তৎক্ষণাৎ আঘাত কারী গোলাটির চারিমাত্র। বেগ ঘুচিয়া গিয়া দুইটি গোলাই দুই মাত্র। বেগে চলিতে আরম্ভ করিবে । কিন্তু চারিমাত্রা বেগ ক্রমে ক্রমে না কমিয়া এক । মুহুর্তেই কেমন করিয়া দুই মাত্রা হইয়া । কোন বিজ্ঞানেই বলিতে । এই তো গেল স্পেন্সরের | দাড়ায় ইহা পারে না । কথা । এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য এই যে, বিজ্ঞান যাহা বলিতে পারে তাহা সে বলিতে পারে, যাহা সে বলিতে পারে না তাহা সে বলিতে পারে না ; কিন্তু নাচ। সে বলিতে পারে না, তাহা বলিতে না আকর্ষণ করে—বিজ্ঞান তাহা কঁচিয়া যায় না । বিজ্ঞান এট যদিও বলিতে পারে না যে, কেমন করিয় আঘাতকারী গোলার চারিমাত্রা বেগ এক মুহুর্তেই দুই মাত্রা হইয়া দাড়ায় অথবা কেমন করিয়া স্থির গোলাটিতে এক মুহূৰ্ত্তেই দুই মাত্রা বেগ সঞ্চারিত হয়, তথাপি, গোলাদ্বয়ের এরূপ অবস্থায় তাহাদের গতি ঐরূপ হইতেই হইবে। পূৰ্ব্বোক্ত কথাটি বিজ্ঞান বলিতে পারে ন৷ বলিয়। বিজ্ঞানের শেষোক্ত স্থির সিদ্ধান্তটিও কি কিছুই নহে ? অতএব, এ কথা যদি সত্য ও হয় যে, চৈতন্য নিজে গতি-শূন্য হইয়া কেমন করিয়া হস্তপদাদির গতি পরিবর্তিত করে— ইছ। আমরা ও বলিতে পারি ন—-বিজ্ঞানও বলিতে পারে না, তথাপি, চৈতন্য বাস্তবিকই যে ঐ রূপ করে –ইহা স্বীকার করিতে আমাদের ও কুণ্ঠিত হইবার কোন কারণ নাই, বিজ্ঞানের ও কুণ্ঠিত হইবার কোন কারণ নাই। সূৰ্য্য লক্ষ যোজন দূরে থাকিয়া ও কেমন করিয়া পৃথিবীকে তাহা বলিতে পারে না, অথচ বিজ্ঞান বলে যে, সূৰ্য্য পৃথিবীকে আকর্ষণ করে ; তেমনি চৈতন্য গতিষ্ঠান হইয়াও কেমন করিয়। হস্তপদাদির গতি পরিবর্তন করে —তাহা আমরা বলিতে পারি না, অথচ এটি আমরা ধ্রুব রূপে উপলব্ধি করি যে, চৈতন্য বাস্তবিকই তাহা করে । কেন না, যিনিই যখন আপনার হস্তপদ চালনা করেন, তিনিই তখন অন্তঃকরণে ধ্রুবরূপে উপলব্ধি করেন যে, আমিই আমার হস্তপদ চালনা করিতেছি । | আমি যখন এই প্রবন্ধটি লিখিতেছি তখন স্বয়ং বৃহস্পতি আসিয়াও যদি আমাকে বলেন যে, তোমার লেখনীটিকে তুমি চা পারিবার অপরাধে যাহ। সে বলিতে পারে | লাইতেছ না – আর কেহ চালাইতেছে,