১২৩ তত্ত্ববোধিনী পত্রিক ঈশ্বর অসীম । চতুর্দিকে আমাদের নানা বিষয় লালসা ঘিরিয়া রহিয়াছে, প্রতি পদক্ষেপে কণ্টকের আঘাত তবুও আমরা এই সংসারে সুখে বৰ্দ্ধিত হইতেছি । তাহার কারণ শুধু তিনি। তাহার প্রাণে আমরা প্রতি মুহুর্তে অনুপ্রাণিত হইতেছি বলিয়। সেই মহাপ্রাণের ছায়ায় বসিয়া আমরা বাল্য হইতে যৌবন, যৌবন হইতে প্রৌঢ়াবস্থা, প্রৌঢ়দশা হইতে । পাৰ্দ্ধক্যে পতিত হইয়া ক্রমশই উন্নতির দকে অগ্রসর হইতেছি । তাহার বিরাম নাই । এই যে অগ্রসরের ভাব আমাদের প্রত্যেকের জীবনে গ্রথিত হইয়া রহিয়াছে । ইহার জন্যই আমরা বাচিয়া আছি, বিষয় । আমাদের বাধিয়। রাখিতে পারিতেছে না, আমরা সেই মহান লক্ষ্যের দিকে ধাবমান হইতেছি । সেই লক্ষ্য কি আমাদের পিভীষিক ? সেই লক্ষ্য কি আমাদের সীমাবদ্ধের ভয় দেখাইতেছে ? না । যেমন কোন পথের উপর দাড়াইয়া যখন তাহার শেষ পর্মান্ত দেখি তখন স্বাভাবিক দৃষ্টির গতি । অনুসারে মনে হয় বটে যে, পথ বুঝি ঐ ! কিন্তু পথের s ...a যে র্যাহার এপর্য্যন্ত তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার মূল্য ও মাশুল প্রেরণ করেন নাই তাহারা আর বিলম্ব না তার ও অগ্রসর হইবার ভাল জন্মে—হৃদয়ের করিয়া ত্বরায় দেয় भूला ● মাশুল ་གི་ ' : পাঠাইয়া উপকৃত করিবেন। আশা করি এই বিষয়ের জন্য পুনরায় পত্র লিখিয়া তাহাদিগকে বিরক্ত স্থানে শেষ হইল আর নাই । সেই সামাবিন্দুতে যদি একবার গিয়া পহুছই তাহ হইলে তখন কি আমাদের যে সীসা মনে হইতেছিল তাহা থাকে ? পথের তাtবর পূর্বের মত সেই বিস্তার দেখিয়। আনন্দের প্রসারতা আরও বাড়িয়া যায় । সেইরূপ ব্রহ্ম আমাদের । সেই ব্রহ্মবিন্দুতে সকলি তালিয়া শেষ হইয়াছে । আমাদের নয়নের সমক্ষে তিনিই এক বিন্দু। সেই পরম বিন্দুকে কোন রূপ সীমাবদ্ধ করিয়৷ দেখা ও তা হাতে আপ্তকাম হইবার মানস করা আয়ার উন্নতির মহান ব্যাঘাত । দূর কর্তৃক সংগৃহীত ও প্রকাশিত ।
- २ कन्न, २ डाँगं
===ബ് হইতে যত তাহাকে আমরা দেখিব আমাদের দৃষ্টির অপূর্ণতা নিবন্ধন ততই তাহাকে সীমা আকারে দেখিতে পাইব । যতই কাছে যাইব—সীমা নাই এই বিশ্বাস ভরে যত কাছে যাইব ততই তাহার মাধুরী স্পষ্ট বোধগম্য হইতে থাকিবে । ছে পরমাত্মন! তোমারেই প্রদক্ষিণ করিয়া আমাদের জীবন । তোমারই সচলাসে আমাদের আনন্দ । আমরা অদ্য তোমার উপাসনা করিবার নিমিত্ত এখানে উপস্থিত হইয়াছি, তুমি আমাদের হৃদয়ে শ্রদ্ধা, ভক্তি, পবিত্রত প্রেরণ কর যাহাতে তোমার আনন্দ রূপ তযুতরূপ দেখিয় শান্তি লাভ করিতে পারি । মৃতন পুস্তক । সাচিতা প্ৰসন । ইন্সিংহরাম মুখোপাধ্যায় সং গ্রহকার বঙ্গায় সাহিত্য ভণ্ডার হইতে কতিপয় রতু সংগ্ৰহ করিয়৷ ইহাতে সন্নিবেশিত করিয়াছেন । আমরা এই সংগ্রহের বিশেয অার কি পরিচয় দিল । যে সমস্ত লোক সুলেখক বলিয়া সৰ্ব্বত্র প্রসিদ্ধ তাঙ্গদেরই গ্রন্থ হুই েশু এই পুস্তকের কলেবর পুষ্ট হইয়াছে । ফলত ইহা প্রলেশিক পরীক্ষার একখানি উৎকৃষ্ট পাঠ্য পুস্তক হইতে পারে । বিশেষ বিজ্ঞাপন । সানুনয়ে নিবেদন করিতেছি ও তামোদিগের অনর্থক ডাকমা শুল ব্যয় করিতে হুইবে না । শ্রীরুক্মিণীকান্ত চক্রবর্তী । কার্মাধ্যক্ষ ।
