পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১8. তত্ত্ববোধিনী পত্রিক।

  • २ कछ, २ छांश

SMMMS SSS SSTTSASMMMS SSSSSSS SLS SSLLSLS উকে বা অঙ্কশ মেরে—একবার যদি কোন রকম ক’রে পশুগুলোকে বশ ক’রে ফেলতে পারে, তবে তাকে আর পায় কে ? মনের বঁাদর তার কাচে এমনি পোষ মেনেচে —যে, আর সেটাকে দড়া.৬ দিয়ে বেঁধে রাখতে হয় না ; অহংকারের বাঘ তার কাছে এমনি পোষ মেনেচে যে, আর তাকে পিজারের ভিতরে পুরে রাখতে হয় না; বুদ্ধির ঘোড়া তার কাছে এমনি পোম মেনেচে যে, আর তা’র সইসের দরকার হয় না—আপনিই পথ চিনে চলতে পারে ;–এ যার হয়ে চুকেছে—সে-ই তো মহাপুরুম ! বঘ যা’র ঘরের পোসা জন্তু, তার শত্র তার কাছে এগো’তে সাচস পায় না—কি জানি যদি সে বাঘটাকে লেল্য়ে দেয় – কিন্তু সে নি তা ন্ত উত্ত্যক্ত না হ’লে তার কারো উপরে বাঘ জারি করে না ; কেন ন।, রক্তের অস্বাদ পে লে পোস। পাণ বুনো হয়ে বেঁকে দাড়াতে কতক্ষণ ? অন্তরস্থিত পশুগুলো যখন তান্তরস্থ মানুসটির অনুগত ভৃত্য হয়, তখনই মানুমটি মাথ৷ তুলে দাড়ায়, ও ছাপ ছেড়ে বাচে। মানুষের অন্তরস্থিত মানুষটিকে আমরা বলি— মনুষত্ব, আর মানুষের অন্তরস্থিত পশুগুলো কে আমর। বলি-–পশুত্ব , সেই যে অন্তরস্থিত মানুষ কিনা মনুষ্যত্ব, তা’রই দৌলতে মানুস-মাত্রই পশু অপেক্ষা উৎক্লন্ট । সকল মলুয্যেই মনুষ্যত্ব আছে, তাই সকল মনুষ্যই পশু তাপেক্ষ উ ৎকৃষ্ট ; কারো ব। অন্তঃকরণে মনুষ্যত্বের বাজ মাটি চাপ রয়্যেছে—যেমন বেলা’র মনে ; কারে বা অন্তঃকরণে মনুষ্যত্নের অঙ্কুর দেখা দিযেচে—যেমন দীনুর মনে ; দীনু কোন খাবার জিনিস পেলে নলিনীকে তা’র ভাগ না দেওয়া কাপুরুষের কাজ মনে করে, কিন্তু সব সময়ে লোভ সামূলাতে পারে না । কারো বা অন্তঃকরণে মনুষ্যত্বের পাতা গজয়্যেচে বা গজাচ্চে— যেমন বর্তমান সমিতির উদ্যোগী শ্ৰীমান বাবাজিদিগের অন্তঃকরণে ; কে তারা ? নী ঠিতু নীত ক্ষিতৃ কৃত্যু, সুরেন বিবি, বলু স্বধী । জ্যে{ংমা সরলা—কি আর বলব –সবাগুণে গুণাস্তুধি ॥ " কারো বা অন্তঃকরণে মনুষ্যত্বের ফুল ফুটেচে, বা ফুট্‌চে ; তারা হচ্চেন এই সমিতির কর্তৃপক্ষীয় গুরুলোক, তাদের গুণে গেথে নাম করাটা ভাল দেখায় না । কারো বা মনে মনুষ্যত্বের ফল ফলেচে বা ফলচে ; কিন্তু আছে সেটি সকল মানুষেরই অন্তঃকরণে। তাই বলি যে, সমগ্র মনুষ্য জাতিকে প্রেমের টানাজালে হাংয়ে পাবার জন্যে সঙ্গরময় দাপটে বেড়াবার প্রয়োজন করে না—সম গ্র মন্ত্র ম্য-মণ্ডলী প্রত্যেক মানুষেরই মনের অন্তস্প রে গোকুলে বাড় চে—সেটি আর কিছু নয় অন্তরস্থিত মানুস—মলুম্যত্ব । এক দিন না একদিন সে নিজ মূৰ্ত্তি ধরণ ক’রে উঠবেই উঠবে— ত। মাখন সে ক’রবে, তখন তান্তরস্থিত বাঘ ভালকগুলো একেবারেই তার পদানত দাস হ’য়ে পড়বে । সেই যে আন্তর স্থিত মনুষ্য কি না মনুষ্যত্ব—সেইটিই সমস্ত মন্ত না-জালিকে প্রেমে লাপলার টান। জাল । সেই ভিতরের মাতৃ দটিকে ভাল বাসলেই পৃথিবী-শুদ্ধ সমস্ত মানুষকে ভাল বাগ। হয়—পর ভেবে অযত্ন করলেই পৃথিবীশুদ্ধ সমস্ত মনুষ্যকে পর ক’রে গড়ে তোলা হয় । একদিকে যেমন দেখা যায় যে, মনুষ্যত্ব আমাদের প্রত্যেকের ভিতর মহলে বর্তমান রয়্যোচে ; তার এক দিকে তেমনি দেখা যায় যে, বাইরের পাচ জন মানুসের—বিশেষতঃ সাধু সজ্জনের—ভাল এবং কাজ দেখে তা-থেকেই আমরা মনুষ্যত্ব ং গ্রহ ক’রে এনে আপনার তাiপনার অন্তঃকরণের ভিতরে পূজি করি। এখানে এইটি দেখা আবশ্যক যে, মনুষ্যত্ব ব’লে যে একটি রত্ন আছে, সেটি বাইরেথেকে সংগ্ৰহ ক’রে আনতে হ’লেও ভিতরে একজন জহরী আবশ্যক। কেননা ভিতরের জ্ঞানই বাহিরের পাচজনের জ্ঞানকে চিনতে পারে, ভিতরের প্রেমই বাহিরের পাচ জনের প্রেমকে চিনতে পারে, ভিতরের মনুষ্যই বাহিরের পাচ জন মানুষকে চিনতে পারে; অজ্ঞান জ্ঞানকে চিনতে পারে না, তাপ্রেম প্রেমকে চিনতে পারে ন,পশু মানুষকে চিনতে পারে না। ভিতরে যার মনুষ্যত্ব আছে সেই ব্যক্তিই মনু