পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

mos - e د یا . زjہچ? ృశ) .e ബ === *m – ي– صلصحة পকে ফঁাকা স্থানে বঁাচাইয়া রাখিলেও রাখ| যাইতে পারে—আত্মাকে আপনার চেষ্টায় বাচাইয়া রাখা দেবতার ও অসাধ্য। কিন্তু যখন আত্মা পরমাত্মাতে প্রতিষ্ঠিত রক্তিয় ছে—তখন সে মাতৃক্রোড়ে রহিয়াছে--সেখান হইতে কেহই তাহাকে তপহরণ করিতে পারে না ও সেখানে গঙ্গাকে কোন বিপদই স্পর্শ করিতে পরে না । সাধন তবে কিসের জন্য ? সত্য বটে সৰ্ব্বাপেক্ষা তামাদের নিকটতম লস্থ ; কিন্তু আমরা যখন তামাদের মনের প্রতি দৃষ্টিপাত করি, তখন দেখিতে পাই স তামাদের মন সৰ্ব্বদাই তামাদের \ ع अङ्ग C আত্মার অমায়িক সহজ ভাব আপনাদের নিকট-হইতে দূরে দূরে পরি- । বহিৰ্ব্বস্তু যেমন ইতস্তত চা झड -ബ്- ज्वाञ्च- St. اپ حیا- بیا۔ ـ--i-+ سسیــہ بـاسـ লত হয়—মন ও,সেইরূপ ইতস্তত চালিত ভ্রমণ করে । ~r "न्ा o চালিত হয় ; এই মনকে বশীভূত করাই উদেশ্য । কিন্তু তার এক দিকে দেখিতে পা ওয়া যায় যে, আমরা বহি বস্তু সকলকে তাপন ইচ্ছায় ইতস্তত চালনা করিতে পারি বটে, কিন্তু বহির্বস্তুসকলের মূলস্থানীয় প্রকৃতির উপরে তামাদের কোন হস্ত নাই। তেমনি আবার অাসরা অামাদের মনকে তাপন ইচ্ছানুসারে মাথা তথা চালনা করিতে পারি বটে, কিন্তু মনের মূলস্থানীয় আত্মার উপরে আমাদের আপনাদের কোন হস্ত নাই । সমস্তের মূল স্থান একমাত্র কেবল পরব্রহ্মেতেই প্রতিঠিত এবং সেখান হইতে তাহা তিলমাত্রও বিচলিত হইতে পারে না। আমরা বহু যত্নে বীজ আনয়ন করিলাম—ক্ষেত্রকর্ষণ করিলাম—বীজকে তাহার সেই সুখের শয্যায় নিহিত করিলাম; তাহার পর বীজ অামাদের নিকট কোন পরামর্শ জিজ্ঞাস। না করিয়া আপনার কার্য্য আপনি করিতে আরম্ভ করিল ; কিছু দিন যাইতে না নাইতেই অঙ্ক রিত হইয়া উঠিল; তাহার আর কিছু দিন পরে শাখাপত্ৰ ফল ফুলে স্তসজ্জিত হইয়। উঠিল ; ইহাতে আমাদের হস্ত কতটুকু? শুদ্ধ কেবল বীজকে আনয়ন করা এবং ক্ষেত্রে নিক্ষেপ করা—এইমাত্র । মনকে সেই রূপ হইতে প্রত্যানয়ন কর। এবং তাত্মিীতে সমাহিত করা অবশ্যই আমাদের সাধন-সাপেক্ষ ; কিন্তু তাতার পর ঈশ্বর-প্রসাদে মন তাপনীর কর্ম্য তাপনি করিয়া লয় ; তামাদের সাধনের কোন অপেক্ষ রাখে না। শ্রীমৎ ভগবৎগীতা বলিতেছেন— চিঃ "দেশ “ঘতে সতে নিশচলতি মন চঞ্চলমস্তি রং । ہم‘‘ ততস্ততে নিয়ম্যৈতত আত্মন্ত্যেব বশং নয়ে ত ।” চঞ্চল তস্থির মন যেখানে যেখানে পাবিত হয় সেই সেই স্থান হষ্ট তেই তাহাকে বাগাইয়া অনিয়া আত্মাতে সংযত করিয়া রাখিবে । তার ও বলিতে ছেন – “শনৈ: শনৈার পর মেত বদ্ধ্য পুতিগুহা তয়।। হা সংস্থং মন: ক্ল ত্ব; ন কিঞ্চিদপি চিন্তয়ে ২ ” অর্থাৎ ধৈর্য্যসম্পন্ন বুদ্ধি দ্বারা মনকে অল্পে অল্পে বিময় হইতে প্রত্যাকর্ষণ পূর্ববক তাহাকে আত্মাতে সন্নিবিষ্ট করিয়া কোন চিন্তাই করিবে না। এইরূপ মনকে প্রত্যানয়ন করা এবং তাহাকে আত্মাতে সন্নিবিষ্ট করা ইহাই সাধনের মুখ্য কার্য্য । তাহার পর যাহা কিছু হইবার তাহা ঈশ্বরপ্রসাদে আপনা হইতেই হইবে,—তাহার জন্য আমাদের চিন্তার কিছুমাত্র প্রয়োজন করে না। তাই কথিত হইয়াছে “ন কিঞ্চিদপি চিন্তয়েৎ” । বীজকে যত্ন পূর্বক বপন করা অবশ্য আমাদের সাধন-সাপেক্ষ,