পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 তত্ত্ববোধিনী পত্রিক স্পষ্টাক্ষরে লিপিবদ্ধ রহিয়াছে । কিন্তু যে ভাগ্যবান ব্যক্তি সেই আশ্চৰ্য্য পুস্তকখানির অভ্যন্তরে কিয়ৎদূর প্রবেশ লাভ করেন, তাহার দৃষ্টি সে সকল আশ- । পাশের দিকে যায় না । কোন ব্যক্তি অনেক অন্বেষণের পর পারিজাত পুপ কর চলে প্রাপ্ত হইলে, তিনি কিছু তার তাহার পাপড়ি গণনা করিতে বসেন না - তাহার স্বগীয় সোরভে এবং সৌন্দর্যেই তনি ভোর হইয়া যান ! সমস্ত জগৎ আত্মার অভ্যন্তরে পুঞ্জীভূত রহিয়াছে – কিন্তু প্রকৃত আত্মদশী ব্যক্তির সে সকল দিকে দৃষ্টিক্ষেপ করিবার অবকাশ নাই—— তিনি আত্মাতে পরমাত্মাকে পা ইয়াই ভোর । বহির্জগতের আবরণ উন্মুক্ত করিয়া আত্মার অভ্যন্তরে পরামাত্মার দর্শন লাভ করিতে হইলে—পূৰ্ব্ব-কথিত তিনটি সোপান-পংক্তি উত্তরোত্তর ক্রমে আর লম্বন কর। বিধেয় । ७२ कश, ७ छ* -ബ്- - مسهے۔ -۔ ۔ ، বিত হউক না কেন, সেইখানেই সে ঈশ্বরের শক্তির প্রভাব দে থয়৷ ভক্তিতে বিনম্র এবং বিস্ময়ে স্তম্ভিত হয় । কিন্তু এই রূপ বিচ্ছিন্ন বিচ্ছিঃ বস্তুতে যখন আমরা ঈশ্বরকে তা ললো কন করি, তখন তাহার প্রভূত শক্তি এবং মচি মা কেবল আমাদের জ্ঞান-নেত্ৰে উদাসিত হয়, তাহার জ্ঞান আনন্দ এবং মঙ্গল ভাব সলনি কণর অন্তরালে প্রচ্ছন্ন থাকে । পিচ্ছিন্ন বিচ্ছিন্ন পিশ্ব-ব্যাপারে আমরা ঈশ্বরের জ্ঞান না আনন্দ বা মঙ্গলভব—যপাপং উপলব্ধি করিতে সমর্থ হই ন। । জগতের নানাবিধ বিচিত্র ব্যাপার হইতে ঈশ্বরের পরিচয় লইতে লইতে তাব শেসে তামির। তাসিয়। পড়ি যখন সবি জগৎ হইতে ঈশ্ব রের অপরিসীম জ্ঞান তানন্দ এবং মঙ্গল এমন একটি শুভ মুহূত্তে BSB BBBBB BBSBSBBB BBSBBB BBBS SBJJS ABBBS BBB JJ JBB BBBBB BYSJBBBS BYYJ SBBBBSBB JSB BBBS ঐ তিনটি সোপান- । পংক্তি কেন যে উত্তরোত্তর অবলম্ব- । নীয় তাহার গোড়া’র কারণ এই ;– আমাদের অপরিপক্ক মনের প্রথম অবস্থা বিক্ষেপ, পরিপক্ক মনের চরম অবস্থা—— সমাধি । বিক্ষেপ নিবারণ করিতে হইলে, তাহার প্রকৃষ্ট উপায় এই যে, যেখানেই মন প্রপাবিত হউক্‌ না কেন-—সেইখানেই সভক্তি অন্তঃকরণে ঈশ্বরের সন্তা উপলব্ধি করিতে অভ্যাস কর । শিশু যখন হাটিতে শিক্ষা করে—তখন চলিতে চলিতে মে এক সূত্রে সম্বদ্ধ হইয়। 2 3 বিশ্ব-ব্যাপার আমাদের ধ্যানে অাবি ভুতি তাহার অভ্যন্তরেই ن]» كى श्झ, ७{{” Ei į si: || ঈশ্বরের অপরিসীম জ্ঞান আনন্দ এবং মঙ্গলুঃ ভাবের পরিচয় লাভ করি । খানে পড়িবার উপক্রম হয় সেইখানে কিছু- , কাল স্থির হইয়া দাড়ায় ; ইহারই ন্যায়— বিক্ষিপ্ত মনকে স্থানে স্থানে স্তিরীভূত । করিয়া তাহাকে ঈশ্বরের প্রতি নিয়োগ করা সাধনের পক্ষে আশু উপকারী । তাহা হষ্টলে নদীতে পৰ্ব্বতে সমুদ্রে ওষধীতে বন স্পতিতে চন্দ্রে সূর্য্যে মন যেখানেই প্রধা- ৷ কিন্তু ডাহাতে ও আমাদের আত্মার তৃপ্তি হয় না । মনে কর মেন, কোন একটি ঘটনা-গতিকে পিত। পূত্রে আজন্ম-কাল দেখা সাক্ষাৎ নাই ; পথের মাঝখানে হঠাৎ এক দিন উভয়ের সহিত উভসের সাক্ষাৎকার হু ওয়াতে উভয়েরই মনোমধ্যে বিনা কারণে নৃতন এক প্রকার আনন্দের আবির্ভাব হইল—কিন্তু তাহতে উভয়ের কাহারো আাকাঙক্ষ মিটিল না । তাহার পরে যখন উভয়ে উভয়ের পরিচয় প্রাপ্ত হইল—এ আমার পুত্র ইনি আমার পিতা – তখন