পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

כל של אזזיוף ס নব-বর্ষ (t উভয়ের আনন্দ দ্বিগুণ উচ্ছসিত হইয়া | ইয়া দেওয়া পদ্ধতি স্থতরাং অকৃত্রিম। উঠিল এবং উভয়ে পরম্পরের সন্দর্শনে পরম | ঋষিদিগের অকৃত্রিম আরণ্যক উপাসনাপরিতৃপ্ত হইল। এইরূপ, আগন্তক ভাবে | পদ্ধতি গৃহে গৃহে প্রতিষ্ঠিত করিবার জন্যই জগং-মন্দিরে ঈশ্বরকে সন্দর্শন করিয়াও : ব্রাহ্মধৰ্ম্ম উদয়গিরিতে নূতন এই দেখা দিআমাদের আত্ম সম্যক্ তৃপ্তি-লাভে সমর্থ য়াছে ; ব্রাহ্মধৰ্ম্মের কার্য্য যাহা—শীঘ্রই হয় না—তখনও তাহাকে আয়ার অন্তরাত্মা ! বলিয়া দর্শন করিবার আকাঙক্ষণ থাকিয়া যায় । প্রথমে বিচ্ছিন্ন বিচ্ছিন্ন বিশ্ব-ব্যাপারে ঈশ্বরের বিচিত্র শক্তি সন্দর্শন ; তাহার পরে সমস্ত বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ডের একতান ভাবে-—ঈশ্ব রের জ্ঞান আনন্দ এবং মঙ্গলভাব অবলোকন; তাহার পরে জগতের সেই একতান ভাবের । কেন্দ্র-স্থানে—আহ্বার স্বক্ষেত্রে—পরমাত্মার দশন-প্রাপ্তি । ইহাতেই বিক্ষেপের পরম ওমধি বনম্পতি সৰ্ব্বত্রই ঈশ্বরের মহতা fক্ষ বিরাজমান দেখিয়া তাহাকে শক্তি சி ভক্তি ভরে নমস্কার করিতে করিতেই আমরা তাহাকে সত্য” জ্ঞানমনন্ত ব্রহ্ম আনন্দ রূপময়ত? যদ্বিভাতি এবং এইরূপে তাহাকে ধ্যনে উপলব্ধি করিতে করিতেই BBB BB BSBBSKKSJJKBBBBSJJBB BBBB সৰ্ব্বস্ম ৷ ২ অ স্তর ভ - ই যদ য়ম " তিনি পুত্র হইতে প্রিয়, বিত্ত হইতে । প্রিয়,এবং আর আর সকল হইতে প্রিয়— অন্তরতর এই মে পরমাত্ম৷”—এইরূপে তাহাকে আত্মাতে অন্তরতর অন্তর তমরূপে উপলব্ধি করি । ঈশ্বরোপাসনার এইরূপ একটি ক্রম-পদ্ধতি জন-সমাজের ইতিহাসেও দেখিতে পাওয়া যায় এবং প্রতিজনের আধ্যাত্মিক পরীক্ষাতে ও দেখিতে পাওয়া যায় ; এই জন্য আমরা বলি মে, এ পদ্ধতিটি ব্যক্তি-বিশেমের কপোল-কল্পিত পদ্ধতি নহে—এ পদ্ধতিটি প্রকৃতির নিজের শিখা প্রকৃতির পথে ফিরাইয়। তাহা যদি একবার আমরা স্থির চিত্তে দিবসে উপাৰ্জ্জন করিবার জন্য ধান হউক আর বিলম্বেই হউক—ব্রাহ্মধৰ্ম্ম তাহা করিবেই করিবে । ঈশ্বর কেমন সু কৌশলে আর্য্যধৰ্ম্মকে বিকৃতির পথ হইতে আনিতেছেন প্রণিধান করিয়া দেখি তা হা হইলে পাষাণ হৃদয় ও গলিয়। গিয়া প্রেম ভক্তি কৃতজ্ঞতা রসে প্লাবিত হইয় উঠে। ঈশ্বরের এই অপার করুণা স্মরণ করিয়া আইস আমরা উপশান্তি হয়। চন্দ্রসূৰ্য্য জল বায়ু অগ্নি । অামাদের হৃদয়ের প্রথম প্রস্ফুটিত প্রীতিপুপ এবং প্রথম ফলিত কল্যাণ ফল তাহার চরণে উৎসর্গ করিয়া দিই—এবং সম্মুখ-স্থিত বিস্তীর্ণ পথের সম্বলের জন্য তাহার নিকট হইতে প্রসাদ-বারি যথেষ্ট পরিমাণে ঘাচ্ঞা করিয়া লই। শান্ত শিবমদ্বৈতং এইরূপ দেখিতে পাই ; ৷ ছে পরমায়ন বৎসরের এই প্রথম জীবন-পথের বাৎসরিক সম্বল একান্ত অনন্য গতি হইয়। আমরা তোমাকে আশ্রয় করিতেছি—তোমার প্রসাদাযুত বিতরণ করিয়া আমাদের শরীর মন আত্মাতে বলা কর’—বেন আমরা মধ্য পথে শ্রান্ত ক্লান্ত অবসন্ন হইয়া না পড়ি । যাহাতে আমরা তোমার আশ্রয়ে অটল থাকিয়৷ আনন্দের সহিত কৰ্ত্তব্য কাৰ্য্য সকল অনুষ্ঠান করিতে পারি ও যাহাতে তোমার প্রেমাসুতের উৎস আমাদের আত্মাতে উন্মুক্ত হইয়া আমাদের হৃদয়ের স্ফ ভিকে কিছুতেই অবসান হইতে না দেয়— আমাদের প্রতি আজ সেইরূপ প্রসাদ বিতরণ কর ; তুমিই আমাদের জীবনের