পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२8 তত্ত্ববোধিনী পত্রিক

  • २ कछ, २ ड१

- -- -ബ=-- রিবার জন্য মনুষ্যের ব্যাকুলত জন্মে না । সংসারকে লইয়। যদি আমরা হৃদয়কে পুর্ণ করি, অথচ তাহার মধ্যে আবার ঈশ্বরের জন্য লালায়িত হই, তবে কেমন করিয়া তাহার প্রীতি-পীযুষপানে কৃতার্থ হইতে পারি ? আলোক অন্ধকার কেমন করিয়া এক সময়ে একস্থান তাধিকার করিতে পারে। আত্মার পিপাসা অনুভব করিয়া তাহাতেই নীয়মান হইয়া লোকে ঈশ্বরের দ্বারের নিকটে দণ্ডায়মান হয় না, সেই জন্য সংসার ও করিতে গিয়া ধৰ্ম্ম হইতে ও ঈশ্বর হইতে পরিচু্যত হয়। ঘিনি পিপাসা তুর পণিকের ন্যায় তাহাকে লাভ করি বার জন্য সচেষ্ট হন, ঘিনি হৃদয়ের স্পর্শমণি বোধে । তাহাকে হৃদয়ের নিভৃত নিলয়ে অতি । যত্নে রক্ষণ করেন, তিনিই সংসারে থাকিয়া | न मानत अङि অমৃতত্ব লাভ করেন । ব্ধ তাহাকে উচ্ছ স্থল করিতে পারেন। f 交 তিনি এখানে থাকিয়াই প্রতিকূল ক্রো- , পরম শান্তিলাভ করেন । । প্রিয়ম্পাস্তে ন হাস্য প্রিয়ং প্রমায়ুক - বতি” যিনি তোমাকে প্রিয় রূপে উপসম । তের মধ্যে ও স মেদতে মোদনায়ং চি লধবা । তরতি শোকং তরতি পাপান গুহাগ্রস্তিভ্যো বিমুক্তো মৃতো ভবতি । তনি তানন্দনীয় পরব্রহ্মকে লাভ করিয়া ত, নন্দিত হয়েনা, তিনি শোক হইতে উত্তীর্ণ হয়েন, পাপ হইতে উত্তীর্ণ হয়েন, হৃদয় গ্রন্থি সমুদয় হইতে বিমুক্ত হইয়৷ অমৃত হয়েন । মাইতেছে। চতুৰ্দ্দিকে মৃত্যু । অপোগণ্ড মৃতু্যর অভিমুখীন । কে জানে কবে কাহার এই দেহের বিলোপ হইবে । মৃত্যুর করাল গ্রাসে কবে কাহাকে নিম্পেশিত হইতে হয়। মৃত্যুর প্রতিকৃতি এই ভয়া ঈশ্বরকে এককালে সম্ভোগ শ্বরকে দীনভাবে আহবান =&H বহ সংসারের চারিদিকেই মৃত্যুর করাল মূৰ্ত্তি। দাবানলপরিবেষ্টিত এই বধ্যভূমির মধ্যে থাকিয়াও আমরা সকল সময়ে নিজ অবস্থা হৃদয়ঙ্গম করিতে না পারিয়া নিজ নিজ অtহার বিহার লইয়াই ব্যতিব্যস্ত। কেবল শোক দুঃখ ও বহির্জগতের নৈসর্গিক পরিবর্তন আমাদিগকে সচেতন করিয়া তোলে । তাই আমরা সকল ভ্রাতায় মিলিত হইয়া দুঃখ দুদৈরের পরপারে সহজে উপনীত হইবার জন্য বদ্ধপরিকর হইয়া বিপদবারণ পরমে পোতকে নিমজ্ঞনোন্মুখ দেখিয় তাহার দেবপ্রসাদ ভিক্ষা করিতেছি । করুণানিধান ! তুমি r \ তামা ক্ষেত্রে প্রেরণ করিলে, আমরা যে প্রতিপদে পরাজিত হইয়। তোম। হইতে বহুদূরে নিক্ষিপ্ত হইতেছি । অামারদের এমন বল কোথায় যে সংস{রের তীব্র স{ করণে স্থির থাকিতে পারি, “স ঘ তাহানমের s করেন, তাহার প্রিয় কখন ও মর-ই-ন হন না, এই যে উজ্জ্বল সত্য আমারদের নিকটে প্রেরণ করিয়াছ কই তাহা বক্ষে ধারণ করিয়া সংসারে সঞ্চরণ করিতেছি । যাহা সম্মুখে পাই তাহাতেই প্রীতি স্থাআয়ুক্ষয়কর বর্ঘকাল মৃত্যুর দিকে তাঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া নিস্তব্ধ ভাবে চলিয়৷ ৷ পন করিয়া যে সহস্ৰ বৃশ্চিকদংশনে দংশিত হইতেছি, তোমাকে ছাড়িয়া নশ্বর পদার্থ লইয়া হতসর্বস্ব হইতেছি । আপশিশু বালক যুবা, প্রৌড় বৃদ্ধ সকলেই । নারও হৃদয়কে তাহাতে আহুতি দিতেছি। তোমাকে ত দেখিলাম না, তোমাকে ত প্রিয় রূপে উপাসনা করিলাম না ! তোমার দিকে একপাদ অগ্রসর হইয়া পর ! ক্ষণই যে আবার সহস্রপদ পশ্চাতে বিষ