পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৪১

১০২ SAA CMSMSTTS SS SS SS সেই পরিমাণে অন্ধ; সৰ্বমানত দোষের প্রতি র্তাহীদের চক্ষু ফুটাইতে যাওয়া তেলা মাথায় তেল দেওয়া মাত্র ; এই জন্য এখানে আমরা শুদ্ধ কেবল নেই । মানত ভাবের দুই একটি দোষ দেখাইয়াই झांख झझेद । 温 ক । বিজ্ঞান যদি জীবনী-শক্তি না মানে, তবে তাহাতে বিজ্ঞানের কি ক্ষতি হয় ? ' খ । বিজ্ঞান যদি অাকর্ষণ-বিকর্ষণ শক্তি না মানে তবে তাহাতে তাহার কি ক্ষতি হয় ? ক । তাহা হইলে গ্ৰহ নক্ষত্রাদির গতিবিধি কোনো প্রকারে জ্ঞানায়ত্ত করিতে পারা যায় না । খ। জীবনী-শক্তি না মানিলে উদ্ভিদ এবং জীবের জৈবনিক প্রক্রিয়া-সকল জ্ঞানায়ন্ত করিতে পারা যায় না। তুমি কি শুদ্ধ, কেবল ভৌতিক বা রাসায়নিক অা কর্ষণ-বিকর্ষণের উপর ভর করিয়া জৈব- | নিক প্রক্রিয়া সকল আমাকে বুঝাইয়। দিতে পার ? কখনই পার না । কাজেই জৈবনিক প্রক্রিয়া-সকলের মূলে অন্যকোনো বিধ শক্তির কার্য্য-কারিতা না মানিলে কোনো প্রকারেই চলিতে পারে না; না মানিলে চলিতে পারে না—অথচ আমি । মানিব না—ইহারই নাম নেই মান্ত৷ দোষ । - এ সম্বন্ধে কাণ্ট বলিয়াছেন "we may in a sense say without temcrity : Give me matter and I will build a world out of it, I will show how a world comes to be evolved. But can we truly claim such a vantage ground in speaking of the least plant or insect are we in a position to say: give me matter, and I will show you how a caterpil | lar can be generated. f* Goofs o-f তত্ত্ববােধিনী পত্রিক so SSSL DDSDDSAMMTSA SAAAAA SAAAAA s२ कन्न, ७ छांनं siasas:—a-ma - - 8 a sma ‘s = * * صم. aurسم রাসায়নিক—কোনো আকর্ষণ-বিকর্ষণই এখানে হালে পানি পায় না । কাজেই জৈবনিক প্রক্রিয়ার মূলে আকর্ষণ-বিকর্ষণ ছাড়া অতিরিক্ত আর-এক প্রকার শক্তি না মানিলে কোন প্রকারেই চলিতে পারে না। কেন যে আমরা জীবনী শক্তির অস্তিত্ব স্বীকার করি তাহা আমরা বলিলাম,—ভৌতিক তত্ত্ববিৎ পণ্ডিতেরা যে কারণে আকর্ষণ-বি কর্ষণ শক্তির অস্তিত্ব স্বীকার করেন আমরা সেই কারণে জীবনী-শক্তির অস্তিত্ব স্বীকার করি—স্বীকার না করিলেই নয় বলিয়া স্বীকার করি। যদি বিনা-কারণে শুধু শুধু আমরা শক্তি-বাহুল্যের অবতারণায় প্রবৃত্ত হইতাম—তবে আমরা সৰ্বমানতাদিগের প্রথানুযায়ী (এবং বিজ্ঞানের প্রথা-বহির্ভূত) কাৰ্য্য করিতাম ; বিজ্ঞানের আলোচনাক্ষেত্রে এরূপ আচরণ একটি মহৎ দোষ ; কিন্তু তাহ যখন আমরা করি নাই, তখন তাহার দোষও আমাদের স্কন্ধে অশিতে পারে না । হওয়া যা’ক্‌ ৷ উদ্ভিদরাজ্যে দুইরূপ শক্তি একযোগে কাৰ্য্য করে ; সন্ততি-রক্ষিণী শক্তি এবং এক্ষণে প্রকৃত প্রস্তাবে প্রবৃত্ত সঙ্গতি-রক্ষিণী শক্তি ; আপনার সাজাত্য অব্যাহত রাখিয়া তাহা সন্তান-সন্ততি ক্রমে প্রবাহিত করিবার শক্তিই সন্ততি-রক্ষিণী শক্তি ; এবং চতুর্দিকৃস্থ বিজাতীয় সংসর্গের উপযুক্ত করিয়া আপনাকে বিনয়ন করিবার শক্তিই সঙ্গতি-রক্ষিণী শক্তি; এই দুই শক্তি একই জীবনী-শক্তির দুইটি পৃষ্ঠ ; তাই আকর্ষণ-বিকর্ষণের ন্যায়, ও-দুইটি শক্তির মধ্যে এ-পিট ও-পিট সম্বন্ধ । ঐ দুই শক্তি পরস্পরের প্রতিদ্বন্দী অথচ একটিকে ছাড়িয়া আর-একটি এক মুহূৰ্ত্তও বঁচিতে পারে না । এই প্রতিদ্বন্দিতা'র অভ্যন্তরে . তলাইয়া দেখিলে দেখিতে পাওয়া যায়