পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so-o: _ কি আনন্দ’ প্রেমময়ে সদাই দেখিতে । উার জম্ভ দুঃখ কষ্ট সকলি সছিতে । কবে সে অমৃত্ত সিন্ধু, দিরেন অমৃত বিন্দু, চাতকের মত তাছা প্রতীক্ষা করিতে ॥ সে অমৃত কর জীব! এখানে অর্জন। প্রেমময়ে প্রেমভরে কর আলিঙ্গন । সে অমৃত্ত বিনা সার, আছে কি এখানে আর ? তাছার বিহনে বৃথা জীবন ধারণ ॥ যার জ্যোতি কণা করিয়া ধারণ। রবি শশী করে কর বিতরণ । সে গভীর জ্যোতি ছয় শুষ্ঠ ছায়। যাহা তে প্রকাশ এ জগৎ পায় ॥ देकप्न আনল প্রবেশি যেমন । च,लुज्ञ डांशंज्ञ कब्लिश भइन । চাৰু শিখা লয়ে উঠে তদুপরে । সে রূপ ঈশ্বর জগৎ ভিতরে ॥ সবার অন্তরে তিনি অধিষ্ঠিত । করিছেন সবে প্রাণেতে পূর্ণিত। সবে অতিক্রম করিয়া বেষ্টন । জ্বলিতেছে তার রূপ সম্মোহন ৷ প্রত্যক্ষ যেমন দেখ রবি করে । সে রূপ তাছারে দেখছ অস্তরে | সে প্রেম-রবিরে যদি না দেখিলে । র্তার প্রেম-মুখ যদি না ছেরিলে ॥ ধিক্ শত ধিকৃ জীবনে তোমার । ধন মান খ্যাতি তার কাছে ছার ॥ ছড়ি ছাড় পাপ ছাড় কুমন্ত্রণ । তার পথে যাও, যাইবে যাতন ॥ দেখ তার রুপা—পাষাণ হৃদয় । পুষ্পবৎ কিবা সুকোমল ছয় ॥ যবে তীরে আমি প্রেম আলিঙ্গনে । রাখিব হৃদয়ে শয়নে স্বপনে ॥ যবে ক্ষণমাত্র বিরহে তাছার । দেখিব জগৎ যেন অন্ধকার ॥ র্তার প্রতি প্রেম হইবে উজ্জ্বল । তখন লভিব অমৃত সম্বল । ७२ कछ, ৩ ভাগ সে সম্বল পয়ে অনন্ত জীবনে । । থাকিব সখার অমৃত সদনে ॥ " এক লোক হ’তে অন্য লোক যা’ব । মধুর মধুর সে অমৃত পাব। এ আশা নিশ্চিৎ হইবে মুসার । বলিছেন তিনি হৃদি অনিবার । তিনিই এ অtশা করিয়া রোপণ । করিছেন তাছা নিয়ত বৰ্দ্ধন । এ জীবন্তু আশা পাগেতে জড়িত । হ’ব না ছ’ব না ইহাতে বঞ্চিত ৷ প্রার্থনা । তুমি নাথ ! পিতা মাতা মুহৃদৃ সহায় । কত যে করিছ প্রেম বলা নাহি যায় ৷ তোমাকে দেখি হে যেন প্রেমের নয়নে । করি যেন সব কায রাখি তোমা মনে তোম হ’তে পাইয়াছি দেহ বুদ্ধি বল । তোমার কাযেতে ষেন নিয়োগী সকল । অনিমেষ অশাখ যেন তোমা প্রতি রাখি । তোমা অনুগত যেন সদা হয়ে থাকি ৷ সৎপথে লইয়া যাও তুমি দয়া করি । আছে কি শকতি নিজে পাপ পরিহরি ॥ তোমাকে দেখিলে নাথ ! জুড়ায় জীবন । রুপাকরি দীন জনে দাও দরশন ॥ ইতি যড় বিংশ ব্যাখ্যান সমাপ্ত । ইতি ব্রহ্মধৰ্ম্মের ব্যাখ্যানের প্রথম প্রকরণ সমাপ্ত । বিজ্ঞাপন । আগামী ২৯ কাৰ্ত্তিক বৃহস্পতিবার বেহাল ব্রাহ্ম সমাজের ষটত্রিংশ সাম্বৎসরিক উৎসবে অপরাতু তিন ঘণ্টার পরে ব্রাহ্মধৰ্ম্মের পারায়ণ হইবে ও সন্ধ্যা সাত্ত ঘণ্টার সময়ে ত্ৰহ্মোপাসনা চইবে । শ্ৰীশ্রীরাম চট্টোপাধ্যায় সম্পাদক । ,