পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जअशबन »v२३... তাহাদের যত কিছু নিৰ্ম্মাণ-কৌশল সমख३ अक्र नश्कांद्र भङिब्रहे बिडूडन ; भन्नষ্যের নিৰ্ম্মাণ-কৌশল যেমন জ্ঞান-চর্চা হইতে প্রসত হয়—ইতর-জীবদিগের মধ্যে সেরূপ ঘটনার দ্বার একেবারেই অবরুদ্ধ । মধ্যাহ্ন দিবসে পৃথিবী আলোকিত বটে —কিন্তু পার্থিব অগ্নি দ্বারা নহে ;— কাজেই অপার্থিব কোনো বস্তুর আলোকেই তাহ আলোকিত ; তেমনি নিকৃষ্ট জীবদিগের অন্ধ-সংস্কারে জ্ঞানের আভাস দেখিতে পা ওয়া যাইতেছে বটে কিন্তু প্রকৃতির পরিচায়ক লক্ষণ ףסאצ' করিতে—এই অকূল প্রতিবাদের রঙ্গভূমি হইতে অবসর গ্রহণ করিতে—ইচ্ছা করি । প্রভাত বাবু আমাদিগকে প্রকৃতির পরিচায়ক লক্ষণ জিজ্ঞাসা করিয়াছেন, আমরা তাহার উত্তর এই দিই যে, জগতের সর্বত্রই কি হইতেছে তাহা দৃষ্টি কর, তাহা হইলেই প্রকৃতির পরিচয়-লক্ষণ জানিতে পরিবে। আমরা नाशमण्डू দেখাইয়াছি যে, জগতের সর্বত্রই কেন্দ্র এবং পরিধির মধ্যে প্রতিদ্বন্দিতা চলি তেছে ;– দে আভাস তাহাদের নিজের জ্ঞানের ' তিক বলের প্রতিদ্বন্দিতা ; দ্বিতীয়, ভৌতিক বলের সহিত ঔদ্ভিদ প্রাণের প্রতি আভাস নহে ; কাজেই বলিতে হয় যে, তাহা সর্বময় মূল জ্ঞানেরই আভাস । কিন্তু মনুষ্যের বেলায় এইরূপ দেখা যায় যে, মনুষ্যের অন্ধ-প্রবৃত্তি সমূহের উপর মূল জ্ঞানের প্রতিবিম্ব তো আছেই—তা ছাড়া তাহার উপর মনুষ্যের নিজেরও জ্ঞান কতক পরিমাণে প্রতিবিম্বিত হয় ; কেননা মনুষ্যের সংযমশক্তি নিজেই জ্ঞানাত্মক । আমরা পূর্বে দেখাইয়াছি যে, মনুষ্যের সংযমশক্তি কোনো পরিমিত বিষয়-ক্ষেত্রে বা পরিমিত লক্ষ্য-সাধনে চরম পর্য্যাপ্তি লাভ করিতে পারে না ; তাহ বিস্তীর্ণ হইতে বিস্তীর্ণ-তর ক্ষেত্রে এবং উচ্চ হইতে উচ্চতর লক্ষ্যসাধনে ক্রমশই অগ্রসর হইতে থাকে ; পরিপূর্ণ পরব্রহ্মই তাহার চরম পর্য্যাপ্তিস্থল । দেখিতে দেখিতে আমাদের এই প্রস্তাবটির ডালপালা বিপৰ্য্যয় বাড়িয়া উঠিল, ইহাকে আর বেশী বাড়াইলে অবশেষে মহা-এক জটিল অরণ্য আমাদের পথ-রোধ প্রথম, ভৌতিক বলের সহিত ভোঁ দ্বন্দিতা ; তৃতীয়, একদিকে ভৌতিক বল এবং ঔদ্ভিদ প্রাণ উভয় সম্বলিত একটা ব্যাপার, আর এক দিকে জৈবিক মন, এই দুই পক্ষের প্রতিদ্বন্দিতা ; চতুর্থ, এক দিকে ভৌতিক বল ঔদ্ভিদ প্রাণ জৈবিক i | | | করিয়া দণ্ডায়মান হইবে। অতএব আর নয় । —এখন সমস্ত কুড়াইয়া আমাদের প্রকৃত মন্তব্য কথাটি যত সংক্ষেপে পারি ব্যক্ত করিয়া এইখানেই আমরা প্রস্তাব সাঙ্গ মন এই সমস্তের একটা মিশ্রতন্ত্র,আর একদিকে মানব জ্ঞান—এই দুই পক্ষের প্রতি দ্বন্দিত। প্রতিদ্বন্দিত বৈপরীত্য সূচক ও বটে—ঐক্য-সূচকও বটে ; বৈপরীত্য উপরে উপরে—ঐক্য ভিতরে ভিতরে। দুই পক্ষের যেখানে কোনো অংশেই ঐক্য নাই সেখানে প্রতিদ্বন্দিতাও নাই । কালো —সাদা'র খুবই প্রতিদ্বন্দী ; কিন্তু গোড়ায় উভয়ের মধ্যে মিল আছে—সে মিল এই যে, তাহারা উভয়েই বর্ণ ; সাদা রঙে’র এবং কর্কশ স্বরের মধ্যে তেমন কোনো ঐক্য নাই বলিয়। এ দুয়ের মধ্যে প্রতিদ্বন্দিত চলিতে পারে না । দুই যোদ্ধার । মধ্যে অথবা দুই কবির মধ্যে প্রতিদ্বন্দিতা সম্ভবে, কিন্তু কবির সহিত যোদ্ধার প্রতিদ্বন্দিতা সম্ভবে না। . প্রথমেই তাই আমরা ভৌতিক বলের সঙ্গে ভৌতিক বলেরই . ==== = *=== ச_டி