পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

الي : ss دج , أي أنه i ੀਬ չՆ Ֆ } o ১৩৭ . – জীবন চরিত্র অামের গাছের নীচে বসিয়া রহিলেন | ঝড়েতে গাছের ডাল পালা ও অাম্র üΠαπumumυπαυπυο নার আহার হইয়াছে কি না ? শিবনারায়ণ বলিলেন আমি চৌগাই গ্রাম হইতে | | সেখানে অনেক পড়িয়াছিল। গ্রামের মনুষ্য- অসিতেছি, আমার অtহার হয় নাই কিন্তু গণ আম কুড়াইবার জন্য রাত্রিতে সেই ! খানে আসিল । শিবনা পায়ণ মনে ভাবিয়া । দেখিলেন যে ইহার তো এখানে আদি তেছে। যদ্যপি ইহারা দেখে যে আমি এখানে বসিয়া আছি ইহারা তো অবোধ, মনে করিবে ভূত বসিয়া আছে,নতুবা চোর আম কুড়াইতেছে এই বলিয়া উহার চিৎকার করিবে । কিন্তু তামি আগ্রে বলিয়া দিই যে তোমরা ভয় করি ও না অামি মনুষ্য (তাদেমি), এখানে বসিয়া আছি । এই ভাবিয়া শিবনারায়ণ তাছাদিগকে ডাকিয়া বলিয়া দিলেন । তৎকালে শিবনারায়ণের কথা তাহারা শুনিয়া চেচাইতে লাগিল । কেহ কেহ ভূত বলিয়া, কেহ কেহ চোর বলিয়া চিৎকার করিতে লাগিল । তাহ শুনিয়া গ্রামের হাজার দেড় হাজার লোক লাঠি লইয়া আসিল । মার বেটাকে মার বেটাকে বলিতে লাগিল । শিবনারায়ণ মনে ভাবিয়া দেখিলেন যে ইহার তো পশুতুল্য, সাধু না বলিলে বুঝিতে পারবে না। এই ভাবিয়া শিবনারায়ণ তাহাদিগকে বলিলেন তোমর ভয় করিও না আমি সাধু। এই কথা শুনিয়া তাহারা শিবনারায়ণের নিকটে আসিল । শিবনারায়ণ তাহাদিগকে উত্তম উত্তম জ্ঞান উপদেশ দ্বারা সন্তোষ করিলেন । তাহারা শিবনারায়ণকে প্রণাম করিয়া আমৃ কুড়াইয়া বাড়ি চলিয়া গেল। কিন্তু একজন গৃহ গোস্বামীর পুত্র বয়ঃক্রম তাহার ৮। ৯ বৎসর হইবে, সেই বালক শিবনারায়ণের নিকট করজোড়ে জিজ্ঞাসা করিল যে মহারাজ আপনি কোথা হইতে আসিতেছেন,আপ রাত্রি অনেক হইয়াছে, তুমি এখন কি করিবে ? সেই বালক বলিল আপনি কৃপা করিয়। আমার বাটিতে চলুন, আমার বাটিতে খাদ্য দ্রব্য আছে, আপনাকে আহার করাইল । যদি কিছু ন৷ থাকে তাহা হইলে দুগ্ধ গাছে তাহা আপনাকে আহার করাইব । শিবনারায়ণ বলিলেন অামি রাত্রিতে কোন গ্রামে যাই না বাবা ! তুমি যা ও দল স চ চলে আমি কোন খানে গিয়া অাচার করিল, তুমি কোন চিন্তা করিও না । ঐ বালক চুপ করিয়া সেইখান হইতে 5– লিয়া গিয়া আপনার মা তাকে সমস্ত বিবরণ জানাই ল ৷ মাতা তৎকালে ব্যস্ত সমস্ত হ ইয়া কিছু দুগ্ধ ও ফল লইয়া আপনার এক কন্যাকে ও ঐ বালককে সঙ্গে লইয়া লণ্ঠন জ্বালাইয়া বাটি হইতে প্রায় এক ক্রোশ দূরে যেখানে সেই সাধু বসিয়া আছেন তাহার নিকটে অসিলেন এবং অতি যত্ন i | করাইলেন । সহকারে সেই দুগ্ধ ও ফল সাধুকে আহার অtহার করাইয়৷ সেই বালকের মাতা করযোড়ে বলিলেন যে আপনি কৃপা করিয়া অামার বাটিতে চলুন, এখানে ধূলায় কাদায় শুইতে আপনার অত্যন্ত কষ্ট হইবে । শিবনারায়ণ বলিলেন মাত; তুমি বাটিতে যাও, আমি গ্রামের মধ্যে যাইব না, আমার এই স্থান ভাল মা ! তুমি কোন বিষয় চিন্তা করিও না । পূর্ণ পরব্রহ্ম জ্যোতিঃস্বরূপ গুরুতে নিষ্ঠা রাখ, তিনি তোমার সকল দুঃখ কষ্ট নিবারণ করিবেন । মাতা আপনার কন্য। পুত্রকে সঙ্গে লইয়া বাটতে চলিয়া গেলেন । শিবনারায়ণ সেইখানে রাত্রিতে বিশ্রাম করিয়া সকালে উঠিয়া ভুমূরা ওর রাজার’