পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪১৭

سیا۹لخ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ११ बङ्गन्न, s’ पठtश्च ষোর জন্য স্থখ দূরে রাখেন নাই। তিনি खाँगां८लब्र श्रांङ्कांद्र यडाख८ङ्गशे श्थ-उ७ब्र প্রস্তুত করিয়া রাখিয়াছেন। আত্মার মধোই জ্ঞান-ধৰ্ম্ম-জনিত পবিত্রতর সুখ, আত্মার মধ্যেই মোক্ষ-জনিত উচ্চতর সুখ, আত্মার মধ্যেই সেই সুখ-স্বরূপ ঈশ্বরের উজ্জ্বল প্রকাশ নিবন্ধন তাহার সহবাসজনিত স্বগীয় নিতা সুখ । এমৃখের ক্ষয় নাই, ধ্বংস নাই, রূপান্তর নাই, ভাবান্তর । নাই । রোগ শোক এস্থখ অপহরণ করিতে পারে না, জর মৃত্যু এমুখ বিধ্বংস করিতে । পারে না । এই জনাই মহর্ষি বলিয়াছেন “ভূমৈৰ মুখং ভূমাত্বেৰ বিজিজ্ঞাসিতব্যঃ । ভূমা ঈশ্বরই স্থখ-স্বরূপ ; অতএব তাহাকেই জানিতে ইচ্ছা করিলেক ।” হে পরমাত্মন! তুমি আমাদিগকে শরীর-মন-আত্মার সমষ্টি করিয়া যেমন সৃষ্টি | করিয়াছ, তেমনি তাহাদের জন্য ধৰ্ম্ম অর্থ | কাম মোক্ষ এই চতুৰ্ব্বৰ্গ ফল লাভের বিধান । করিয়৷ আমাদিগকে নানা প্রকার স্বখে সুখী করিয়াছ । এই জনাই ঋষির তোমাকে স্বর্থ-স্বরূপ ভূম। ঈশ্বর বলিয়। গিয়াছেন, এই ; জন্য তাছারা তোমাকেই জানিবার উপদেশ দিয়াছেন । যেন তোমাকেই জানিতে চেষ্টা করি । তোমাকেই একমাত্র সুখদাতা মুক্তিদাতা ঈশ্বর জানিয়া তোমার প্রদত্ত সমুদয় স্বখ যেন কৃতজ্ঞ-সদয়ে উপভোগ করি । ধৰ্ম্ম অর্থ-কাম-মোক্ষ লাভ করিতে করিতে যেন এলোক হইতে অবস্থত হইতে পারি। তোমার নিকট আমাদের এই প্রার্থনা । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । صه نعو ويجب সেই মহাত্ম দিগের জ্ঞান-গর্ভ । d . - اذ كـف – – রত্ন-গৰ্ভ উপদেশ পালন করিয়া, আমরা । মনের আবেগে অস্থির হইয়া বলিল—ব্রহ্ম জিজ্ঞাসস্ব ব্রহ্মবিদাপ্নোতি পরম্। t f ব্ৰহ্ম-পূজা । (পূৰ্ব্বপ্রকাশিতের পর) ব্রহ্ম-জিজ্ঞাস্ব বসিয়৷ আছেন । প্রাণে ব্ৰহ্ম-জিজ্ঞাসা প্রধূমিত। কিন্তু সেদিকে র্তাহার তত মনোযোগ নাই । তিনি সম্মুখস্থ পৰ্ব্বত-শিখরে মেঘের ক্রীড়। দেখিতেছিলেন আর ভাবিতেছিলেন, আমি যদি মেঘ হইতাম, তবে ঐ মেঘের মতন আমার পাশ্ববর্তী প্রিয়তম পৰ্ব্বত শৃঙ্গগুলিকে আলিঙ্গন করিয়া বেড়াহতাম । কিন্তু আর ভাবিতে পারিলেন না । দেখিলেন, মেঘের মলিন ক্রোড় আলোকিত করিয়া বিদ্যুৎ প্রকাশিত হইয়ই কোথায় লুকাইল । মেঘ যেন বিদ্যুতের আদর্শনে অস চা যত নায় অস্থির হইয়। দশদিক প্রতিধ্বনিত করত গভীর ধ্বনিতে ক্ৰন্দন করিতে করিতে বা লল—হে হৃদয়-বিহারী বিদ্যুৎ ! হে অধিারের আলোক! হে মেঘের শোভ ! তুমি কোথায় ? ইহার সঙ্গে সঙ্গে ব্ৰহ্ম-জিজ্ঞাস্থর চমক ভাঙ্গিয়া গেল । র্তাহার হৃদয়স্থ প্রধূমিত জিজ্ঞাসা প্রজ্জ্বলিত হইয়। বলিল—আমার ঈশ্বর, আমার হৃদয়ের আt লোক কোথায় ? জিজ্ঞাসা তাঙ্গার মুখ ফুটা ইল । যে এক দিন পিতার নিকট সামান্য কথা বলিতে সঙ্কুচিত হইত, সে আজ কোথায় ? উত্তর আসিল—তপসা ব্ৰহ্ম বি তপস্যা অর্থাৎ চিন্তা স্বারা ব্রহ্মকে জান, ব্রহ্মজ্ঞানীরা পরম ফল প্রাপ্ত হয় । জিজ্ঞাস্ব চিস্তাতে প্রবৃত্ত হইলেন । এই চিন্তা ঘন বিষাদের মৰ্ম্মভেদী চিন্তা ব! বিষয়াসক্তের মলিন চিন্তা নহে। এই চিন্তা বৈজ্ঞানিকের কুটিল-তর্কচিন্ত বা দরিদ্রের রক্ত-শোষক অর্থ-চিস্তা নছে। এই চিন্তা উদাসীনের নিরাশময় আত্ম-চিন্ত অথবা প্রবাসীর প্রবাস-চিত্ত। ' নহে, কিন্তু এই চিন্তা সতী স্ত্রীর স্বামীচিন্তার