পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه سوالا তত্ত্ববোধিনী পত্রিক १२ कछ, e छांभ বিশ্বাস-সূর্ষোর উদয় ন হইলে, আধ্যাত্মিক রাজা প্রত্যক্ষ করিতে পারিব না। প্রকৃতির শোভা ভাঙ্গা ভাঙ্গা, আল্লা আল্লা । চছার মধ্যে আমার কিছু থাকিতে পারে, থাকিলেও তাহা প্রাণম্পশী নয়। প্রকৃতির নিপুণতা আধ মাধ ও অমিয় সুধ জড়িত, বিস্তু তাছা হইলেও আমার প্রাণারাম নহে । তবে আমি নিরুদেশ হইয়াছি, আর কে যেন সেই পথে যাইবার জন্য পথে পথে তাহার নিদর্শন চিহ্ন ছড়াইয়া রাখিয়াছে। অনন্ত আকাশে তাহার অনন্ত জ্ঞানের নিদর্শন গ্ৰহ নক্ষত্র আদি, প্রেম ও জীবনী শক্তির নিদর্শন চন্দ্র সুর্য, এই ফল ফুল পূর্ণ বসুন্ধরার কোথাও প্রেমের নিদর্শন কোথাও দয়ার নিদর্শন কোথাও জ্ঞান ও ভালবাসার নিদর্শন পড়িয় রছিয়াছে । কিন্তু র্তাহার অস্তিত্বের নিদর্শন, সৰ্ব্বত্র বিদ্যমান । এই নিদর্শন চিকু গুলি এখন এমন ছিন্ন বিছিন্ন ভাবে বিক্ষিপ্ত যে, ; সহসা স্থির করা দুষ্কর । তবে প্রভুভক্ত কুঙ্কর যেমন প্রভুকে হারাইলে আঘ্ৰাণ অমুসন্ধান করতঃ প্রভু যথায় আছেন, সেই স্থানে যাইয়। উপস্থিত হয়, আমিও প্রকৃতির পথে র্তাহার বিক্ষিপ্ত নিদর্শন চিহ্ন দেখিতে দেখিতে প্রভু যথায় আছেন, তথায় যাইয়। উপস্থিত হইব । প্রকৃতির মধ্যে যাহা কিছু দেখিলাম বুঝিলাম ও পাইলাম, তাছ। আমার প্রাণস্পশাঁ আত্মারাম বা আটলtশ্রয় নহে । তবে আত্মাকে জিজ্ঞাসা বরি, প্রাণ ও মনের সঙ্গে পরামর্শ করি, थाब्र क्षलग्न द्राएखा शबन कब्रि, उथाग्न किछू পাছ কি না ? তথায় কিছু দেখি কি না ? তথায় কিছু স্পর্শ করিতে পারি কি না ? আমার হৃদয় মলিন, তথায় বিশুদ্ধ প্রে ষের বিকাশ নাই, পবিত্রতার সুবাস নাই, সৰ্ব্বদ অম। নিশ আলোকের সংস্পর্শ নাই, -- ===== r=s----------۴-ع আনন্দের রেখা নাই, উৎসাচের উত্তেজন নাই । আমার প্রাণ অতলম্পর্শ বিষাদ সাগরে ডুব ডুবু যন্ত্রণার ছট ফটানিতে প্রাণরাজা ষাত না ময় । আমার মন সুন্দর বস্তগুলি বাছিয়া বাছিয়। ঘরে আনে, কিন্তু তাছা আমার প্রাণম্পশী না হইয়া দগ্ধাঙ্গারবৎ প্রাণ দগ্ধ করে । এই ত আমি, অথচ আমি ভিন্ন আমার কাছে কিছুরই সভা নাই, কিছুরই অস্তিত্ব নাই। এই আমি আছি বলিযাই ত আমার জিজ্ঞাসা আমাকে অরণ্যের নিস্তব্ধ তায়, উপবনের পুষ্পে পুষ্পে, পৰ্ব্বতের কন্দরে কন্দরে ভ্রমণ ব রাষ্টতেছে ! এই অামি আছি বলিয়াই ত জিজ্ঞাসা আমাকে ও শ্রবণের রজঃনিভ নিবরের প্রতি জলকণাতে, হিমালয়ের চির-তুষার-মণ্ডিত উচ্চশিখরের আশ্চর্যা অনিৰ্ব্বচনীয়তায় বিস্মিত করিয়াছে। এই আমি আছি বলিয়াই জিজ্ঞাসা আমাকে আকাশের অনন্ত শোভায় চির তরঙ্গায়িত শোভমান সমুদ্রের অনন্ত জলরাশির বিচিত্র ক্রীড়ায় ও প্রান্তরের চিরকরিয়া প্ৰভু যে পথ দিয়া গিয়াছেন সেই পথ । স্থৈধ্যে মুগ্ধ করিয়াছে। তবে আমি কি ? ফন্তু নদীর ন্যায় অন্তঃসলিল ? না, পুথিবীর ন্যায় তোলরস ? আমি কি ? তাহ। আমি বুঝিলাম না । কিন্তু আমার ব্রহ্মজিজ্ঞাসা আমাকে পাগল করিয়। তুলিয়াছে। সে আমাকে অনেক স্থলে লইয়। ঘুরাইল, অনেক শোভা সৌন্দর্য দেখাইল, অনন্ত আকাশে অনস্ত চিন্তাশীলের পশ্চাৎ পশ্চাৎ ছুটাইল, কিন্তু কিছুতেই আশা মিটিল না। প্রাণস্পশাঁ আরাম পাইলাম না । পৃথিবীর মুলে রস, মধ্যে মাটি, উপরে শোভা, ও জীবন-যুক্ত ফল পুষ্প বৃক্ষ লতা প্রভৃতি । পুথিবীর মূলের রস বাদ দাও, বৃক্ষ লতা ফল শস্যাদির অস্তিত্ব লোপ হইবে, অনিৰ্ব্বচনীয় ¢भाडाव्र थाषाब्र शृथिवैौ चनख गक्र झहेल्ला দাড়াইবে । আমি পৃথিবীর ন্যায় মাটি,