পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సింు _ তত্ত্ববোধিনী ३२ कछ, ७ छtन. পত্রিকা । arctныныш, ASA SSASAS SSMSSSLSSSMSS să mămăa - - - - নাকে আপনি মানুষ করিতে হইবে—তা | পায় না—স্বাধীন-চেষ্টা সহকারে উচ্চ ধাপে ভিন্ন উপায়াস্তুর নাই। এই প্রসঙ্গে অতীব | আরোহণ করা কর্তব্য ; দ্বিতীয় কথাটির তাৎএকটি গুরুতর কথা সরিশেষ বিবেচ্য—সেটি | পর্য। এই যে, সেই উচ্চতর ধাপে ঈশ্বর এই যে, ঈশ্বরের দৃষ্টিতে মনুষ্য চিরকালই শিশু । এই জন্য ঈশ্বর চিরকালই মনুষের সঙ্গে সঙ্গে এক না এক ধাত্রী সংযুক্ত করিয়া রাখেন—কোনো কালেই মনুষ্যকে । একা ছাড়িয়া দেন না। প্রথম ধাত্রী মাতা, দ্বিতীয় ধাত্রী পিতা, তৃতীয় ধাত্রী আচাৰ্য্য, চতুর্থ ধাত্রী সমাজ, পঞ্চম ধাত্রী ঈশ্বর স্বয়ং। যখন আমরা মাতার হস্ত হইতে পিতার ; হত্তে সমপিত হুই, তখন আমরা স্বাধীনতা । এবং আত্মনির্ভরের প্রথম ধাপে আরোহণ করি ; যখন আমরা পিতার হস্ত হইতে আচার্য্যের হস্তে সমৰ্পিত হই, তখন আমরা আত্ম-নির্ভরের দ্বিতীয় ধাপে আরোহণ করি ; যখন আমরা আচার্য্যের হস্ত হইতে সমাজের হস্তে সমৰ্পিত হই, তখন আমরা আত্মনির্ভরের তৃতীয় ধাপে আরোহণ করি ; যখন সমাজের হস্ত হইতে ঈশ্বরের হস্তে সমর্পিত হই তখন আমরা স্বাধীনতা এবং আত্ম | | | | | | | | নির্ভরের আর-এক উচ্চতর সোপানে (প্র- , থম ধাপের মুক্তিতে) উপনীত হই । ঈশ্বরের দৃষ্টিতে মনুষ্য চিরকালই শিশু ;–চিরকালই মনুষ্যকে ধাত্রীর হাত ধরিয়া চলিতে হয়—এবং তাছার সঙ্গে সঙ্গে আত্ম-নির্ভর শিখিতে হয় । চিরকালই মনুষ্যকে প্রাণের হস্ত ধরিয়া জ্ঞান এবং স্বাধীনতার পথে অগ্রসর হইতে হয় । ইতিপূৰ্ব্বে বলিয়াছিলাম যে, চিরকালই ধাত্রীর ছস্ত ধরিয়া চল উচিত হয় না ; এখন বলিতেছি – চিরকালই ধাত্রীর হস্ত ধরিয়া না চলিলে, মানুষের গত্যন্তর নাই ; দুই কথার তাৎপর্যা দুই রূপ ; প্রথম কথাটির তাৎপৰ্য্য এই যে, এখন যে ধাপে আছ সেই ধাপের ধাত্রীর হাত ধরিয়া চলা চিরকালই শোভা | এইরূপ সোপান-পদ্ধতি তোমার জন্য উচ্চতর ধাত্রী নিযুক্ত করিয়া রাখিয়াছেন ;—কোনো ধাপেই ঈশ্বর তোমাকে একাকী অসহায় অবস্থায় ফেলিয়। রাখিবেন না । কিন্তু এটা যেন মনে থাকে যে, তুমি যে কোনো ধাপে যে কোনো ধাত্রীর হস্তে থাকো না কেন—প্রত্যেক ধাপেই, ধাত্রীর হাত না ধরিয়া আপনি চল। শিক্ষা করিতে হইবে এবং নীচের ধাপে স্বাধীন ভাবে চলিতে না শিখিলে উপরের ধাপে উঠিবার অধিকার তোমাতে বর্ভিবে না। প্রত্যেক ধাপেই মনুষ্যকে এক দিকে যেমন প্রাণের এবং প্রেমের হাত ধরিয়া চল চাই, আর একদিকে তেমনি জ্ঞানের নিয়মানুসারে স্বাধীনভাবে চলিতে শেখ। চাই ; জ্ঞান এবং প্রাণ দুইই আবশ্যক। পরমাত্মা যেমন জ্ঞান-স্বরূপ, তেমনি তিনি প্রাণ-স্বরূপ ; জ্ঞান এবং প্রাণের মধ্যে বাস্তবিক কোনো অলঙ্ঘনীয় প্রাচীর নাই ; – একবারকার যাহা স্বোপর্জিত সম্পত্তি আর একবারকার তাহাই পৈতৃক সম্পত্তি ; একবারকার যাহা জ্ঞান আর একবারকার তাহাই প্রাণ ;–উপসত্ত্ব যেমন মুলধনের সহিত সংযুক্ত হইয়া মূল ধনেরই অন্তভুত হয়, তেমনি জ্ঞানের নিয়মানুযায়ী স্বাধীন কাৰ্য্য অভ্যাস-গুণে প্রাণের সহিত মিলিয়া মিশিয়া দ্বিতীয় প্রাণ হইয়া দাড়ায় । প্রাণ–এক, জ্ঞান দুই, এবং জ্ঞানে প্রাণে মিলিয়া মিশিয়া উচ্চত্তর প্রাণ—তিন । অনুসারে জ্ঞান এবং প্রাণের তরঙ্গমালা উচ্চ হইতে উচ্চে আরোহণ করিতে থাকে। এক হইতে যেমন कब्रिग्न। झुद्दे ठिन श्ब्ल, ठिन श्हे८उ ८७बनि করিয়া চার পাচ হয়, পাচ হইতে তেমনি