পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8२ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ১২ কল্প, ২ ভাগ دكسطسسسسسسسسسـصصد মহা পাপাচরণে কুষ্ঠিত হন না। এইরূপ ধৰ্ম্মঘটিত বাকযুদ্ধ ও অস্ত্রযুদ্ধ নাস্তিকতার একটি প্রধান উদ্দীপক। কিন্তু সমরধূলি স্থিত হইলে যখন অন্ধকার দূর ও छूछेि বাধা-শূন্য হয় তখন প্রকাশিত হয় যে যেমন মহা বা ত্যায় সমুদ্রের উপরিভাগ মাত্র আলোড়িত হয় কিন্তু তাহার অভ্যন্তর দেশ অবিচলিত ভাবে স্থির থাকে লেখস্বরূপ প্রাপ্তির উপায় (বাহা ধন্মের নামান্তর) তাহ অক্ষুঃ একই ভাবে বিরাজমান । ধন্মের যে অংশ লইয়া বিবাদ তাহা অকিঞ্চিৎকর, দেশকালপরিচ্ছিন্ন ও সাধকদিগের প্রকৃতিবৈচিত্র্যজাত । আর মে অংশ নিৰ্ব্বিবাদ তাহ সার, নিত্য ও সত্যের স্বভাব হইতে উৎপন্ন । ইহ। পুনঃ পুনঃ তালোচনা করিলে যে সকল । - - - x তপস্যার দ্বারা ও সম্যক জ্ঞানের দ্বারা লভ্য হয়েন ।


ایس-- سے > جہـیے۔

- - - - - _ _- - - به گ، --ی- حی- ح امنیتস স ল পল্লকে কন নি ত করে তাহা একে s , -, *- SS S SSAS SSAS SSAS SSASAS SSAS *T ァーマ אר־7 י | > - | - а в 4 | w, Ve v v | l * .است o: য় | حصہ fr পুথিবীর যাবতীয় ধৰ্ম্ম তালোচনা । প্রতীত হয় যে তাহাদের - o _ বুদ্ধি সংক্রমণ করা তাহা নহে । সত্য প্রাপ্তিকে সকল । ). ) مر S. ---— — বাক্য নৈ ঠ সঁ্য বা পৈশুন্যদোমাশ্রিত তাহ। "سمیر ك --.---- تیمی r - পৰ্ম্মই পরম পুরুষাৰ্থ বলিয়া নির্দেশ কবি- " ধন্মের প্রতিদ্বন্দী প বাক *-* -- ধৰ্ম্ম্য নহে ধৰ্ম্মের প্রতিদ্বন্দা। যেরূপ বাক্য য়াছে। সত্যই পরমেশ্বরের স্বরূপ । তাত- ' ' ,६ : १iा उाझा 4डे گی-6 ملزم -یے بی۔ یہ چیএল পরমেশ্বরের স্বরূপ বিদিত করাই । - =--> করিলে ইহাই চরম লক্ষ্য একই । ধৰ্ম্মের মূল উদ্দেশ্য । মেরুপ সাগর সমৃদয় নদীরই শেষ গতি তদ্রুপ পরমে- } শ্বরই ধৰ্ম্মনদী সমূহের একমাত্ৰ সাগর । সত্য স্বরূপ পরমেশ্বরকে বিদিত হইলেই । মনুস্য মৃতু্যপাশ হইতে মুক্ত হয় ইহা সৰ্ব্ব । ধৰ্ম্মেরই উক্তি । সৰ্ব্বে বেদা; যৎপদ মামনস্তি— তপাংসি সৰ্ব্বণি চ যৎ বদন্তি, যদিচ্চন্তো ব্রহ্মচর্য্যং চরস্তি ।” তাহা সেই একাক্ষর প্রণবের প্রতি ইহা সৰ্ব্ব ধৰ্ম্মেরই শাসন যে পরমেশ্বর স্বরূ- । পতঃ(কার্য্যতঃ নহে) যে কি বা কেমন তাহ। সৰ্ব্ব ইন্দ্রিয়ের অগোচর বাক্যের অগোচর ও মনের অগোচর। হে দন্তিন, হে অশান্ত মনুষ্য, তুমি চিন্তা করিয়া এই প্রত্যক্ষ পরিদৃশ্যমান জগৎ যে কি ও কেমন- তাহ। স্থির কর । যখন তুমি ইহাতে অক্ষম তখন জগতাতীত জগদীশ্বর যে কি ও কেমন সেইরূপ এসকল অশান্তির মধ্যে যথার্থ মে | তুমি কি উপায়ে স্থির করিবে ? বোপ ব্যক্তি মাত্রেই দর্শন করেন যে পরমেশ্বরতত্ত্ব সৰ্ব্ব ধৰ্ম্মে একই রূপে বর্ণিত রহিয়াছে । তাহাকে প্রাপ্তির উপায় ও সৰ্ব্ব ত্র একই। যে বৈমাদৃশ্য তাহ কেবল মাত্র বাহ্যিক । সৰ্ব্বত্রই শ্রত হওয়া যায়, “সত্যেন লভ্যস্তপস স্তোঘ আত্মা সমাক জ্ঞানেন ।” . এই নে তাত্ম। তিনি সত্যের দ্বারা, ‘সত্য’ শব্দের তাথে যে কেবল স্বীয় অনুভূত বিনয়কে সপাতপভাবে পর নো মাথার্থ অতু দ্বেগ করং বাক্যং সত্যং প্রিয় {হ তঞ্চ লই । যে বাক্য শ্রোতার উদ্বেগ করে না যে বাক্য যথানুভূত ঘাহা শ্রোতার ব্যবহারিক ও পারমার্থিক হিতকর তাহাই ধৰ্ম্ম্য তাহাই যথার্থ সত্য । এবং এই সত্যই পরম ধৰ্ম্ম, ইহাই পরম সম্পৎ । “তপঃ” শব্দের অর্থে শরীরপীড়ন নহে, “মনসশেচন্দ্রিয়াণাঞ্চ ঐকাগ্র্যং পরমং তপঃ ।” মনঃ ও ইন্দ্রিয়বর্গের একাগ্রতাই উৎকৃষ্ট তপস্যা । মন অর্থাৎ ইচ্ছাশক্তি ও ইন্দ্রিয় অর্থাৎ ক্রিয়া পাদ্য পরমেশ্বর, সত্যই যাহার স্বরূপ। শক্তি ইহাদের পরমেশ্বরের অভিমুখী হও