-সান্সাকারের জন্ম 8Ꮌ
অনন্তকাল যিনি মানুসের আদর্শ থাকিবেন, ব্রাহ্মধৰ্ম্ম তাহাকে ইহলোক হইতেই আদর্শ-রূপে বরণ করিতে উপদেশ দিতেছেন । অন্যান্য ধৰ্ম্মের উপর ব্রাহ্মধৰ্ম্মের শ্রেষ্ঠত। প্রতিপাদিত হইতেছে । দ্বৈতাদ্বৈত বাদ । ভগবদগীতায় উক্ত হইয়াছে, অদ্বৈতং কেচিদিচছ স্ত দ্বৈ তমিচ্ছস্তি চ পরে । এই সার উপদেশের দ্বারা ; T__ گسسات گ - ーオ রিতে যাওয়া যুক্তিসিদ্ধ নহে। জীবের | ঐশ্বরিক প্রেম। পৃথিবীর ঘটনা দেখিয়া ঈশ্বর মানবকে প্রাতি করেন কি না তদ্বিময় সিদ্ধান্ত ক প্রতি ঈশ্বরের প্রেম পূর্ণ ও অনন্ত। পূর্ণ ও অনন্ত প্রেমের গতি ও কাৰ্য্য অপূর্ণ ও অন্তবং জাবের নিকট সহজবোধ্য নহে । মাতুসের প্রতি ঈশ্বরের প্রেম, মানুষের প্রতি মানুসের প্রেমের আদর্শ অপেক্ষ। অনন্তগুণে উচ্চ স্তুতরাং মানবীয় প্রেমের নিয়মে ঐশ্বরিক প্রেম নিয়মিত হইবে এরূপ হইতে পারে না । যখন ঐশ্বরিক প্রেমের কাৰ্য্য বুঝিবার ক্ষমতা মালুমের নাই, তখন মম তত্ত্বঃ ন জান! স্ত দৈ ত{দৈ ব লক্টি হন । অর্থাৎ “কেহ কেহ তা দ্বৈত পক্ষ প্রতিপন্ন । প্রতিপন্ন করেন এব” কেহ কেহ দ্বৈতপক্ষ করেন ; কিন্তু তাহার উভয়েই আমার প্রকৃত তত্ত্ব তাবগত নহেন, কারণ বাহা প্র কুত তত্ত্ব তাহ সম্পূর্ণ দ্বৈত অথবা সম্পূর্ণ । * আপনার মঙ্গল উদেশ্য সংসাধন করিয়া অদ্বৈত এই উভয় বিবৰ্জ্জিত ।” এই মত সম্পূর্ণরূপে ব্রাহ্মধৰ্ম্মের মতা লুযায়ী । ন্যায় দ্বৈতাদ্বৈত ভাবে দেখিয়া থাকেন । ঈশ্বর দ্বৈতভাবসমন্বিত, কারণ স্বষ্টি হইতে তনি বিভিন্ন – স্বষ্টির জড়ত্ব ও অন্যান্য গুণ বিবর্জিত, আবার তিনি অদ্বৈতভাব সমন্বিত, কারণ স্বষ্টির প্রত্যেক পরমাণুর সহিত র্তাহার গাঢ় যোগ—অনন্তকালের অবিচ্ছেদ্য সম্বন্ধ ; এমনি সম্বন্ধ যে র্তাহার গাঢ় আলিঙ্গন হইতে স্বষ্টি ক্ষণকালের জন্য বিচু্যত হইলে তাহ লয় প্রাপ্ত হয় । অতএব ঈশ্বর এই দৃষ্টিতে স্বষ্টির সঙ্গে অভেদ বলিতে হয়। এই দ্বৈতাদ্বৈত মতই সত্য মত । এক জন প্রধান ব্রহ্মজ্ঞানী। সাধু লোক বর্তমান কালে অতি অল্পই সেই প্রেমে দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করাই জ্ঞানীর কার্ষ্য । ঈশ্বর এই চরাচর অনন্ত জগতের অনন্ত ক্ষেত্রে শান্তভাবে চিরকাল চলিয়। যাইতেছেন, কাহার ও হাস্য ক্ৰন্দন - বিচলিত চ மு. जाक्रमम ब्रअज्ञएक ग्रन्ध्रभकट **" "********" " | দ্বৈত ভাবে ও উপাসনা করেন না, তাবার । সম্পূর্ণরূপে অদ্বৈত ভাবে ও উপাসন করেন না। ব্রাহ্মধৰ্ম্ম ঈশ্বরকে ভগবদগীতার ! সাধু পার্কারের ধৰ্ম্ম । মহায় থিয়োডোর পার্কার পৃথিবীর তাহার ন্যায় জন্মিয়াছেন । আজীবন তিনি ধৰ্ম্মের সেবা করিয়াছিলেন । কেবল ঈশ্বরোপাসনাকে তিনি ধৰ্ম্ম বলিতেন না । ব্রাহ্মদিগের ন্যায় শরীর মন ও আত্মার সমান উৎকর্ষ সাধনকেই তিনি ধৰ্ম্ম শব্দে অভিহিত করিয়া গিয়াছেন । এই উচ্চ ধৰ্ম্মে মতি রক্ষা জন্য তিনি যে কয়েকট নিয়ম সদাসৰ্ব্বদা পালন করিতেন তাহা এইস্থলে উদ্ধৃত হইতেছে। প্রথমতঃ আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধন জন্য ঈশ্বরের প্রতি ভক্তিভাব সৰ্ব্বদা রক্ষা করিবে । এই নিমিত্ত প্রকৃ
