পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

४र्थो४| ه لا ماده সমাজের বিষম সমস্ত । \o - - s ھند-ایسوسی = ബ- == = S TS TAAAS AAAAS AAAAA AAAA SAAAAAMMMMMS SS ব্রাহ্মগণ । এষ্টরূপে জ্ঞান ও প্রীতিকে প্রসারিত কর তাহা হইলেই অনাসক্তিতে তোমার সংসারভোগ হইবে। যতটুকু ংসারে আসক্তি সেই পরিমাণে স্বীয় নামগশের প্রতি দৃষ্টি থাকে। ইহাতে সংসারের কার্য্য সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর হয় না । আর যে পরিমাণে অন দক্তি সেই পরিমাrন দাস ~ি– * পবিত্র ব্যবহার আ - p রতে তোমার নববর্সের প্রথম প্রাতঃকাল । মধ্যে অনেকেরই শ্যাম কেশ শ্বেত হই য়াছে। দন্ত স্থলিত ও তুও গলিত হই交忆区1 এই পার্থিব জীবন তে অবসান হষ্টয়| আসিল । আজ যে বর্সের マー ーン তা মদের প্রথম ও তঃকাল হয় তো ইহাই অনে- । আজ এই কদলী । দলমণ্ডিত মণ্ডপের মুক্ত বায়ুতে যাতি যুথি । কের শেষ পর্য হইবে । = sه মল্লিকার মনোমগ্নকর সৌরভে কাল পবিত্র করিলাম,হায়! হয় তো আগামী বর্ষে তাঙ্গাদের সহিত এই আনন্দ তার ভোগ করিতে পাইব না । ' জীবন এইরূপই । চঞ্চল । নলিনী-দল-গত-জলবৎ চঞ্চল । সাং- , “পশ্চাৎ পানে ফিরিয়৷ দেখিও ন} সম্মুখে সারের সমস্তই চঞ্চল । আইস এই সমস্ত চঞ্চল অঞ্চলের বিনিময়ে সেই ধ্রুব পদার্থকে । লাভ করিবার জন্য আজ হইতে চেষ্টা করি । এই পৃথিবীতে এখনও যে ক একটা দিন থাকিব যদি তার মধ্যে অন্তত একটী দিনও সেই প্রাণসখারে প্রাণ খুলিয়া প্রাণ ভরিয়া একবারও ডাকিতে পারি তাহলেও আমাদের জন্ম সফল । অন্তর্যামী ! তুমি সকলই জানিতেছ । তোমাকে আর আমরা কি জনাইব । তুমি আমাদের এই সাধু কামন। পূর্ণ কর । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । गहन नतं । আইনে । ফলত ইং' : ধৰ্ম্মসাধন। আজ । আমাদের । পায় সে, যাহ। বিদা বৃদ্ধি বলিয়। গুগীত হইতেছে তাহা প্রকত বিদ্যা-বদ্ধি নছে । যাহাদের । মচি ত রহ্মোপাসনা করিয়া নবরর্মের প্রাতঃ- । সমাজের বিষম সমস্যা । বিদ্যা-বুদ্ধির বিস্তার সমাজের একটি প্রধান উন্নতির চিত্ন তাহাতে তার সন্দেহ নাই ; কিন্তু বিদ্যা-বুদ্ধির ফল যদি চিতে বিপরীত হয় – যদি এরূপ ভয় যে, বিদ্যাবুদ্ধির প্রভাবে সমাজেল বন্ধন শিথিল হইয়। যথেচ্ছাচারের পথ উন্মুক্ত হইয়া যাইতেছে o কোন দুহ ব্যক্তির : সর ঐক্য নাই— ধৰ্ম্মের ভিত্তিমূল পর্যন্ত সংশয়াপন্ন ; তে তাই তে কি প্রকাশ ব পায় ? এই প্রকা ক 하 s তবে কি আমরা বিদ্যা-বুদ্ধিতে জলাঞ্জলি সংস্কারকেই সার করিব ? তাছাই ল| কিরূপে করি । যে ব্যক্তি পিদার কিঞ্চিৎ আস্বাদ পাইয়াছে—সে আর তাহার চরম পর্য্যন্ত না গিয়া কোন ক্রমেই ফিরিতে পারে না ; যত কিছু বিভীষিক। মস্ত হ মাঝের পথে—একটু বেশী অগ্রসর হইলে আর কোন ভয় নাই। র্যাহার ঘোরতর স্থিতিশীল তাছার বলেন “দর কর তোমার বিদ্যা-বুদ্ধি— ফিরিয়া যাও !” বা চার ঘোরতর গতিশীল তাহারা বলেন স অগ্রসর হু ও ” স্থিতি-শীলও সেমন—গতিশীলও তেমনি ; এ বলে আমায় দাৰ্থ – ও-বলে আমায় দ্যাখ! স্থিতি-শীল ভবিষাৎ বাদ দিয়া অতীতে প্রবিষ্ট্ৰ চন, গতিশীল অতীত বাদ দিয়া ভবিষাতে ধাবমান হ’ন ; ইহাতে স্থিতিশীল জড়বৎ আকৰ্ম্মণ্য হইয়া যান—গতি-শীল ক্রমাগতই হোচট খাইতে থাকেন। সমাজের এই এক বিষম সমস্যা । এখন উপায় কি ? উপায় আর কিছুই নয় – প্রকৃত বিদ্যাবুদ্ধি ; এক কথায় ধৰ্ম্ম-বুদ্ধি । নীরস বিদ্যা