পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. i - دهه نود. k 总领 कझ, } छां* - ... ." - * , মে * * ni - - , 4 ' ' , , , ; * * - Eriks =بحیه چحدیمی اهد یادیه مصحسي. =r-جrrarrجستجحججrصنع কোথায় আর যে তোমার রোম-বিবর-রূপ । গবাক্ষ দিয়া কথিত প্রকার অগুরূপ অসংখ্য পরমাণু অনবরত গতায়াত করিতেছে, সেই তোমার মহিমাই বা কোথায় । নাথ, আমি তোমার বিরুদ্ধাচরণ করিয়াছি কিন্তু গর্ভস্থ অভকের পদোৎক্ষেপ অর্থাৎ পা ছোড়া কি মাতার নিকট অপরাধের নিমিত্ত হয় । এই বিশ্ব ব্রহ্মাও তোমার কুক্ষির বহিভূত নয় আমিও ইহারই অন্তভূ ত । অতএব এই দৃইস্তে আমার অপরাধ ক্ষমা কর । ভাগবতে । ঈশ্বরাভিমান ব্রহ্মীর মুখে এইরূপ বিনীত বাক্য নির্গত হইয়াছে। ব্রহ্মাদি দেবোপাসকের ইহা অবশ্যই অসহনীয় হইতে পারে । ফলত অনেকে এই জনাই আগস্বত সম্প্রদায়িকত তারোপ করেন । কিন্তু বাস্তব পক্ষে গুহা নহে । আমরা পৰ্ব্ব । দৃষ্টান্ত দ্বার। এই বিষয়ট প্রতিপাদন করিব । । ঋগ্বেদাদি গ্রন্থে ইন্দ্রাদির উপাসনা দুষ্ট ! হয় । কিন্তু এই প্রসঙ্গে তৎপরবর্তী গ্রন্থ । উপনিষদে এক ত্যাখ্যায়িকার অবতারণা করা । হইয়াছে ৷ বেদোক্ত দেবতাদিগকে শক্তি সামর্থ্যে রেহ্মের নিকট হীন করিয়| ব্রহ্মোপাসনা প্রবর্তন আখ্যায়িকার গঢ় লক্ষ্য । বলিতে জি ভাগবতেরও লক্ষ্য ঠিক তাহাই । । তামরা উপরে ভাগবতের কালনির্দেশ স্থলে বলিয়াছি ইহা মহাভারতের পরবর্তী গ্রন্থ। মহাভারতের সময় দেব দেবীর প্রসঙ্গ অপেক্ষাকৃত অল্প। পরবর্তী পুরাণকারদিগের মুখ্য কাৰ্মাই দেবদেবীর প্রভাব বিস্তার । এই বহুদেবোপাসনীয় ব্যাঘাত দিয়া বেদান্ত বা উপনিষদের ন্যায় অদ্বিতীয় ব্রহ্মে পরিনিষ্ঠিত করা ভাগবতের উদ্দেশ্য ছিল এবং এই জনাই বামুদেব কৃষ্ণের নিকট ইন্দ্রাদি দেবতার পরাভব ঐ গ্রন্থে সবিস্তরে বর্ণিত দেখা গায়। ফলত ভাগবত একেশ্বর-প্রতিপাদক গ্রন্থ । ই হাতে সাম্প্রদায়িক দোষ আরোপ কল্পিত মাত্র। o- ஆர். গ্রন্থকার কৃষ্ণকে কি য়াছেন তাছা, আলোচনা করিলে ইহার একেশ্বরপরতা সহজেই প্রতিপন্ন হইবে। দর্শনকারদিগের মধ্যে সগুণ নিগুৰ্ণ ব্ৰহ্ম । লইয়া বিস্তর বাদামুবাদ অাছে। কিন্তু উপাসনার জন্য সগুণ ব্যবস্থেয় ইহা অনেকেরই মত । ভাগবতেও তাছাই দেখিতে পাওয়া যায় । কিন্তু ইহাতে ব্রহ্মের লৌকিক মূৰ্ত্তি স্বীকৃত হইয়াছে তাহাই কৃষ্ণ । কিন্তু তিনি যে প্রকৃতির অতীত অসংসারী পুনঃ পুনঃ তাহারও উল্লেখ আছে। ব্রহ্মের পরিচ্ছিন্ন মূৰ্ত্তি স্বীকার করলে এই সমস্ত বাক্যবিরোধ অপরিহার্ষ্য হইয় উঠে । এস্থলে প্রতিবাদীকে নিরস্ত করিবার নিমিত্ত মীমাংস এই যে কৃষ্ণ ব্রহ্মের লীলাবিগ্রহ ! . ফুলত ব্রহ্মের লীলা পর্য্যন্তই লীলাবিগ্রহের । क्रिकू यूङिदन । किख এই গ্রন্থে নির্বিশেষ ব্রহ্ম কুস্যাদি ব্যুৎপাদিত নামে যেরূপে বিশেষ ত হইয়াছেন তাহ পরীক্ষা করিলে বোপ হয় বাস্তব ঐ পরিচ্ছিন্ন কৃষ্ণু মূৰ্ত্তিকে ব্রহ্ম দুলা গ্রন্থকারের উদেশ্য নহে । এতদ্ব্য তীত অরণী ব্রহ্মে যে গ্রন্থের মুখ্য তাং পৰ্য্য ইহার অন্য প্রমাণ আছে। এই গ্রন্থে রাধ নামের কোন উল্লেখ নাই । কিন্তু কৃষ্ণ যখন । রাসলীলা প্রসঙ্গে গোপিকাদিগের নিকট অন্তহিত হন সেই সময় গোপিকারা তাহার অন্বেষণ প্রসঙ্গে একটা সঙ্গিনীর চিকু পাইয়া যানিনী হইয়াছিল । কেহ কেহ অনুমান করেন তিনিই রাধা। যাহাই হউক রাধা ও কৃষ্ণ বা গোপিক ও কৃষ্ণ এই দুইটকে অনেক প্রামাণিক লোক রূপক মাত্র বলিয়া কল্পনা করেন। অর্থাৎ কৃষ্ণ অর্থে ব্রহ্ম এবং রাধা ৱা গোপিকা অর্থে সাধক। এইরূপ রূপক কয়- , নার মর্শ অনুসন্ধান করিলে বোধ হয় এই গ্রন্থ যাহার। সাভিনিবেশ সৃষ্টিতে দেখিয়াছেন তাহারা ব্রহ্মের লীলারিগ্রহের যৌক্তিকতায় -*. * ... " ." # قي،