পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, ११ फेब्र, • अर्थ' ડ8 l #}" u \, ' W g w ■啤中 = يحوميدي بمقيف ممد سلسبييم. ۔مبہم-سی-جلاسنس ثقائمہ ro لستم Hau *-or--- www.----. n الاسد iபடA f মু-- "ההר معهميه بخلقة عطضع гт so عــالا সজ্ঞান অচেতনতা ? যেখানে জীর এবং ধৰ্ম্ম ; আর, পরিমিত ভাব, - మ:ష: پامسس جمعجبح جمعیت - గా _* জড়ের প্রভেদের কথা হইতেছে সেখানে সন্তা কিছু আর জড়বস্তুর বিশেষ ধৰ্ম্ম নহে— সেখানে অচেতনতাই জড়বস্তুর বিশেষ ধৰ্ম্ম ; তাই জড়-পৰ্ম্মের আরোপ – জড়ীকরণবলিতে শুদ্ধ কেবল অচেতনতারই অ্যারোপ বুঝায়, সত্তার আরোপ বুঝায় না । মসুয্যের সম্ভা অাছে এবং চেতন আছে, কিন্তু পূর্ণতা नं , এখন দেখিতে झहान যে, মনুষের বিশেষ ধৰ্ম্ম কোনটি—সচেতন সভা না - র্ণতা ? যেখানে জীবেশ্বরের প্রভেদের কথা" হইতেছে সেখানে সচেতন সভা কিছু আর মনুষের বিশেষ ধৰ্ম্ম নহে, সেখানে অপূর্ণতাই মনুষের বিশেষ ধর্শ ; তাই সেখানে মলুম্বিকতার আরোপ—মানবীকরণ --বলিতে অপূর্ণতারই আরোপ বুঝায়, সজ্ঞ অথবা চেতনের আরোপ বুঝায় না। জড় জীব এবং ঈশ্বর তিনের মধ্যে মূলগত প্রভেদ এই গে, জড়বস্তুর সত্ত। অন্ধ সত্তা, মনুষ্যের সন্তা অপূর্ণ সচেতন সভা, ঈশ্বরের সত্তা পরিপূর্ণ ঈশ্বপ্নেতে অন্ধ-সত্তার আ:েপষ্ট জড় করণ, তপূর্ণ সচেতন সভার অপেষ্ট মানবীকরণ, পরিপূর্ণ সচেতন সন্তার ত পেষ্ট স্থার্থ ঈশ্বর-জ্ঞান । , মানমনন্তং ব্রহ্ম ; তাঙ্কার মধ্যে জড়ঞ্জগ ; শুদ্ধ কেবল সত্যং মা ; মনুষ্য সত্য? জ্ঞানং এই পৰ্য্যন্ত , ঈশ্বরই কেবল সত্যং জ্ঞানমনন্ত, মনুষদ কদাপি তাহ! নহে ; অতএব ঈশ্বরকে সতাই জ্ঞানমনস্তং বল মালীকরণ নহে । পুনশ যদি এইরূপ মনে করা যায় যে, সে সুখের অস্ত আছে—ষে মুখ জনমরণ দ্বার আক্রান্ত—সে সুখ সুখই মতে, মনস্তই স্থখ-যেমন “যে বৈ ভূম চেষ্ট্রন সত্য । \ --- ** \ ಫ್ಲ? - তং সুখং নাল্পে মৃথমস্তি’ মিনি অনন্ত তিনিই | সুখ, অল্প কিছুতে মুখ নাই ; তপে দাড়ায় যে, অনন্তের ভাব-আনন্দ -ঈশ্বরের বিশেষ |

| অনুধোগ এ-সম্বন্ধ ; নন্দ, জীবের বিশেষ ধৰ্ম্ম । ঈশ্বরের 'ේদেই - ঈশ্বরের সহিত যোগেই – জীবের অপূর্ণতা ক্রমে ক্রয়ে দূরীভূত হয়, ও জীবের নিরানন্দ ক্রমে ক্রমে স্থায়ী আনন্দে পরিণত ছয় । অতএব ঈশ্বরকে সত্যং জ্ঞানমনস্তং বলা যেমন মানবীকরণ লছে, তাহাকে সচ্চিদানন্দ বলাও তেমনি মানবীকরণ নহে ; মানবীকরণ বলি কাহাকে ? না ঈশ্বরেতে অপূর্ণতা-নিরানন্দ ভাব—এই-সকল ধৰ্ম্ম আরোপ কর। ; ইহাই মানবীকরণ । এখন জিজ্ঞাস্য এই যে, আমরা নিজে অ পূর্ণ হয়। ঈশ্বরের পূর্ণতা কিরূপে উপলদ্ধি করি । ইহjর উত্তর এই যে, ঈশ্বরের সচেইন সত্ত; যেমন অনুযোগিতা-সম্বন্ধ অনুসারে আমাদের জ্ঞানে প্রকাশিত হয়, তঁহার পূর্ণত সেইরূপ প্রতিযোগিতা-সম্বন্ধ অমুমারে আমাদের জ্ঞানে প্রকাশিত হয় । আমাদের সচেতন সদ্ভ। ঈশ্বরের সচেতন সন্তারই অনুপ্রকাশ-দুয়ের মধ্যে এইরূপ আযাদের অপূর্ণত। ঈশ্বরের পূর্ণতার প্রতি-প্রকাশ-দুয়ের মধ্যে এইরূপ প্রতিযোগিতা-সম্বন্ধ । অমলা চক্ষে যখন অন্ধকার দেধি – আমাদের মন তখন গেমন আলোকের দিকে প্রধাবিত হয় ; আমরা উদরে যখন ক্ষুধা অনুভব করি—আমাদের মন তখন যেমন অন্নের দিকে প্রধাবিত হয় ; সেইরূপ আমরা যখন আমাদের আপনাদের অপূর্ণত হৃদয়ঙ্গম করি, তখন আমাদের আত্মা ঈশ্বরের পূর্ণতার দিকে প্রধাবিত হয়। । ঈশ্বর যেমন আমাদের চক্ষুর আকিঞ্চন সূৰ্য্যা । লোক দিয়া পূর্ণ করেন, উদরের অকিঞ্চন । অন্ন দিয়া পূর্ণ করেন, শিশুর আকিঞ্চন गा- o তাকে দিয়া পূর্ণ করেন, সেইরূপ জটায় । অকিঞ্চন আপনাকে দিয়া পূর্ণ করেন । ,