পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩২ প্রকাশ পাইলেও তাহা আছে-আমাদের জ্ঞানে প্রকাশ না পাইলেও তাহা অাছে, তাছ। চিরকালই আছে । ইন্দ্রিয়-গ্রাহা গুণ-সকল বটে এই অt:ছ এই নাই ; শব্দ স্বত্তক্ষণ অামার বা অার কাছারে কর্ণে প্রবেশ করিতেছে ততক্ষণই তাহ আছে ; } কিন্তু যতগুলা ব্যক্তি শব্দ শুনিতেছে, সকলেই যদি স্ব স্তু,কৰ্ণ আচ্ছাদন করে, তবে আর শব্দের3A-মাত্রও থাকে না ; কিন্তু শব্দের মূল-স্থিত বস্তু যাহা—তাছা পূৰ্ব্বেও যেমন ছিল এখনো তেমনি আছে—তাহা চিরকালই সমান ; শব্দের বিলোপেও তাহার বিলোপ হয় না—শব্দের উৎপত্তিতেও তাহার উৎপত্তি হয় না--তাছা যtছ৷ ছিল তাহাই আছে ও যাহা অাছে তাহাই থাকিবে । অনিতা গুণসত্তা ঐরূপই বটে— আমরা যতক্ষণ তাছা জানিতেছি ততক্ষণই তাহা আছে, আমরা না জানিলেই নাই ; কিন্তু বস্তু-সত্তা আমরা জানিলেও অাছে, আমরা না জানিলেও আছে ; বস্তু-সত্ত নিত্য এবং নিৰ্ব্বিকার । ইহার উত্তরে কান্ট, s १९ कन्न, • डो* প্রকার গুণ একত্র উপলব্ধি করিতেছ, এই পর্ষ্যস্ত ; কিন্তু যাহা তুমি চক্ষে দেখিণ্ডেছ না, নাশিকায় আত্মাণ করিতেছ ন-রসনায় অস্বাদ করিতেছ না-এইরূপ একটা নিগুৰ্ণ বস্তুকে আনিয়া তুমি যে, তোমার সেই সব দেখা-শুনা গুণ-গুলির স্বন্ধে ছাপাইতেছ-— তাহা তুমি কোথা হইতে পাইতেছ ? চক্ষু হইতে নহে-নাসিকা হইতে নহে—রসন হইতে নহে, বাহিরের কোন স্থান হইতেই মহে, তবে কি ? না তোমার আপনার মন হইতেই তুমি অহা উদ্ভাবন করি তেছ। যদি বল যে, “ইন্দ্রিয়-গ্রাহ্য গুণ সকলকে যেমন আমি বাহিরে প্রত্যক্ষ করিতেছি—তাঁহাদের বন্ধন-সুত্রকেও তেমনি অামি বাহিরে প্রত্যক্ষ করিতেছি, এবং সেই প্রত্যক্ষ-গোচর বন্ধন-সুত্রকেই আমি আধারবস্তু বলিতেছি--মুতরাং তাহা আমার মনের ভাব-মাত্র নহে* তবে সে কেবল একট। কথার কথা ; কেননা সে তোমার বন্ধনসূত্র সুতাও মহে, দড়ি ও নহে, আটাও নহে মৃে,তুমি তাহাকে বাচিনে ? : &# حکم ጃ : w“ פי לי נ: ._ * * .1 rt م

ে )

ললেন যে, শব্দ যেমন কোমার বা "}র i * , দড়ি, আiটা, সমস্তই সগুণ ; কিন্তু ব; ম৷র কাহারে শ্রবণকে আশ্রয় করিয়াই আছে, তেমনি, তুমি যাহাকে আধার:বস্তু বলিতেছ তাহা তোমার বা আমার বা আর কাহারো ভাবনাকে আশ্রয় কলিয়াই বৰ্ত্তিতেছে ; প্রভেদ কেবল এই যে, ইন্দ্রিয়ের লক্ষ্য নাকি কালের অভ্যস্তর প্রদেশেই আবদ্ধ থাকে, তাই ইন্দ্রিয়ের বিষয়-সকল অনিত্য বলিয়া প্রতিভাত হয় ; আর, বিশুদ্ধ ভাবনার লক্ষ্য নাকি কালের মূল প্রদেশে—কালের অতীত প্রদেশে—অভিনিবিষ্ট হয়, ওঁ; ই বিশুদ্ধ ভাবনার বিষয়সকল নিত্য বলিয়। প্রতিভাত হয় । তুমি একটা আম্রফল দেখিতেছ, তখন তুমি তাহার বর্ণ, গন্ধ, আস্বাদ, প্রভৃতি নান৷ যখন ; তুমি যে-রন্ধন সুত্রের কথা বলিতেছ তাহ। একেবারেই নিগুৰ্ণ ; স্বতা, দড়ি, আটা, সমস্তই বহির্জগতে পাওয়া যায়, কিন্তু নিগুণ বস্তু বহির্জগতের কুত্ৰাপি পাওয়া যায় ন!—তাই শুদ্ধ কেৰল মনকে আশ্রয় করিয়াই বৰ্ত্তিয় থাকে কান্ট, এই বাহ। সিদ্ধাস্ত করিয়াছেন ইহার দৌড় অনেকদূর পৰ্য্যস্ত— ইহাতে দাড়ায় এই যে, ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য গুণ-সকল যেমন আমাদের জ্ঞানকে ছাড়িয়া কিছুই নহে—তাহাদের আধারভূত বস্তুও সেইরূপ আমাদের জ্ঞানকে ছাড়িয়া কিছুই নহে ; জ্ঞান দুয়েরই মূলাধার सूडब्रा९ ख्ठांनहे शांद्रमार्थिक नएठा । किख কষ্ট নিজে এতদূর পর্য্যন্ত যাইতে সাধনী