পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

لایتھ au-ظ -قیصـ=== " A= ہے. অপেক্ষাও অলীক—তাহাকে খুজিয়া ন৷ পাওয়াতেই বা কাহার কি ক্ষতিবৃদ্ধি হইতছে ? : তাহা পাওয়া গেল না বলিয়। এত অক্ষেপই বা কেন—এত তুমুল কোলাহলই ব। কেন ? প্রকৃতি বলিশা-মাত্রই জ্ঞান-সঙ্গত প্রকৃতি বুঝায় ; জ্ঞান-বহির্ভূত প্রকৃতি শুদ্ধ কেবল একটা অৰ্থশূন্য শব্দ--তা, বই আর কিছুই নহে। ইন্দ্রিয়-গ্রাহ্য গুণ-সমুহের মধ্যে—তাহাদের অাধার-ভূত বস্তু যাহা প্রচ্ছন্ন রস্থিয়ছে, তাং, কি সত্য-সতাই জ্ঞান .* n -- کد - a و - یه به مسح : قي= چاپ বহি মৃ" রসু ? তাহ; যদি হয় তলে “তই

كم . নাই" বললেই এক কথায় ফুরাষ্টয় ষায় : :ার জ্ঞান-বছিভূত তাই আমার সম্পক্ষে নাই, যাহা তোমার জ্ঞান-বর্হিভূত তাছা তোমার সম্পন্ধে নাই, মাহ৷ একেবারেই ভূত ভবিষ্যৎ বর্তমান সকল-জ্ঞানেরই কর-বহির্ভূত তাহা একেবারেই নাই । কিন্তু ইন্দ্রিয়-গ্রাহু গুণ সকলের আধার ভূত বস্তুকে কণ্ট নিত্য বলিয়। স্বীকার করিয়াছেন-সু - তল্লাহু তিনি আর তাছাকে “নাই” বলিয়। ইড়। ইয়; দিতে পারেন না । তাছা আছে כף ר & শ্রিত ইহাও না মানিলেই নয় ; কেননা তাহাকে स्वाम-नहिरु বুলিলেই গুকারাস্তরে তাহাকে “নাই” বলিয়া উড়াইয়; দেওয়া হয় । কাণ্টের এই যে দুই রকমের দুইটি কথা-কি ? ন বস্তু-সত্ত। মানসিক ভাব-মাত্র, অথচ আবার তাহ সমস্ত প্রকৃতিময় পরিপ্যাপ্ত, এ দুই কথার সমস্বয় করিয়া আমরা যেরূপ সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছ তাহ। এই ;-মনে কর যে, কোন একজন 壱 গোগাঁ মহাপুরুষ কোন-একটি বস্তুর সমস্ত । লঙ্গির বরণ ভেদ করিঃ) তাহার অন্তরতম সত্তাতে উপনীত হইতে পারিয়াছেন ; তাহা হইলেই দাড়ায় ষে, সে বস্তুটিকে নাই—যাছ অসম্ভব—যাহা আকাশ কুসুম তধি- | ইহা না মাiনলেই নয়, সুতরাং তাহা জ্ঞানা- ৷ “ ཝ་ཆ, ༣་་༢ তিনি সম্যকরূপে জানায়ত্ত করিয়াছেন ; স্বতরাং তাহার অশেষ বিচিত্র সমস্ত গুণই জ্ঞানীয়ত্ত করিয়াছেন ; কিন্তু সে সমস্ত গুণ সমস্ত জগতের সহিত সম্বন্ধ-জাপক; প্রত্যেক বস্তুই সমস্তের সহিত সম্বন্ধ-সুত্রে জড়িত ; অতএব তিনি যখন লক্ষ্য বস্তুটিকে সম্যকরূপে জ্ঞানায়ত্ত করিয়াছেন, তখন তাহাতেই প্রতিপন্ন হইতেছে যে, তিনি সমস্ত জগৎকে সমাক্রূপে জ্ঞানায় স্ত্ৰ করিয়াছেন, এক কথায়—তিনি সৰ্ব্বজ্ঞ হইয়াছেন ; এইরূপ দেখা যাইতেছে যে, কোন বস্তুর অন্তরতম সত্তাকে সমীকরূপে জ্ঞানাকৃষ্ণ ফুরিতে হইলে সৰ্ব্বজ্ঞতা ব্যতিরেকে তাহলে কতকার্য হইতে পারা যায় না । তবেই হইতেছে যে, যে-কোন বস্তু ছউক না কেন—বালুকণাই হউক আর পাতই হউক, তাহা সৰ্ব্বজ্ঞ পুরুষের অতীত: জ্ঞানে যেমনটি প্রকাশ পাইতেছে তাছাই তাহার অন্তরতম সত্তা । বস্তুর অন্তরতম সত্তাকে চয় বল যে, তাছা জ্ঞান-বহিভূত সুতরাং তং কিছুই নহে, নয় বল যে, তাছা জ্ঞানাশ্রিত ; যদি বল যে, তাহ আছে সুতরাং তাছা জ্ঞানাশ্রিত, তবে উপরের যুক্তি অমুসারে দাড়ায় এই যে, তাছা সম্যকরূপে সৰ্ব্বজ্ঞ পুরুষেরই জ্ঞানাত্রিত এবং তাহার প্রসাদাৎ কিয়ৎপরিমাণে অন্যান্য জ্ঞানবাণ জীবের জ্ঞানাগ্রিভ । আর-এক দিক্ দিয়া দেখিতে পাওয়া যায় যে, বস্তু-তত্ত্ব এবং কারণ-তত্ত্ব প্রভৃতি মুলতত্ত্ব-সকল ব্যক্তিবি শেষের সংস্কার-বিশেষ নহে, কিন্তু সকল । জ্ঞানেরই সাধারণ সম্পত্তি ; অতএব কোন ৷ ব্যক্তি-বিশেষ লহে—জীবাত্মা নহে-কিন্তু । সৰ্ব্বগত এবং সৰ্ব্বাস্তৰ্যামী পরমাত্মাই ঐ সকল । মূলতত্বের মূলধার। এখন বলিলেই বুঝিতে পারা যাইবে যে, ধারণ ধ্যান এবং সমাধি-- এই তিনটি প্রকরণ আত্মাতে পরমাত্মাকে