- , , , , , , Mga so sa :. _ জ্ঞানকে সাক্ষী মান্য ജു, মর ঐরূপ.জড়বস্তুর" করিতে পারি না-ঘেহেতু ওরূপ জ্ঞান এআশয়-ভ্ৰষ্ট জঞ্জ- ; বস্তুর স্বতন্ত্র লভা থাকে থাকুক-ন! থাকে না " । কান্ত-পক্ষেই অসম্ভব । থাকুক -এখানে আমরা তাঙ্গার স্বণক্ষেও কোন কথা বলিতেছি না-তাহার বিপক্ষেও কোন কথা বলিতেছি না, এখানে আমরা কেবল এইমাত্র বলিয়াই ক্ষাস্ত যে, ওন্ধপ সত্তার যখন জ্ঞান সম্ভবে না, তখন ত{{স্ব জ্ঞান-মুলক কোন প্রমাণও সন্তবে না । निन्ा નઃન বিচার-নিম্পঞ্জি ; ৮ : জড়বাদী এবং মায়াবাদী উভয়েই অর্থে "াগে-বিল্প প্রমাণে–একটি গুরুতর প্রশ্নের বিচার নিপত্তি করিয়; বসিয়া আছেন, ৫.শ্নটি এই ষে, জ্ঞানের এরূপ একটি অনিবার্ষ্য এবং অনতিক্রমণীয় নিয়ম আছে কি ন যাহা আiশয়-ভ্ৰষ্ট জড়বস্তকে জ্ঞাত হইতে য়ে না । জড়বাদী অাগে ভাগেই বলিয়। বসেন “ন-সোরাপ কোন নিয়ম নাই ।” ওঁiহার মতে আশয়-ভ্রষ্ট জড়বস্তু জ্ঞান-গোচর হইলেও হইতে পারে,—হইতে যখন পারে তখন হয়ও ৷ এবং বিপথে পদাৰ্পণ করতেই দর্শন-সংহিতা . ২২৫
- E SAAAA SAS A SAS S S AAAA S AAA S AAAAA AAAA ASAS A SAS SSAS MMAAA AAAA S
প্রকৃতির অভ্যন্তরে অবিচ্ছেদ্যরূপে গ্রথিত n রহিয়াছে | , , . . . অঙ্কশ্বtং বিচার-নিম্পত্তির কারণ নির্দেশ ॥ ৯ ॥ বিনা প্রমাণে জড়বাদী এবং মায়াবাদী দুই বিপরীত সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন । এরূপ যে ঘটিয়াছে তাহার কারণ শুদ্ধ কেবল এই যে, উভয়েই জ্ঞানতত্ত্বের বিচার নিঃশেষিত না করিয়া আগে-ভাগেই অস্তি তত্ত্বে বিচারে হস্তাপণ করিয়াছেন । এইরূপ জড়বাদী প্রমে পতিত হইছেন ও মায়াবাদী সত্যের ঈষৎ আভাস মাত্র পাইয়াই সন্থই আছেন। নিয়ম আছে জ্ঞানের ঐরূপ কোন অখণ্ডনীয় কি না---এ প্রকায় প্রশ্নই জড়বাদীর মনে جمعية 亨 ইতি-সুৰ্ব্বে ৰখন উদিত হয় নাই, কাজেই উছার ভিত:র যে কি স'র প্যাচ লুক্কায়িত আছে, তাছা তিনি অবগত নহেন ; তাই তিনি জ্ঞানের ঐ অখণ্ডনীয় নিয়মটি আ স্বীকার করিতে હર્ષ ૭ কুষ্ঠিত श्'न'नः । জ্ঞানের ঐ রূপ যে একটি নিয়ম আছে— তিনি বলেন--“এই সে অা । মাদের চতুর্দিকে প্রকাণ্ড জগৎ বেদীপ্যমান, সকলই তো বিষয়-যাত্র-আশয় ইহার কোন থানে ? অথচ তাছ। অামাদের জ্ঞানে প্রকাশ পাইতেছে ; জ্ঞানে যখন তাহ। প্রকাশ পাইতেছে তখন তাহা আছে তাহাতে আর ভুল কি ? আশয়-ভ্রষ্ট জড়বস্তর জ্ঞানই তাঁহার সত্তার যথেষ্ট্র প্রমাণ ।” জড়বাদী যেমন আগেভাগেই বলেন “না— জ্ঞানের এমন কোন অতিক্রমণীয় নিয়ম नाहे शाश अभिग्न-खडे अफ़्रुख:क ख्ठाङ হইতে দেয় না,” মায়াবাদী তেমনি আগে ভাগেই বলেন “হঁ, জ্ঞানের ঐরূপ একটি অনতিক্রমণীয় নিয়ম আছে "ইনি স্পষ্ট দেখিতে পাইয়াছেন েয, ঐ নিয়মটি জ্ঞানের ইহ। তাছার স্বপ্নের অগোচর । তিনি মনে মনে এইরূপ সিদ্ধান্ত স্থির করিয়া বসিয়া আছেন যে, জ্ঞানের ওরূপ কোন নিয়ম নাই । তাই তিনি অকুতোভয়ে জড়বস্তুর স্বতন্ত্র সত্তার পক্ষ সমর্থণ করেন । মায়াবাদী জ্ঞানের ঐ নিয়মটি দেখিতে পাইয়াছেন—সত্য, কিন্তু তিনি জ্ঞানের নিয়ম-সকল রীতিমত করায়ত্ত না করিয়াই অাগে ভাগে অস্তিতত্ত্বে প্রবেশ করিয়া । বসিয়া আছেন—আগে ভাগেই এইরূপ একটি সিদ্ধাস্ত স্থির করিয়া বসিয়া আছেন যে, জড়বস্তুল স্বতন্ত্র সত্তা নাই। অগ্রে ট্র্যাহার উচিত ছিল এইটি সংস্থাপন করা যে, জড়“বস্তুর স্বতন্ত্র সত্তা জ্ঞানে উপলব্ধি-গম্য নছে,—তাই তিনি করেন নাই । তাছার
