পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জবাড় !ہم s g o i f i d * * , , I i * , i \ n اح و به ه" به - - n * * n կ 1 " ..., *," " n n * * fi w n a 1 * i בו „! i 豪 -- i n i i i i g r и r n n :ب : ل i | բ *腎 , گامبیا n ". • * , 1 "- g * i i so a. ساحقسم n s sa粤帽晒鲇 mla చ 15" : चडू র্তাহাকে দেখাইয় দেয় সে জ্ঞানে জ্ঞানী হইতে পারিলে জ্ঞান পরিতৃপ্ত হয় ; মন শাস্তিসাগরে অবগাহন করিয়া প্রশান্ত ভাব ধারণ করে। র্তাহাতে ন্যস্তমনা হইলে পীড়ার যন্ত্রণ শোকের তীব্রত দূরীভূত হয়। তাহাকে পাইলে মনুষ্য আর কিছুই চাহে না ; তাহার সকল পিপাসার শান্তি হয়, সকল কষ্ট্রের অবসান হয় । তিনি রোগেই মহৎ হইতে অবাক্ত শ্রেষ্ঠ এবং অব্যক্ত অস্থির হউন, পাপেষ্ট জর্জরিত হউন, প্রাণা- হইতে পুরুষ শ্রেষ্ঠ। স্মৃতিপ্রসিদ্ধ মহৎ রামকে পাইলে डाशत्र আর কোন অভ{ অবাক্ত ও পুরুষ মে যে লামে অভিহিত আর থাকে না ? মাত্মার ভেষজ সেই পরব্রহ্মকে উত্তরোত্তর শ্রেষ্ঠতা বিষয়ে স্বস্থিার পর ঘাহৃদয়ের অভ্যস্তরে দেদীপ্যমান দেখিলে হার ক্রম, কঠ শু3ততে দেখ ঠিক তাঁহাই শারীরিক দুৰ্ব্বলন রোগের নিদারুণ আক্ৰ- আছে । আর ইহার যৌগিক অর্থ যাহা স্বাক্ত মণে তিনি আর কদর হন না ; বরং মৃত্যুকে ; নয় তাহাই অবাক্ত । অতএব ধৌগিক ও রূঢ় অমৃতলাভের সেতু জানিয় মনে মনে পুলকিত বা প্রসিদ্ধ এই দুই রূপেই আমরা এই অব্যহয়েন । এইরূপে মনুষ যখন আত্মার অনন্ত ক্তকে সাংখ্যোক্ত জগৎকারণ প্রধান বলিয়া গতি, ঈশ্বরের অনন্ত মঙ্গলভাব হৃদয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশ করিব । অনুভব করিয়৷ প্রেমে, ধৰ্ম্মে সোঁহাদ্যে অগ্র- না, তুমি এই কঠ শ্রীতিতে স্মৃতিপ্রসিদ্ধ সর হইতে থাকেন, শরীর ও মনকে আধ্যা- মহৎ ও অব্যক্তের অস্তিত্বপর বাক্য আছে বলিয়। নির্দেশ করিতে পার না। স্মৃতি যেরূপ ত্মিক উন্নতি লাভের যন্ত্রস্বরূপ করিয়া আত্মার । অপান করিয়া লন এবং সেই আত্মাকে প্রধানকে ত্রিগুণাত্মক স্বতন্ত্র কারণ বলিয়া ধরে পিল প্রভৃতি মহর্ষিগণ প্রধানের জগৎকারণত্ব বেদসিদ্ধ বলিয়া স্বীকার করিয়া গিয়াছেন । অতএব যাবৎ বেদোক্ত সেই সমস্ত শব্দের অর্থাস্তর না ঘটাইতে পার তাবৎ সৰ্ব্বজ্ঞ ব্রহ্মকে জগৎকারণ বলিলেও তাহা টেকিতেছে না। কঠ শ্ৰুতিতে স্পষ্টই আছে - ‘মহত; পরমব্যক্তং অব্যক্তাৎ পুরুষ: পরঃ’ তঃার ঈশ্বরের পদতলে আনয়ন করেন, তখন তিনি অন্তঃস্ফূৰ্ত্ত বাক্যে বলিয়। উঠেন, দেখ কঠশ্রীতি তাহাকে সেরূপে বলিতেছে তখন আর তাহার সুখের ইয়ত্ত থাকে না, ; না। এস্থলে অব্যক্ত কেবল একটি শব্দমাত্র যাহা ব্যক্ত নয় তাহা অব্যক্ত ইহার ইহাই যৌগিক অৰ্থ । সুতরাং এই শব্দ অন্য কোনও সুক্ষ ও দুলক্ষ্য বিষয়ে যে প্রযুক্ত হইতে না পারে ইছা তুমি কিরূপে অস্বীকার করিবে o আর এই অব্যক্ত শব্দ যে, কোন বস্তুতে कछ: ব। প্রসিদ্ধ তাহাও নয় ৷ হইতে পারে ইছা প্রধানবাদিদিগের রঢ়ি কিন্তু সেই রূঢ়ি শব্দটী । র্তাহাদেরই পারিভাষিক, সুতরাং তাহা বে- । দার্থ নির্ণয়ে কারণ হইতে পারে না। আর । পর পর শ্রেষ্ঠতার একটি ক্রমমাত্র ধৰ্ম্ম দেখিয়া স্মৃত্যুক্ত অব্যক্তকে কঠ শাখার অব্যক্তের সহিত যে সমান অর্থে, লইবে ইহাও সঙ্গত নয়। এই অব্যক্তের আকারটা তোমার জ্ঞানে তোমার ধ্যানে তব নামে কত মাধুরী ষেই ভকত সেই জানে, তুমি জানাও যারে সেই জানে— ওহে তুমি জানাও যারে সেই জানে। «................................................; বেদান্ত দশন । তোমর। যে বল, সাংখ্যের প্রধানবাদ বেদপরিগৃহীত নহে ইহা অসিদ্ধ কথা। বেদের কোন কোন শাখায় সাংখ্যোক্ত প্রধানের দ্যোতক শব্দ দৃষ্ট হইতেছে। এই জন্য ক