পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৫৮

শূন্য বলিয়া প্রতিভাত হয় সত্তা বটে কিন্তু আমারদের প্রাণ বিশ্বস্রষ্টকে স্নেহমমতাশূন্য কঠোর রাজ বলিয়া স্বীকার করিতে চাহে না । তিনি আমারদের স্রঞ্জা পাতা বিধাতা, তিনি আমারদের প্রাণের ঈশ্বর। তিনি আমারদের জন্য সৰ্ব্বদ অশেষবিধ কল্যাণ বিধান করিতেছেন । যখন আমরা নিদ্রীয় অভিভূত হুই তখনও তিনি আমাদিগকে বিষ্ণুত নহেন। পৃথিবীর প্রত্যেক পুত্রই র্তাহার মেহের ধন । র্যাহার উদার সদাব্ৰতে আমরা ক্ষুধার অন্ন, পিপাসার জল, রে গের মধ, তারামের স্থল লাভ করি r f %ে{ছু সংসারারণ্যে ভ্রমণ করিতে করিতে | নিজ গষে কুশাঙ্কর বদ্ধ হইলে কেমন করিয়া । .s ... مثا۔ তাছাকে নিষ্ঠর পিতা বলিতে পারি ? তিনি যদি ঘেীর প্রচারক হইতেন 守5びー সকলই তিনি যদি একভাবে থাকিয়া مية iমথ। ই ই ত । আপনাকে অন্যভাবে প্রকাশিত করিতেন । তবে শ্রীর তিনি আপনার সৎস্বরূপে কেমন । করিয়! আবস্থিতি করিতেন । ত;}মর সকল বিষয়েই ক্ষুদ্র। তিনি অনন্ত ও মস্থান। তিনি । লব্ধি করিতে সমর্থ উৰ্ত্তীর্ণ ন হইতে শ্লষ্টতে যাহার বর্ণ শিক্ষার তেনে অনন্ত, প্রেমে অনন্ত, দেশে তন স্তু কালে আমস্ত । অনন্ত, নাদুভাবে আমরা আয়ারদের ক্ষুদ্র জ্ঞান বুদ্ধি লইয়। কেমন । ইষ্টয়া পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে স্রষ্টার অপরিসীম জ্ঞান ও কৌশল অবগত হইতেছেন, যিনি BSBBS BB BSBS SBLSSSBSSKBkYD 2 অনুভব করিতে ত:::: হই । তামারদের কি ভ্ৰম কি মোছ । আমির। জ্ঞান-বুদ্ধি-বলে ধতিই অগ্রসর হইতেছে, ততই সুস্পষ্ট বুঝিতেছি ষে স্থষ্টিরাজ্যে এমন স্থান নাই যেখানে শুঙ্খলা নাই । ধারক প্রভ অযুত অগণ্য নক্ষত্র যাহা অসম্বন্ধ ভাবে গগন তল ছুইয়া রছিয়াছে, তা চার ও মধ্যে শৃঙ্খল । সূৰ্য্য চন্দ্র গ্রহ নক্ষত্র রেখামাত্রও গম পথ হইতে বিচু হইয় পড়ে ন। জগতের সকল স্থানেই শৃঙ্খল, পুথি বীর সকল স্থানেই মুনিয়ম প্রতিষ্ঠিত রছি য়াছে। কি ভৌতিক জগতে কি জীবজগতে কি আধাতুজগতে সকল স্থানেই ইহার সভা । বিলক্ষণ হৃদয়ঙ্গম করা যায়। জগতের এই সকল অপরিবর্তনীয় নিয়মের প্রতি দৃষ্টি স্থির রাখিয়া আমারদিগের বৃত্তি প্রবৃত্তি আশ। ইচ্ছা নিয়মিত করিতে না পারিলে যে আপ }র কার্য্যে নিজের বিভীষিকা উৎপাদিত হইবে, পদে পদে প্রতারিত হইতে হইবে তদ্বিষয়ে সন্দেহ কি | জগতের অধিপতি প্রজাবৎসল পিত। তাহার পুত্ৰগণের জন্য যাহা কিছু আয়োজন উপকরণ র্তাহার অক্ষয় ভাণ্ডারে সঞ্চিত করিয়া রাখিয়াছেন, তাহার প্রকৃত মৰ্ম্ম গ্রহণ করিতে হইলে তদুপযোগী শিক্ষা সাধন ধৈর্য্য অধ্যবসায়ের অপেক্ষ করে । আমরা আত্মার অবলম্বন শরীর ও মন পাইয়াছি। স্বাস্থ্য-সম্পদের যে গায় মুখ, যিনি আজীবন কাল বায়ম শিক্ষায় শরীর দঠি বলিষ্ঠ ও কাস্যক্ষম কুরিয়াছেন, তিনিছ যেমন সুস্পষ্ট অনুভব করিতে পারেন, রুগ্ন জীর্ণ রাক্তি সহজে কেমন করিয় তাহ উপপঞ্চম সূর্য হক্টলেন । সুচনা হইয়াছে, ধিনি বিবিধ শাস্ত্রে পারদশী ওiছ নক্ষত্রের প্রত্যেক আবর্তনে, নরদেহের সূক্ষ তম কৌশলে, জড় জগতের মৌলিক উপাদান সংমিশ্রণে, উদ্ভিদ শাস্ত্রে, চক্ষুনিৰ্ম্মণ-কৌশলে প্রত্যেক রক্তবিন্দু পরীক্ষায় একাগ্রচিত্তে নিবিষ্ট থাকিয়া অপার আনন্দ লাভ করিতেছেন, স্তম্ভিত ও সচকিত হইয়। অবিরল ধারে আনন্দাশ্র বিসর্জন করিতেছেন, কুসংস্কারাপন্ন অজ্ঞ নির- ' ক্ষর ব্যক্তি কেমন করিয়। সে বিমল আনন্দের স্বাদ গ্রহণ করিবে । অনন্তু ৰিখে ষে ।