१२ १९ रूछ. ०४:भ - கங்கே ஆகன் - صلصه ষোড়শ ইহা কুচ্ছ সাধ্য এই জন্য যোড়শকে পরিহার কপ্লিয়াছেন । এখন তোমাত্র এই এক আপত্তি হইতে পারে যে দ্বাদশ বর্ষ কম্যার বিবাহকাল স্থির হইলে সেই বালিকা স্বয়ং পাত্ৰ-নিৰ্ব্বাচন করিতে পরিবে না। কন্যায় স্বয়ং প্রাঞ্জ-নিৰ্ব্বাচন করা উচিত কি না সে বিচার এ ক্ষুদ্র প্রস্তাবে হইতে পারে না। তবে তোমাদের মিৰ্ব্বাচমের অর্থ এই যে যাহার সহিত চির জীবন থাকিতে হইয়ে তাহার দোষ-গুণ-বিচার। তোমার স্বতে তাৰ দ্বাদশে কোনও মতে সস্তবে না। কিন্তু এস্থলে আমরাও ভোষায় একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, পঞ্চদশেই কি তাই হয়—না রূপজ মোহ আসিয়া সমস্ত গুণ্ডুল করিয়া দেয় ? স্থির চিত্তে বুঝিয়া দেখ এই দোষ গুণ-বিচাল পঞ্চদশেও সম্ভব নয় । তার তোমার আর এক পীর এই দ্বাদশে দীর ভর্তৃত্ব জ্ঞান না ? ম ও {িয় দায়িত্ব খোধের সৃষ্টি"ত ভৰ্ত্তত্ব সুতরাং এ ধিধয়ের .# T.
"; "" : ৎসরে ৫ ই য় কি ? এগণ স্থান পনর ও বীর উভয়ই সমান। এই নক্স হয়েন । হিন্দু শাস্ত্রে এরূপ डूद्रि फूद्भि uS KSBBS BB BBBB BB BBB BBBB BSBBBB S প্ররতির উপযোগী তথন স্ত্রীর পক্ষে স্বাদশ এবং ! পুরুষের পক্ষে পচিশ বিবাহকালু হওয়া চিন্ত । প্রেরিত পত্র। বসনা নিবৃত্তি । মধ্যবর শ্রীযুক্ত তত্ত্ববোধিনী পত্রিক সম্পাদক মহাশয় সমীপেযু। শ্রদ্ধেয় । আপনি গত আফার্চ মাসের পত্রিকায় লিখিয়াছেন যে "বাসন নিবৃত্তির মত অতি ভ্রমপূর্ণ এবং সৰ্ব্বথা পরিত্যাজ্য।” আপনি বলেন যে “ঈশ্বর আমাদিগকে যে সকল বৃত্তি দিয়াছেন তাছার প্রত্যেকট নানা বাসনার আলর । সেই সকল বাসনার মধ্যে যে গুলি পবিত্র নীতিসঙ্গত ও সুস্থার অনুসারে কার্যা করিলে সেই সকল বৃদ্ভিগুলি পবিত্র ও खेझउ হয়, সে সকল বামন চরিতাৰ্থ করা আমাদের কর্তব্য ।” সেই “চরিতাৰ্থত। অামাদিগের মুখ ও উন্নতির কারণ, | | i
- 孤忆区可1
করিবেন। সে সকলের নিবৃতিতে প্রকৃত মুখও নাই, । উন্নতিও নাই ।” rt হিন্দু শাস্ত্র বিহিত সমস্ত বাসনা পরিহার আপনি অসঙ্গত মনে করেন। যে হেতু যোগাচাৰ্য্য শ্ৰীকৃষ্ণ বলিতেছেন— প্রজহাতি যদা কামান সৰ্ব্বান পার্থ মনোগতান। আত্মন্যেবাত্মন! তুষ্টঃ স্থিতপ্রজ্ঞ স্তদোচ্যতে ॥ গীত। ২ । ৫৫ স্থিত প্রজ্ঞ ব্যক্তি মনোগত সমস্ত কামন৷ পরিত্যাগ করিয়া আনন্দ স্বরূপ ব্রেহ্মেতে রমণ করেন । কপিল দেব কছেন— সৰ্ব্বত্রজাতবৈরাগ্য আব্রহ্ম ভবনামুনি । ভfগবত ৩ } } } ॥ ২৪ মুনি ব্রহ্মলোকাদি সকল পদার্থে অনা উ পদেশ আছে যে ব্রহ্ম ভিন্ন নিজের কি ঐ{হক কি পারত্রিক কোন কামনাই হৃদয়ে ধারণ করিবে না—করিলে নিঃশ্রেয়স সাধনের ব্যাঘাত হইবে । আপনি এই সকল দেখিয়া শুনিয়া হয়ত মনে করিলেন, যে এত বড় জ্বালা, অসৎ কামল গুলি মেন বর্জন করিলাম, একটী সাধু সৎ কামন কি মনে স্থান দিতে পারিব না ? এ মিত্ত তাপনি পবিত্র ও নীতি-সঙ্গত কামনা চরিত:থ পল্লিরার উপদেশ দিয়া মধ্য পথ অবলম্বন করআপনার এ উপদেশটা সংসারের সাধারণ জনগণের পক্ষে অতীব হিতকর বটে, কিন্তু ভক্তির চক্ষে দেখিতে গেলে আপনার মধ্য পথেও কণ্টক আছে । “সৰ্ব্বান কামান” এই “সৰ্ব্বান’ শব্দের উপর এত উৎকট কটাক্ষ কেন ? ইহার কি কিছু অর্থ নাই ? অবশ্যই আছে। তাছাই যথ। সাধ্য বিবৃত করিয়া নিম্নে প্রকটন করিলাম, . ভরসা করি মহাশয় এ প্রবন্ধটা নিরপেক্ষ । ভাবে স্বীয় পত্রিকাতে স্থান দানে বাধিত ।
