'పెప్పి l سييج সহস্ৰ হৃদয়ে বর্ষণ করিবার কোন বাধাস্ট র্তাহার মানেন না-লোক-ভয়ে বিঞ্চিৎ मयि ४ ङौज इनि,न-4ं फ्रं *ं একেবারে পরিত্যাগ করিতেও সঙ্কচিত কয়েন না । সাধুভাব এ প্রকার কেন ?— কেন না সাধুর সাধুত্ব সেই মঙ্গল-স্বৰূপ পরমেশ্বর হইতে আসিয়াছে । এই সাধু ভাব হইতে পরমেশ্বরের সেই অনন্ত মঙ্গল :ভাব মনে কর । তিমি আপনি যে অনমদ ভোগ করিতেছেন, তাহ জগৎময় বিস্তার করা কি তঁহার স্বাক্টর অতিপ্রায় নহে ? তার প্রেম বিতরণ পারিবার জন্য এই সকল কীবের কি স্বাক্ট নয় ? তিনি কি ধর্মের আনন্দে, মঙ্গল-ভাবের আনন্দে. কোটি কোটি আত্মাকে পূর্ণ কবিবেন ন; যাহাতে উৎকৃষ্ট জীবের প্রীতিতে পবিত্র হইয়া, ত{হার সিংহাসনের সন্নিধানে উপস্থিত চঘ, হার স্বাক্টর এই পরম লক্ষ । হহ’র জন ঠনি আমারদের আত্মাকে সৃষ্টি কfরলেন এবং এই পুথিবীতে শরীরকে তাহার হাস-সুহু করিয়া দিলেন, ইক্ষায় fই এই জগৎ সংসার নিৰ্ম্মাণ করিলেন । অসংখ্য অসংখ্য লোক, যােচ দূর হইতে দুরেতে বিরাজ করতেছে এই সকল লেণর তা হার উন্নত জীবদিগেরই ধৰ্ম্মশক্ষার স্থল, তাছার অমৃত পুত্র-সকলের প{স-গৃহ । যে সকল জীবকে তিনি এ প্রকার উচ্চ অধিকার প্রদান করেন নাই, তাহারদিগকে কি এক কালে সকল সুখ হইতে ঞ্চি করিয়াছেন ? তাহী নহে--তাছা । দর মধ্যেও তিনি মুক্ত হস্তে সুখ ও আনন্দ বিতরণ করিতেছেন । সকল স্থানেই অনি ন্দের অজস্র ধার বর্ষিত হইতেছে । এক বিন্দু জল পরীক্ষা করিয়া দেখ ; তাহ অসংখ্য জীবে, অসংখ্য সুখে, পরিপূর্ণ। কোন ধৰ্ম্মেতে উন্নত হইয়া, -o * o گیتی | করেন নাই । তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা বনের মধ্যে প্রবেশ কর—স্বগের। বৃক্ষছায়াতে সুখে তৃপ্ত হইয়া রোমস্থ করি তেছে ; পক্ষী-সকল উচ্চ কলরবে মনের সমুদ্র ব্যক্ত করিতেছে ; বর্ষ ঋতুর প্রথম জল ধারাতে জড় বৃক্ষ-সকলও জীবের ন্যায় প্রফুল্ল হইতেছে । কিন্তু কেবল এই সকল মুঢ় জীবের জন্য, এই সকল জড় উদ্ভিজ্জের জন্যে, এই বিচিত্র স্বটির রচনা নয়; ইহাদের জন্যই তিনি আপনার অনন্ত ভাব প্রকাশ জ্ঞানের তাকের, শোভার ভণ্ডার, এই অতুল্য জগৎ এই সকল তন্ধ জ্বদিগেরই ঐশ্বৰ্য্য নহে । ইহারা তাহার মঙ্গল অভিপ্রায় বুঝিতে পারে না । তিনি যে এই জগৎকে পরমাণশচর্য্য শোভায় সজ্জিত করিয়াছেন, তাহ দেখিয় তাহার। র্তাচা মহিম। অনুভব করতে পারে না ; আত্মার স্বটিতেই তিনি স্বাক্টর মহত্ত্ব সাধন করিলেন ; তাহার মঙ্গল ভাব প্রচার কবি । লেন | জড় জগৎ কেবল স্ত্র মাত্র— পশু পক্ষীর স্বীয় স্বীয় প্রবৃদ্ধির শস মাত্র —মন্ত্র - ষ্যই সেই অমৃতের তাধ, সেই পরম পুরু। ষের ভাব প্রাপ্ত হইয়া, হার প্রসদেষ্ট তাহার পুত্র নামের যে গা ধুইয়াছে। তিনি পশু রাজ্যের মাং যে প্রকার মুখ বিস্তার করিয়াচেন, মনুষ্যক ,স প্রকরে সুখে তৃপ্ত করেন মাষ্ট্র । পশুদিগের এই সুখই তাবৎ--মনুধ্যের বিষয়-সুখ সৰ্ব্বস্ব নহে। যাহার কাত্মাকে উন্মত বারিতে পারে নাই—ব্রহ্মাননা উপভোগ করিতে পায় নাই, তাহারা কি ঈশ্বরের রাজ্যে এক কালে তাবৎ সুখ হইতে মঞ্চিত থাকিবে ? এমত নহে । অন্যান্য জীবদিগের ন্যায় i \ } ! } !
তাহারদের জন্যও নানা প্রকার মুখ সমগ্রী f প্রস্তুত রহিয়াছে, সুৰ্য্যের উদয় অবধি আস্ত + • * পৰ্য্যন্ত, প্রতি বর্ষে, প্রতি ঋতুতে, তাঙ্কার। নান। প্রকার মুখে সুখী হইতেছে । কিন্তু
