. 1 * : * , , - - l i ه به * , * * A a r m * w * , !" * } o t W. T ,*電, - * I fi a * で রে আরাধনা কালীন ষে সকল স্তোত্র পাঠ করিতেন, বিভিন্ন প্রকার যাগ যজ্ঞাদি অনুষ্ঠানের অঙ্গীভূত যে সকল সুদীঘ/ স্বত্ত আবৃত্তি করতেন,সেই সমস্ত সংহিত। ভাগের অন্তর্গত । কিন্তু ব্রাহ্মণ খণ্ডে নান৷ বিষয়েরই উল্লেখ আছে । কি প্রকারে যজ্ঞাদি অনুষ্ঠানের আয়োজন করিতে হয়, কোন যজ্ঞ কি পদ্ধতি অনুসারে সম্পন্ন করিতে হয়, ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীস্থ পুরোহিতদিগের কি কি কর্তব্য ; অপর ধৰ্ম্ম সংক্রান্ত নানা ও কার বি ও নিষেধ, সংহিতান্তর্গত দুৰূহাৰ্থ প্রবচন সকলের তাৎপর্য নিৰূপণ ও তৎসম্বন্ধীয় বিচার এবং তৎকাল প্রচলিত নান। ইতিহাস কথা,এই সমুদায় বিষয় প্রধানত ত্ৰাহ্মণ খণ্ডে দৃষ্ট হয় । অপর বৈদিক সংহিতা আদ্যোপাস্ত ছন্দে বদ্ধ কিন্তু ব্রাহ্মণ খণ্ড প্রায় সমুদায়ই গদ্যে রচিত । এবং ইহাদিগের ভাষা ও রচনা প্রণালীরও অনেক বৈ লক্ষণ্য দেখা যায় । কোন আধুনিক সংস্কৃতজ্ঞ ব্যক্তি ব্রাহ্মণ খণ্ডের সরল রচনা পাঠ করিয়া অনায়াসে তাহার অর্থ গ্রহণ করিতে পরিবেন কিন্তু বোধ হয় সংহি গুণ ভাগের একটি শ্লোকের অর্থ করা র্তাহার পক্ষে নিতান্ত কষ্টকর হইবেক । i বাস্তবিক সংহিতার পুরাতন সংস্কৃত এক্ষণকম পচলিত সংস্কৃত হইতে অনেকাংশে fভন্ন । এই হেতু সংস্কৃত ভাষার অনেক উন্নতি হইলে পর ষে ব্রাহ্মণ খণ্ডের রচনা হইয়ছিল, তাহ স্পষ্টই প্রতিপন্ন হই তেছে । মন্ত্র কম্পে ঋষিগণ আপনারাই স্তোত্র সকলের রচনা কর্তা ছিলেন ; তাছাদের অন্তঃকরণে যখন যে সকল স্বাভাবিক উন্নত ভাবের উদয় হইত, তাহার। সেই সকল ভাব-বৈদিক ছন্দে আবদ্ধ করিতেন, কিন্তু ব্রাহ্মণ কম্পে ব্রাহ্মণগণ কেবল সেই नक्न পুরাতন थवि বাক্য যত্ন পূর্বক শিক্ষা, | | { | ૨ ૩ (t r l r |
- o,
t r hSeSeSeMAAA AAAASAAAA பண் 3.R.R:SR... করিতেন, তাহার। বৈদিক মুক্ত রচনা করিতে সাহস করিতেন না। অপর ব্রাহ্মণ কম্পে যদিও পূৰ্ব্ববৎ যজ্ঞাদি অনুষ্ঠিত হইত, তথাপি পুরোহিতগণ অনেকাংশে যজ্ঞাদির প্রকৃতার্থ ও প্রকৃত উদেশ্ব বিস্মৃত হইয়াছিলেন । এবং মন্ত্র কপে যে অসংখ্য যজ্ঞাদির নাম ও বিবরণ দেখিতে পাওয়া যায়, তাহীর অনেকই লোপা পত্তি হইয়াছিল । বেদের সমুদায় ব্রাহ্মণ একত্র করলে অতি বিস্ত ত গ্রন্থ হইবেক । এই সমস্ত ষে এক কালে বা এক ব্যক্তির রচিত নহে তাহা তদধ্যয়ন দ্বারাই স্পষ্ট বোধ হইবেক । ভিন্ন ভিন্ন ব্রাহ্মণে কোন কোন বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতের পোষকতা করিয়াছে এবং তন্নিমিত্ত অনেক তক ও বিচার প্রদর্শিত হইয়াছে । বস্তু তঃ ভিন্ন ভিন্ন ঋষিগণ বৈদিক ক্রিয়া কলাপের প্রকৃতাৰ্থ প্রকাশ করিবার জন্য সময়ে সময়ে এক এক খানি ব্রাহ্মণ রচনা করিয়াছিলেন । অীদেী এক এক বেদের অন্তর্গত এক একটি ব্রাহ্মণ নির্দিষ্ট ছিল এবং প্রত্যেক ব্রাহ্মণ ভাগ এক এক শ্রেণীস্থ পুরোহিতদিগের মধ্যে বিশেষ ৰূপে প্রচলিত ছিল । এই হেতু সেই সকল শ্রেণীর নাম হইতেই ভিন্ন ভিন্ন ব্রাহ্মণের নাম উৎপন্ন হইয়াছে । যথ ঋগ্বেদের অন্তর্গত ব্রাহ্মণের নাম আদৌ বহরচ ছিল, কারণ তাহা বহচ শ্রেণী মধ্যে প্রথমে প্রচার হয়; পরে ঐতরেয়ী ও কৌষীতকী শ্রেণীতে গৃহীত হওয়াতে তাহ ঐতরেয় ও কৌষীতকী ব্রাহ্মণ কলিয়। উক্ত হইয়াছে । মামবেদের ব্রাহ্মণ ভাগ ছন্দোগদিগের মধ্যে প্রচলিত ছিল, অপর কৃষ্ণ ও শুক্ল যজুর অন্তগত ব্রাহ্মণদ্বয় তৈত্তিরীয় এবং শতপথ ব্রাহ্মণ নামে খ্যাত হইয়াছে ।