পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:: क्उ अछूनकीनं कब्लिtजश् िउ♚३ ॐीशॉब्र জ্ঞান শক্তির পরিচয় পাইতেস্থি খখকানে দূরবীক্ষণ যন্ত্র প্রকাশ পায় লাইভৰ কালীন জ্যোতির্ষিৎ পণ্ডিতেরা কেঞ্চল স্টক্ষুদ্ধীর যে সকল গ্রহ-নক্ষত্রদি দেখিতে পশইত তাছাই স্বাক্টর সীমা রলিয়া, মঙ্গে করিভ । পুৰ্ব্বকালবস্তী ভারতবর্ষীয় পণ্ডি তৈরী নয়টি মাত্র গ্রহের সংখ্যা নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন, কিন্তু দূরবীক্ষণ যন্ত্র প্র: কাশ পাওয়াতে কত গ্রহ উপগ্রহ ও সূর্যকেতুরই সংখ্যা বৃদ্ধি হইতে লাগিল, এবং গ্রহ উপগ্রন্থাদি পরিপূরিত সৌরজগৎ স. কল প্রকাশ পাইয়া উঠিল এৰং অসীম আকাশের স্তরে স্তরে ঐ ৰপঞ্জসিংখ্য অসংখ্য সৌরজগৎ, পরিপূর্ণ নভোমণ্ডল সকলও ব্যক্ত হইতে লাগিল । দিন দিন দূরবীক্ষণ যন্ত্র যত পরিস্কার হইতেছে,ত: তই নুতন নুতন লোক সকল প্রকাশ পাইতেছে। গ্রহ উপগ্রহের প্রকাশ হইতেছে, চন্দ্র স্থৰ্যের প্রকাশ হইতেছে, ধূমকেতুর সংখ্যা বৃদ্ধি হইতেছে, ভূতন মুতন সেী রজগৎ প্রকাশ পাইতেছে এবং স্তরে স্তরে নভোমণ্ডলের আবিস্থিা হইতেছে। পরি ৭ামে দূরবীক্ষণ যন্ত্র আর ও যত উৎকৃষ্ট হুইবে তত আরও নুতন ভূতন লোক সকল প্রকাশ পাইবে । যেমন দূরবীক্ষণ যন্ত্রের অবিন্ধিয়া দ্বারা আকাশ পণে জগদীশ্বরের অগ্রণ্য অগণ্য জ্ঞানকার্য্য ব্যক্ত হইয়াছে। সেইৰূপ অণুবীক্ষণ যন্ত্র প্রকাশ পাওয়াতেও আমরা তাহার সংখ্যাতীত স্বষ্টি সমর্শন করিতেছি। ষে স্থলকে পূর্বে লমরা জীব বিহীন শূন্য মনে করিয়াছি, অণুবীক্ষণ যন্ত্র সহকারে সেইস্থানে আমরা সহস্ৰ সহস্র জীবকে সুখেতে বিচরণ করিতে দেখিতেছি, যে জলবিন্দুতে আমরা কোন ৰূপেই কোন জীবের আবির্ভাব মনে করি নাই সেই একবিন্দু জলেতে আমরা কত কত জীব সন্দর্শন করিতেছি, এবং ঐ অণুবীক্ষণ যন্ত্র সহকারে আমরা এক একটি পত্র ও এক একটি পুষ্পে এবং এক একটি কলেতে লক্ষ লক্ষ জীব দেখিয়া বিমোঞ্ছিত হুইতেছি। বস্তুতঃ অণুবীক্ষণ האי ששואהש ६ंशं वेश्मिनष्ट्र: cश् चेहं अक्षर्नेौचcङ्गन्न "छ्छभशखेि ब्रष्टल इहेब्रहइ, किडूयांज नैtभङ्ग •नारे । ७ईकच् &धदृफक दिनाङ्ग छेrाँड कङ्क ग्रा | * ঈশ্বরের আশ্চর্য • অশ্বচর্য্য ক্ষার্থ্য স্কে

|

| শ্বিটত পাইতেস্থিা রসায়ন ৰিজার-যত উক্ষতি কষ্টতেছে, ততই এক এবং রূঢ় ও যৌগিক পদার্থের শুঙ্গত প্রকার অস্থত অস্থত গুণ মরগড় হুইয়া বিস্ময়াপন্ন হঠতেছি। যে সকল কৃণ গুলা ও বৃক্ষদিকে আমরা কিছুই মনে করি নাই এক্ষণে JBB BBBB BBBS BB BBBB BBB উপকার সাধনে সমর্থ দেখিয়া ঈশ্বরের নিকট কৃতজ্ঞতরসে অড্রি হইতেছি । যে সাম্যম্য পদার্থকে আমরা পূৰ্ব্বে অপদার্থ লা অনুপকারী বলিয়া , মনে করিয়াছি, এক্ষণে সেই পদার্থের মধ্যে আমাদিগের মৃত সঞ্জীবনী শক্তি অবলোকন করি, ডে1ঢ় | পদ :থ ত স্ত্র প্রকাশ দ্বারা কত সীমান্য দ্রব্যে দাম দিগের কত মহৎ উপকার সিদ হইতেছে এবং কত শ্রম দুঃখ লিবরিত হইয়া কত সুখেরই উৎপত্তি হইতেছে । পুলকলে কে মনে করিত ষে করুণাপূর্ণ জগদীশ্বর জল অগ্নি প্রভৃতি সুলভ পদার্থে এত দৃশ ৰাষ্পীয় যান ও বাপীয় যন্ত্র:fদর সঞ্চালন শfক্ত প্রদান করিয়াহেন ? রাহীর মনে ছিল য়ে মৃত্তিকাদি যৎসামান্য পদ থেকে পরিণত করিয়; বহুমুল্য সমগ্ৰী প্রস্তুত করা যাইতে পাfরবে। জানোন্নতি সহকারে মনুষ্য লোকে যে জগদীশ্বরের কত কত জ্ঞান কার্য্য,বলক্রিয়া ও করুণার চিকু প্রকাশ পাইয়াছে ও পাইতেছে, এবং প্রকাশ পাইবে ; সহস্ৰ সহস্র বর্ষ কীৰ্ত্তন করিলেও তাহার এক অংশের শেষ ছয় না এবং কে:ম কালেও তাহার পর পাওয়া যায় না । " ©. অতএব অমিয়া যখন কোন ৰূগেই | তঁহার জাম, শক্তি ও করণীর পার প্রাপ্ত . হই না যখন আমরা কোন কালে ও কোন उद्गाम्न दुम्ला उँाश्व्र ८कोन उठद्भज्ञ भैौर्य করিতে শক্ত হই মা । যখন জিগের জ্ঞানোন্নতি , সহকারে চিরদিন, তাহার