পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՖՀՀ জ্ঞানে মনোনিবেশ করা যায় না বলিয়া কি ইহাও জানা যায় ম৷ ষে তিনি আমাদের অন্তর্যামী ? এই সমাজে আমরা সকলে ঐক্য হইয়া তাহার উপাসনা করিতেছি, তাই যে তিনি এখানে থাকিয়াই গুণনিতেছেন, ইহ কি আমরা জানি না ? ইহাও কি জানি না যে আমরা নির্জনে যে সকল কার্য্য করি তাহাও তিনি দেখেন এবং তাহার নিকট ষে কিছু প্রার্থনা করি তাহাও তিনি শুনেন ? অবোধ লোকেরা যখন মৃত্যুর ৰপ অচেতন বিগ্রহ বিশেষকে মুৰ্ত্তিমান ঈশ্বর মনে করিয়া তাহার অর্চনাতে প্রবৃত্ত হয় ; তখন জ্ঞান-গোচর সর্বব্যাপী সৰ্ব্বান্তর্যামী পুর্ণ-পুধ্ৰুষকে সাক্ষাৎ বর্তমান জানিয়। এক্ষণকার বিদ্যাবানেরণ র্তাহার উপাসনাতে কেন না নিযুক্ত হন ? সেই পবিত্র স্বৰূপে কেন না শ্রদ্ধা অর্পণ করেন ? সেই পিতার পিতা প- | রম গুরুকে কেন ন ভক্তি পূর্বক পূজা করেন ? সেই সৰ্ব্ব সুখদাতা করুণাময়কে কেন না কৃতজ্ঞ হইয়। নমস্কার করেন ? যাহার প্রেম-দৃষ্টি আমাদের প্রতি সৰ্ব্বদ রছিয়াছে, তাহাকে বিশুদ্ধ প্রীতি-পুষ্প কেন না প্রদান করেন ? ঈশ্বরের সহিত আমাদের চির সম্বন্ধ । তিনি যেমন আমারদিগকে সংসারে প্রেরণ করিয়া শরীর নির্বাহ ও জীব প্রবাহ রক্ষার নিমিত্তে কাম ক্রোধাদি প্রবৃত্তি সকল প্রদান করিয়াছেন, সেই ৰূপ তাহার অমুল্য সহবাস লাভের জন্য আমাদের অণক্সাকে জ্ঞান ধৰ্ম্ম মঙ্গল-ভাবে ভুষিত করিয়াছেন । বুদ্ধির বিকাশ হইতে না হইতেই অামাদের ঈশ্বর-জ্ঞান আরম্ভ হয় । আমরা যখন কোন কারণ প্রত্যক্ষ করি, তখন কারণ পরম্পরা হইতে আমাদের মন সেই মুল কারণে গিয়া নিবৃত্ত হয় । আমরা যখন কোন অজিত বস্তু দেখিতে পাই, তখন আশ্রিতের আশ্রয়, তাহার আশ্রয়, এই প্রকার হয় । আমরা যখন আপনার সকল বিষয়ই সীমা বিশিষ্ট, পরিমিত, অণদাপ্তবৎ, অপূর্ণ দেখি ; তখন আপন হইতেই যেই জসীম অপরিমেয় অনন্তু পুর্ণ-পুরুষের জ্ঞান नाङ रुग्न । श्रांभद्रो वथम, कई-कांछ१छ्थल তত্ত্ববোধিনী পঞ্জিকা মন্ত্রী প্রকৃতিকে’ৰণীভুক্ত করিয়া আমাদের বলবতী কুপ্রবৃত্তির প্রতিকুলে গমন করি, তখন যে আপনার এক প্রকার স্বাধীন-ভাৰ বুঝিতে পারি ; তাহাতে সেই স্বতন্ত্র পরমেश्रदद्भन्न श्रृङञ्च उॉब कडक छै*तबि हम्न । আমরা যখন সুনিৰ্ম্মল ধৰ্ম্মানুষ্ঠানে আপনকে পবিত্র করি, তখন ঈশ্বরের পবিত্র গুৰি আমাদের নিকটে প্রকাশ পায় ; এবং পুণ্যজ্যোতিতে যে যত পবিত্র হয়, তাহার ৱিকট উহার পবিত্রতা ততই ক্ষুদ্ধি পায়। যখন আমাদের মঙ্গল ভাব এই আপ অকিঞ্চিৎকর বস্তু যে আমি তাহাতেই বন্ধ না থাকিয় জগতে ব্যাপ্ত হইতে থাকে, তখন ঈশ্বরের যে উদার মঙ্গল-দৃষ্টি, তাহার ভাবও কতক গ্রহণ করিতে পারি । এই প্রকারে ঈশ্বরের ভাব মনুষ্যের অমাতে আপনা হইতেই স্ফৰ্ত্তি পায়। পরমেশ্বরের সহিত এখানে আমাদের পদে পদে সম্বন্ধ রহিয়াছে । কি সুখে কি দুঃখে, কি মৃত্যু কালে, সকল সময়েই ঈশ্বরের সহিত আমাদের সম্বন্ধ দেখা যায়। যখন আমরা তাহার প্রদত্ত মুখ সম্ভোগে রত থাকি, তখন কৃতজ্ঞতা তাহার প্রতি ধাবিত হয় । যখন দুঃখেতে ব্যাকুল-মতি হই—বখন বিপদের কশাঘাতে অধৈর্য্য হই—যখন চতুর্দিক হইতে ভয়ের তরঙ্গ উত্থিত হয় ; তখন তিনি ভিন্ন আমাদের আর কে সহায় ? আবার যে সময়ে মৃত্যু গ্রাস করিতে উদ্যত হয়-যখন সকলই শুন্য ও ৰিষঃ দেখায়—যখন চক্ষুঃ জ্যোতির্বিহীন হয় এবং হস্ত পদ সকল অসাড় হইয় পড়ে-যখন ক্ৰন্দন খনি অন্য সকল খনিকে পরাস্ত করে, তখন আমাদের শান্তি কোথায় ? তখনক্ষত মাদের আত্মা কোথায় বিশ্রাম করে ? প্লেই অমৃত পুরুষই তখন আমায়ে গড়ি—শুখম তিনিই আমাদের একমাত্র জারাম স্থল। যখঃ ন আমরা স্বার্থপরতার কুমন্ত্রণ জমছেল বঃ রিয়া ঈশ্বরের কার্য্যে ব্যাপৃত থাকি তঞ্জ এই পৃথিবী লোকেও উহারসন্ধিত আমাগেরু यछि मकन्नै7 गइक अड़िउच् शत भश्नां র সংসারের অঙ্গুরোধ রক্ষণকরয় চলে;