পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। ভখনি সেই উপাজিত বল বীর্ষ্য ভাষায়ই কার্যে নিয়োগ করি। আমরা তাহার নিকট इझे८ङ दांश ♚iख इझे, ऊांश फॅशांब्रहे अमT ব্যয় করি এবং পুনৰ্ব্বার তিনি তাহ আমারদিগকে প্রচুর ৰপে দান করেন। এই প্রকারে ঈশ্বরের সহিত আমাদের मश्वश्क्तः मृौडूड হইতে থাকে। ‘. . ருே কলিকাত ব্রাহ্মসমাজের বক্তত । ২১ পৌষ বুধবার ১৭৮১ শক দেবস্যৈষমহিমা তু লোকে যেনেদং ভাম্যতে ব্রহ্মচক্ৰং । ঈশ্বরের কি অনন্ত মহিমা । স্থৰ্য্য, চন্দ্র, লক্ষত্রে , সমুদ্র নদী পৰ্ব্বতে ; মেঘ ও বৃষ্টিতে ; ঝঞ্চ ও ভীষণ বঙ্গ স্থানতে ; দুর্গম গহনে ও মুরম্য পুষ্পকাননে ; এ সকলেতেই তাহারই মহিমা বিরাজ করিতেছে । তিনি তঁহীর সকল কার্য্যেই দেদীপ্যমান রfহয়াছেন ; চক্ষু উন্মীলন করিলে চতুর্দিকে কেবল তাঙ্কণরই নাম স্বর্ণীক্ষরে পাঠ করা iার এবং নির্মীলিত চক্ষেও তাহার বিশুদ্ধ মঙ্গল মূৰ্ত্তি অস্তরেই অবলোকন করা যায়। "াছার গম্ভীয় মঙ্গল ভাব সকল স্থানেই মূৰ্ত্তিমান রহিয়াছে। আমাদের কোন এক সিদ্ধাস্তু যদি অভ্রান্ত থাকে, তবে তাঙ্গ এই, ষে পরমেশ্বর মঙ্গল-স্বৰূপ । তাহার মঙ্গল-স্বৰূপে যাহার বিশ্বাস নাই, এই জগৎ সংসার জাহার পক্ষে শ্মশান তুল্য । এই অসার সংসার মধ্যে আমাদের অভয় পদ কোথাষ ? অস্থির বিষয় রাশির মধ্যে থাকিয়া অমরা কাহার প্রতি স্থিরভাবে দৃষ্টি করিতে পারি? আমাদের অভয় দাতা—আমাদের নিশ্চল সহায় কেবল একমাত্র পরমেশ্বর। বিপদের সময় কোন লোকের মাত্রয় চণছিলে হয়ত তাহ পাওয়া যায়, হয়ত নাও পাওয়া যায় ; কিন্তু ঈশ্বর মামারদের সকল কালেরই সহায়। যদিও সংসারের চতুর্দিৰু হইতে ভয়ের তরঙ্গ উত্থিত হয়, তথাপি প্তাহার শরণাপন্ন হইলে সকল ভয় সঙ্কুচিত ! $8" হয়। ঘৰি সমুদয় লোক অামারদের প্রতিকুলে দণ্ডায়মান হয়—যদিও বিপদের উপর ৰিপদ অামারদিগকে আক্রমণ করে ; তথাপি তাহার প্রতি স্থির ভাবে লীন থাকিলে তিনি অামারদিগকে কদাপি পরিত্যাগ করেন না। এমন যে অভয় পদ, তীক্ষণ অাশ্রয় কর ; তোমাদের কোন ভয় থাকিবেক না। ব্রাহ্মধৰ্ম্ম সকলকে উচ্চৈঃস্বরে বলিতেতেছেন, “যদা হোবৈষএতস্মিন্নদৃশ্বেহনাক্সোইনিরুক্তেইনিলয়নেইতয়ং প্রতিষ্ঠাং বিমদতে অথ সোহভয়ঙ্গতোভবতি” । “যৎকালে সাধক এই অদৃশ্ব, নিরবম্ব, অনিৰ্ব্বচনীয়, নিরাধার পরব্রহ্মে নিৰ্ভয়ে স্থিতি করেন, তখন তিনি অভয় প্রাপ্ত হয়েন” । ব্রাস্বধৰ্ম্মই আমাদিগকে সেই অভয় পদ প্রদশন করিতেছেন, যেখানে থাকিলে সকল প্রকার বিভীষিক পরাস্ত করিতে পরিবে । বনের মধ্যে ব্যাস্ত্ৰ ভল্লুকের ভয়ঙ্কর গঙ্গনের সময় যদি কেহ আমাদিগকে এক লোকলয়ে লইয়া যান ; অথবা সমুদ্রের উপরে ভীষণ ঝঞ্চ বৃষ্টি, বঙ্গ বিদ্যুৎ ও পৰ্ব্বত-সমমি-তরঙ্গের মধ্য হইতে আমাদিগকে কেহই সমুদ্রের ক্রেীড় স্বৰূপ কোলে উপনীত করেন ; তবে তাঙ্কাকে আমরা কত ধন্যবাদ দিই -- তবে যিনি আমাদিগকে আরো কত প্রকার ভয়ানক বিপদ হইতে উদ্ধার হইবার পথ প্রদর্শন করিতেছেন – এমন যে মধুস্বৰূপ ব্রাহ্মধৰ্ম্ম--তিনি আমাদের কেমন বন্ধু । ব্রাহ্মধৰ্ম্মই সকল ভয়ের ঔষধ-ব্রাহ্মধৰ্ম্মই সকল বিপদের প্রশমন । এ ধৰ্ম্মকে অপ্রিয় কর । ব্রাহ্মধৰ্ম্ম অবলম্বন করিবার পর দিনে বা পর সপ্তাহে বৰ্ণ পর মাসে বা পর বৎসরে যখনই অমুসন্ধান করবে, তগনই জানিতে পারবে যে তোমাদের অস্মার বল কত অধিক হইয়াছে । ব্রাহ্মধৰ্ম্মের যে কি প্রবল প্রতাপ—মনুষ্যের কুপ্রবৃত্তি ও দুৰ্ব্বলতার উপরে তাহার যে কি আশ্চর্ষ্য আধিপত্য-ভয় ও বিপদের মধ্যে তাহার যে কি অটল উচ্চতা ; তাহ পরীক্ষাতেই জানা যাইবে। আমারদের এমন সকল ৰিপদ অাছে, ষে সাংসারিক সম্পদে তাহার কোন ৰূপেই শমত হয় মা—এ প্রকার ছ