পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& d i o 'च्-, श्रृतः' f ;" | r! 常 রস্পর মুধাবিধি দুরে না থাকিত তাহ - ইলে ক্ষুদ্র গ্রহ সকল বৃহৎ গ্রহদের আকई८१ प्राक्लझे रूईब्रां या°न हॉन बस्ने रुड़ेष्ठ এবং পরস্পর মিলিত ও জাহত হইয়া বিনষ্ট ছুইত। কিন্তু জগদীশ্বর এমনি আশ্চর্য্য ব্যবস্থানুসারে তাহাদিগকে দুরে দূরে নিযোন্ধিত করিয়াছেন,যে তাহার। সকলেই পরস্পর পরস্পরকে অাকর্ষণ করিতেছে, অথচ ত. দ্বারা কোন অনিষ্ট উস্তাবিত না হইয়: কেবল ব্রহ্মাণ্ডের উপকার দর্শিতেছে । শুন্য পথে অগণ্য অগণ্য গ্রহাদি নিরস্তুর ভ্রমণ করিতেছে, কিন্তু তঁtহার अख्ड दा বস্থার কৌশলে কস্মিন কালে কাছারও সচিত্ত কাহারও স্পর্শ হইতেছে না । গ্রহ সকল ঠিক মণ্ডলাকার পথে ভ্রমণ করত স্বৰ্য্যকে প্রদক্ষিণ করে না, ভ্রমণ কালে উছার কিঞ্চিৎ বক্রগতি দ্বারা সুর্য্য মণ্ডল প্রদক্ষিণ করিয়া থাকে । কেবল ক. ল্যাণ উদ্দেশ করিয়া যে জগদীশ্বর গ্রহ দিগকে উক্ত প্রকার বক্রগতি প্রদান করিয়াছেন, তাছাতে আর সন্দেহ নাই। পৃথিবীর উক্ত প্রকার বক্রগতি দ্বারা ঋতুর উৎপত্তি হইয়া থাকে এবং অন্যান্য গ্ৰহেতেও অবশ্য ঐ ৰূপ কোন প্রকার উপকার দশে সন্দেহ নাই। পৃথিবী স্থৰ্য্যকে যে পথে ও যে প্রকার গতি দ্বারা ভ্রমণ করিয়া প্রদক্ষিণ করে, তাহার কিঞ্চিৎ ব্যতিক্রম হইলে ভূমণ্ডলে এপ্রকার দিব রাত্রির ঘটনা হইত না । গ্রহ সকল যেমন ঘুরিতে ঘুরিতে স্বৰ্য্য মণ্ডলকে পরিবেষ্টন করে, আমাদিগের এই চন্দ্রের ন্যায় আর কতগুলি উপগ্রহও সেই ৰূপ কেশন কোন গ্রহকে প্রদক্ষিণ ফরিয়া থাকে। কিন্তু ইহার মধ্যে আশ্চর্য্য এই যে,ষে গ্রহের উপগ্রহ থাকা সম্ভব হইতে পারে, সেই গ্রহেতে জগদীশ্বর উপগ্ৰহ প্রদান করিয়াছেন। আমাদিগের এই পৃথিবীর একটি উপগ্রন্থ আছে, বৃহস্পতিকে নিয়ত চারিটি উপগ্রহ প্রদক্ষিণ করে, হর্ষেল নামক গ্রহের ছয়টি উপগ্রহ দেখিতে পাওয়ার এবং শনি গ্রহ সাতটি উপএই স্থা পরিবেষ্টিত হইয়া থাকে। মঙ্গল এছৰ তিপয় ছত্র ক্ষয় এদের উপগ্ৰহ 23 দুষ্ট হয় না। জ্যোতিৰ্ব্বিং পণ্ডিতেরা আ८लाछन, कद्विङ्ग ८ङ्गशिश्नानि, ८ष मङ्कण বৃহৎ বৃহৎ গ্রহ, উপগ্রহ সঙ্গে লইয়া ভ্রমণ করিতে পারে এবং যে গ্রহে উপগ্রহ থাকিলে তাহার সমধিক মঙ্গল উদ্ভব হয়, করুণানিধান বিশ্বপিতা সেই সমস্ত গ্রহে উপগ্রহ প্রদান করিয়াছেন। ষে দুই প্রকার শক্তি দ্বারা গ্রহদিগের ভ্রমণ ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তাহার ব্যবস্থাও অতি অদ্ভুত। স্বৰ্য্যও যেমন গ্রন্থদিগকে অtকর্ষণ করিতেছে,গ্ৰন্থ গণও সেই ৰূপ স্বকীয় বেগে স্থৰ্য্য চইতে দুরে যাইতেছে, এই পরস্পর প্রতিবিরোধকারী শক্তি দ্বারা গ্রহদিগের ভ্রমণ কার্য্য সম্পন্ন হইতেছে। স্বর্যোর আকর্ষণে গ্রহ গণ দুরে গমন করিতেও পারে না এবং গ্রহদিগের স্বকীয় বেগ স্বৰ্য্যাকর্ষণের প্রতিবিধান করাতেও সুর্য্য উহুদিগকে আপনার নিকটে টানিতে সমর্থ হয় না, সুতরাং উহারা চক্রাবৰ্ত্ত গতিতে ভ্রমণ করিয়া স্থৰ্য্যকে প্রদক্ষিণ করে । কিন্তু মহানুভব তত্ত্বদশি পুরুষের যখন চিন্তা করিয়া দেখেন, যে কে স্থৰ্য্যকে এপ্রকার আকর্ষণী শক্তি প্রদান করিল এবং গ্রহগণই বা কোন পুরুষের নিকট । হইতে ঐ অাকর্ষণের প্রতিবিধানকরী শক্তি প্রাপ্ত হইল, তখন তাহারা সেই বিশ্বকারণের মহিমাসাগরে মগ্ন হইয়া এককালে স্তন্ধ প্রায় কয়েন । বিশেষতঃ যে গ্রহ স্থৰ্য্য হইতে যত দূরে আছে এবং ষে গ্রহ যে প্রকার ভার বিশিষ্ট বৃহৎ ছই, য়াছে, জগদীশ্বর তাহাতে তদনুৰূপ বেগ প্রদান করিয়াছেন । গ্ৰহগণ উক্ত প্রকার দুরতা ও বৃহত্ত্বানুৰূপ বেগ প্রাপ্ত না হইলে জগতের যে প্রকার প্রলয় দশা উপস্থিত হইত, জ্যোতিৰ্ব্বিৎ পণ্ডিতেরা তাহ পর্ষ্যালোচনা করিয়া বিস্ময়াপন্ন হয়েন । এই সমস্ত গ্রহ উপগ্রহ ভিন্ন আকাশপথে মধ্যে মধ্যে কতক গুলি ধুমকেতু প্র & কাশ পাইয়া থাকে। কি মঙ্গলভিপ্রায় সংসাধনের জন্য যে জগদীশ্বর ধূমকেতুর হষ্টি করিয়াছেন, যদিও অদ্যপি তাছা মকুষ্য লাকে প্রকাশ পায় নাই, তথাপি খু