পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

d f n { p mo ', l r, * o, 唱 i g los g স্বৰূপ এবং মঙ্গল স্বৰূপ। আমরা মনুমোর আকৃতি ও তাঁহার জ্ঞান ও ধৰ্ম্ম মনে না কfরয়া মনুষ্যকে ভাবিলে, যেমন মনুষ্যের ভাব আমাদের মনে আইসে না, সেইৰূপ ঈশ্বরের জ্ঞান এবং তা চার মঙ্গল-ভাৰ অবগত ন হইলে ঈশ্বর শব্দের অর্থই বোथशभा इन्न न । ऊँीशङ्ग ख्ठान नाझे, उटब তিনি জড় ; তাহার মঙ্গল ভাব নাই, তবে उिनि निर्छुक्ल अश्त्न बा निर्मु मडा । नभूদায় স্বষ্টি প্রক্রিয়াই তাহার জ্ঞান ও মঙ্গল সঙ্কপ প্রচার করিতেছে । এমন নিয়ম নাই, যাহাতে র্তাহার দুৰ্ব্বিগাহ মঙ্গল তাভিপ্রায় প্রকাশিত না রহিয়াছে। এমন কার্য্য নাই, যাহতে র্তাহার অসীম জ্ঞান প্রকাশ ন পাইতেছে। এই দুই লক্ষণ র্তা কার স্বৰূপের প্রধান লক্ষণ । ঈশ্বরের স্ব ৰূপ হইতে এই দুই লক্ষণ প্রত্যাহার করিয লইলে, তাহতে ঈশ্বরের ভাব কিছুই থাকে না । তাকার অস্থিত্বের সঙ্গে সঙ্গে তাহার স্বৰূপ লক্ষণ সৰ্ব্বত্রই সুব্যক্ত হইতেছে । সমুদয় জগৎ সংসারই কার্য্য, তা কায় তিনি মূল কারণ। সমুদয় জগৎ শৃঙ্খ- , লাই কৌশলময় এবং তিনিই সেই কেীশলের কারণ জ্ঞান-স্বরূপ পরব্রহ্ম। জগতের সমুদয় নিয়মই মঙ্গলবিহ এবং ইহার নিয়ন্ত মসল সঙ্কণপ | কিন্তু ঈশ্বরের জ্ঞান ও মঙ্গল-ভাব পরিমিত কি অপরিমিত ; তিনি কি কতক জানেন, কতক জানেন না---কতক দেশ দেখেন, কতক দেখেন না--তিনি বাহিরে আছেন, অন্তরে নাই ; তাহার কতক সাধু ভাব এবং কতক অসাধুভাব ? তিনি কি এই প্রকার অপুর্ণ ? কখনই না । ষে কিছু পরিমিত বস্তু, তাহাই স্কষ্ট বস্তু। যিনি জগদীশ্বর, তিনি অপরিমেয়—তিনি পরিপূর্ণ। এই সত্যটি সকলেরই বুদ্ধি ভূমিতে মুিহত আছে। ঈশ্বরকে অনন্ত অসীম অপরিমেয় না খলিলে তাহার কোন স্বৰূপই বলা হয় না। ঈশ্বরের কোন বিষয়ের সীমা আছে-পরিমাশ আছে—উছার কিছুরই খৰ্ব্বত আছে, हेश बf dन डैशिष्ट्रक बेश्वङ्ग बंत्र स्न्न बा; জন্য :ে পরিমিত স্বস্ট বস্তু বলিয়া মি- ] २१ র্দেশ করা হয়। ঈশ্বর ধিনি,তিনি পূর্ণ। পূর্ণ ষে কি তাল সেই পূর্ণ স্বৰূপই জানেন ; আমরা অপূর্ণ জীব হইয়া তাহার পূর্ণভাব মনে ধারণ করিতে পারি না । তবে তাকাকে অনন্ত অসীম অপরিমেয় বলাই মামাদের সাধ্য। তাহার ষে কোন বিষয় মনে করি, সকলই অনন্ত। তিনি জ্ঞানেতে অনন্ত-তিনি শক্তিতে অনন্ত—তিনি মঙ্গল ভাৰে অনন্ত—তিনি দেশেতে অনন্ত— তিনি কালেতে অনন্ত । যখন র্তাহার জ্ঞানের সহিত অনস্ততাৰকে মিলিত করি, তখন তাহাকে সৰ্ব্বজ্ঞ'ৰলি । তিনি ভূত ভবিষ্যৎ বৰ্ত্তমান সকল কালের সকল ব্যাপার বিশেষ ৰূপে অবগত হইতেছেন। তিনি যেমন বাছিরের সমস্ত বিষয় জানিতেছেন, সেই প্রকার আমাদের অস্তরের প্রত্যেক কামনা ও প্রত্যেক ভাব সম্যক অবধারণ করিতেছেন। অন্ধকার র্তাহার নিকটে কোন কুকৰ্ম্মকে গোপন রাখিতে পারে না এবং কপটতাও উrহার জ্ঞান হইতে সত্যকে আচ্ছন্ন করিতে পারে না । তাহার অনন্ত জ্ঞানের গুরুভার পরিমাণ করিয়! শেষ করা যায় না । যখন তাহার মঙ্গল-স্বৰূপ এবং অনস্ত ভাব একত্র করি, তখন তাহাকে পূর্ণ-মঙ্গল বলি। মন্দের সঙ্গে তঁrহার লেশমাত্র সম্প র্ক নাই। কোন দোষ বা গ্লানি বা কলর র্তাহাকে স্পর্শ করিতে পারে না । আলোকের সীমা কি ? না, অন্ধকার । জ্ঞানের | সীমা কি ? না, অজ্ঞান। সপ্তাবের সীমা কি ? না, অসম্ভাব। মঙ্গলের সীমা কি ? না, অমঙ্গল ! ঈশ্বর কোন সীমা বিশিষ্ট পদার্থ নহেন। মনুষ্যের বিষয়ে যখন আমরা এই প্রকার বলি যে এব্যক্তির এতগুলি গুণ আছে, তখনই ইহাও বলা হইল, ষে । তাহার এতটুকু দোষও আছে। কিন্তু ঐश्रदद्भद्र यत्रन उठ्दनं गैौभ कब्र बाब्र मा ।

    1. ख : ऊँाइज़ भऋणग्न मैौम मारे बाँब्रः তিনি পুর্ণ মঙ্গল ।

যখন ভাষার শক্তির বিষয় বিবেচনা করি, তখন তাহাঁকে অনন্ত শক্তি ও সৰ্ব্বশ