পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২৪

* দরিদ্র বালকদিগের বিদ্যা অধ্যয়নের জন্য যে সঞ্চিত ধন, সমর্থ হইয়া তাহার ভাগ । مختصي অন্যথা হইলে আমারদিগের শরীর রক্ষা পায় না, তখন আমারদিগের জীবনদাতা যিনি গ্রহণে কি আপনাকে নীচ বোধ করেন না ? -- আপন সন্তানদিগের বিদ্যা শি ক্ষ জন্য প্রতি মাসে যং কিঞ্চিৎ ব্যয় । করিতে কি সম্মত হইতে পারেন না ? অতএল র্যাঙ্কারদিগের ক্ষমতা আছে, তাহার। পরের সাহায্য পরিত্যাগ করিয়া স্বীয় ব্যয় দ্বারা স্বীয় পুত্ৰদিগকে অধ্যাপন করুন, এবং ভিক্ষার ধন ভিক্ষণপাত্র দরিদ্রদিগের চিতের জন্যই রক্ষিত্ত হউক । এইঙ্কণে দৃষ্টিকর, মতিলাল বাবু এই বিষয়ে কি মহত্ত্ব প্রকাশ করিয়াছেন। দৃষ্টি কর, যে হিতৈর্ষি এক ব্যক্তির দ্বারা কি উপকার হইতে পারে, এবং এক ব্যক্তির প্রতিজ্ঞ দ্বারা কত দুঃসাধ্য কাৰ্য সূসাধা হষ্টতে পারে ! ক্ষে স্বদেশস্থ বান্ধবগণ। এই কলিকাতা মধ্যে ব্যুনাধিক দুই সহস্র বালক বেতন প্রদান স্থারা বিদ্যাভ্যাস করিতে অসমর্থ সক্তিবাবু একাকী তোমারদিগের তাদ্ধেক ভায় মোচন করিয়াছেন, ইহাতেও | | | | | তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । ব্যতীত এই মর্ত্যলোকে উত্তাপের প্রাপ্তি হয় না, এবং যখন ইহারদিগের এক কায্যের তিনিই অবশ্য আমারদিগের প্রয়োজন অনু সারে জল বায়ু অগ্নির সৃষ্টি করিয়াছেন । পরন্তু যখন পশু, পক্ষী, কীট, পতঙ্গ, বৃক্ষ, লতা, এই সমুদয় বায়ু ব্যতিরেকে এক নিমেষ কালও স্থায়ি হইতে পারে না, যখন সেই বক্ষণদি মুক্তিক ব্যতীত উৎপন্ন হইতে পারে না, এবং যখন জল বিনা মৎস্যাদি জলজন্তু এ কার্য্য সাধনে অসমর্থ হইলে আক্ষেপের । সীমা থাকিবেক না । অধিক কি বলিব, পশের স্ক্রিতকে অনুসঙ্গান কর, লজ্জাকে স্মরণ কর, অপমানকে শঙ্গ। কর, এবং উপস্থিত সমূহ বিপদ হইতে বঙ্গ দশকে উদ্ধার কর । -= 3 e3#ce۔ مس ব্রাহ্মসমাজের বক্ততা । ১ বৈশাখ ১৭৬৭ ৷৷ - حاج نعمتابعت متحکیه { দ্বিতীয় প্রকরণ। দ্বিতীয়াধ্যায় । একোশী সৰ্ব্বভূতান্তুবাত্মা ৷ সঞ্চল ভূতের অন্তরাত্মা সকলের নিয়ন্তা পরমেশ্বর যিনি তিনি এক মাত্র হয়েন ॥ যখন বায়ু সেবন ব্যতীত নিঃশ্বাস প্রশ্বাস न॰भन्न झग्न नl, रार्थम अल बाडौड श्रांभाव्रদিগের ভূষণ নিবারণ হয় না, যখন অগ্নি প্রাণ ধারণ করিতে সমর্থ হয় না, তখন বায় জলদি জড়পদার্থে এবং পশু, পক্ষি, মৎস্য, বৃক্ষ, লতাদি প্রাণি পদার্থে এক পুরুষের রচনা শক্তি প্রত্যক্ষ হয় কি না ? বায়ুর দ্বারা কেবল আমরা প্রাণ ধারণ করিতেছি এমত নহে – তদ্বারা আমারদিগের বাক্যের উৎপত্তি হইতেছে । কিন্তু যদি দন্ত রসনাদি বাক্য যন্ত্র না থাকিত, তবে কি বায়ুর সে শক্তি ফলদায়ক হইত ? কিন্তু বাগ্‌র্যন্ত্র থাকিলেও স্মরণ, চিন্তা, উ দ্বোধ, কল্পনা প্রভৃতি মনের ধৰ্ম্ম ব্যতীত ভাষার উৎপত্তিই বা কি প্রকারে जडद कट्टे ত? অতএব ষ্টকার অপেক্ষ। কি প্রকারে আর অধিক স্পষ্ট রূপে সিদ্ধান্ত হইতে পারে, যে বায়ু প্রভৃতি জড় পদার্থের কারণ যিনি, তিনিই আমারদিগের শরীরের নিৰ্ম্মাণ কর্তৃ। ও মনেরও রচনা কর্তৃ; } ইহার প্রমাণ জন্য অধিক দূরে দৃষ্টি করিবার কি প্রয়োজন ? যথন জন্তুদিগের মনের সচিত শরীরের এ প্রকার সংযোগ দেখিতেছি, যে মনের প্রবৃত্তি মাত্র অঙ্গ সকল তদনুসারে কাৰ্য্য করিতে নিযুক্ত হয়, ক্রোধের উদয় হইলে যখন তাছারা আঘাত করিতে প্রবৃত্ত হয়, স্নেহের উদ্রেক হইলেই যখন অঙ্গ স্পর্শদি দ্বারা সস্তানকে লালন করিতে অনুরক্ত হয়, এবং যখন শব্দের সহিত কর্ণের, ৰূপের সহিত চক্ষুর,গন্ধের সহিত নাসিকার, স্পর্শের সহিত ত্বগিন্দ্রিয়ের, এবং রসের সহিত জিহাদির এ প্রকার সম্বন্ধ দেখিতেছি, যে বিষয় বা ইঞ্জিয় ইহার একের অভাবে অন্যের বিক্ষ