পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و ۳ ۹۹۹۹۹۹ ه) یک ایب 4 ন করা ব্রাহ্মণের নিত্য ধৰ্ম্ম হইয়াছে অতএব তাহার অনুষ্ঠান সৰ্ব্বদা কৰ্ত্তব্য । ব্রাহ্মণেন নিষকারণোধর্মঃ মড়ঙ্গোবেদোহ ধোয়োডেয়শ্চ ইতি ॥ শ্রীতিঃ। ব্রাহ্মণের নিষকারণ ধর্ম এই যে ষড়ঙ্গ বেদের অ’ ধ্যয়ন করিবেন এবং অর্থ জানিবেন । আত্মজ্ঞানে শমে চ স্যাম্বেদাভ্যাসে চমতমলান ৷ মনঃ ব্রহ্মোপাসনাতে এবং ইন্দ্রিয় নি গ্রহে আর ੋ উপনিষদাদি বেদাভ্যাসে উত্তম ব্রাহ্মণ যাক্তন কfরবেন ॥ বেদ দুজ্ঞেয় হইলে ও বেদার্থ জ্ঞান ব্যতিরেকে অামারদিগের ঐfচক পারত্রিক কোন মতে নিস্তার নাই এই হেতু বেদের অথাবধারণ সময়ে সেই অর্থে সন্দেহ না জন্মে এই নিমিত্ত দ্বিতীয় প্রজাপতি ভগবান স্বায় ম্ভব মনু ধৰ্ম্মসংহিতাতে তাবৎ বেদাথের বিবরণ করিয়াছেন । যৎ কিঞ্চিম্মনুরবদকৰৈ ভেম্বক্ত" । ष्वज्टि: ॥ যাহা কিছু মনু কহি যাচ্ছেন তাঁহাই পথা : বিষ্ণুরুদ্রাংশসম্ভব ভগবান বেদব্যাস ও বেদান্ত সূত্রে তাবৎ অর্থ স্থির করিয়াছেন अङ७व दम मूछब्र झड़ेब्राथ এই সকল ! উপায়ের দ্বারা মুগম হইয়াছেন ইহাতে কোন আশঙ্কা হইতে পারে না । BBBBBBSBBBBSBJBB BBBB BBBBBB S ঋষিভিনিশ্চিন্তে তঞ্জ কাশঙ্কাস্যাম্বানীষিণী ॥ ব্যাসন্মুতিঃ ॥ লেদ হইতে গে অথেfব ডান হয় তাহীতে যদি শঙ্কা জন্মে তবে ঋষির যে রূপ তাকার অর্থ নির্ণয় করিয়াছেন তাহাতে বিজ্ঞ ব্যক্রিদিগের আর কি শঙ্কা হইতে পারে ॥ আর লেখেন যে “ পরমার্থ বিষয়ে প্রাকত মনুষ্যের প্রত্যক্ষাদি প্রমাণ হইতে পারে না । ” ইহার উত্তর, অনুমানাদি সকল প্রমাণের মূল যে প্রত্যক্ষ তাঙ্গা প্রমাণ না হইলে তাবৎ প্রমাণ উচ্ছন্ন হইয়া যায়, যদি প্রত্যক্ষ প্রমাণ না হয় তবে বেদ পুরাণাদি শাস্ত্র যাহা প্রত্যক্ষ দেখি এবং প্রত্যক্ষ শুনি তাহার অপ্রামাণ্য হইয়া সকল ধৰ্ম্ম লোপ হইতে পারে, আর প্রাকৃত মনুয্যের প্রত্যক্ষের প্রামাণ্য না থাকিলে চক্ষু রাদি ইন্দ্রিয়ের সৃষ্টি বিফল হয়। কিন্তু বেদ و ه " همسة ما ان শাস্ত্রকে এবং প্রত্যক্ষ প্রমাণকে অপ্রমাণ করিয়া লোককে জানাইলে নবীন মতাবলম্বিদিগের উপকার অাছে যেহেতু বেদের প্রামাণ্য থাকিলে তাঙ্কারদিগের স্বয়ং রচিত সংস্কৃত গ্রন্থ ও ভাষা পয়ার সকল যাহা বেদ বিরুদ্ধ তাহ লোকে মান্য হইতে পারে ন! এবং প্রত্যক্ষকে প্রমাণ স্বীকার করিলে জন্যকে নিত্য করিয়া ও অচেতনকে সচেতন করিয়া এবং এক দেশস্থায়িকে বিশ্বব্যাপক করিয়। বিশ্বাস জন্মাইতে পারা যায় না; স্বতরাং নলীন মতাবলম্বির বেদে এবং প্রত্যক্ষে অপ্রামাণ্য জন্মণইবার চেষ্টা আপন মতের স্থাপনের নিমিত্ত অবশ্যই করিবেন, কিন্তু বেদ যাচার বিচারণীয় ন হয় ও প্রত্যক্ষ যাহার গ্রাহ্য নহে তাঙ্গার বাক্য বিজ্ঞ লোকের গ্রাহা কি প্রকারে হইতে পারে । বেদাঃ প্রমাণ স্মৃতয়ঃ প্রমাণ৭ ধমার্থযুক্ত৭ বচনং প্রমাণ২ { যস্য প্রমাণ৭ ন ভবেৎ প্রমাণ২ কস্তস্য কুর্য্যাৎবচন প্রমাণ । ইতার তাৎপৰ্য্য এই যে বেদাদিতে যাহার প্রামাণ্য নাই তাহার বাক্য কেহ প্রমাণ করে না, আর যে মতের স্থাপনের নিমিত্তে বেদকে অবিচারণীয় কঙ্কিতে হয় অার প্রত্য ক্ষ প্রমাণকে অপ্রমাণ জানাইতে হয় সে মত সত্য কি মিথ্যা ইহা বিজ্ঞ লোকের অনায়াসে বোধ গম্য হইতে পারে। পুনশ্চ লেখেন যে “ বেদাথ নির্ণয়ক যে মুনিগণ তাহারদিগের বাক্যে পরস্পর বিরোধ আছে একারণ বেদার্থ নির্ণায়ক যে পুরাণ ইতিহাস তাঙ্কাই সম্পতি বিচরণীয় এবং পুরাণ ইতিহাসকে বেদ বলিতে হইবে ৷ ” উত্তর, বেদাথ নির্ণয়কত্তা মুনিগণের বাক্যে পরস্পর বিরোধ আছে এনিমিত্ত যদি বেদ বিচারণীয় না হয়েন তবে পরস্পর বিরুদ্ধ যে ব্যাসাদি মুনি বাক্য তাহ! কি ৰূপে বিচারণীয় হইতে পারে । অতএব এই যুক্তির অনুসারে পুরাণ এবং ইতিহাস প্রভূতি যাহা মুনি বাক্য তাহাও বিচারণীয় না হইয়া সকল ধর্মের লোপাপত্তি হয়। দ্বিতীয় তঃ এস্থলে জিজ্ঞাস্য এই যে দুজ্ঞেয় নিমিত্ত