পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা রের কোন প্রধান অংশকে অন্যথা বা খগুন করিতে কি অদ্যাপি সমর্থ হইয়াছেন বা পরাস্ত হইয়া সরলতার সহিত ব্যবহার করিয়াছেন এবং অভিমানকে পরিত্যাগ করিয়া সত্যকে সমাদর করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছেন ? বরঞ্চ বিজাতীয় ক্রোধে আচ্ছন্ন হইয়া সত্যকে মিথ্যা ৰূপে ব্যক্ত করিতেছেন—সরলতাকে বঞ্চনা ৰূপে রটনা কfরতেছেন—বিদ্যাকে মর্থতা ৰূপে বর্ণনা করি - তেছেন— নির্দোষিকে দোষি ৰূপে বিখ্যাত করিতেছেন। কেবল সেই গ্রস্ত প্রকাশকের প্রতি নিন্দ ও দুৰ্ব্বাক্য ব্যক্ত করিয়া তৃপ্ত হয়েন নাই— তাবৎ ব্রহ্মে (পাসকের প্রতি অযুক্ত, অকথ্য, তাশ্রাব্য, কুৎসিত বাক্য সকল প্রয়োগ করিতে কোন মেয় শব্দ অবশিষ্ট রাখেন নাই । কিন্তু পৰ্ব্বতে মৃৎপিণ্ড ক্ষেপ করিলে সেই পৰ্ব্বতের অংশ কি छूर्भ হয় । মেঘাবরণে সূৰ্য্য প্রভা কি ক্ষয় হয় এবং তাছার মহিমাতে কি মালিন্য জন্মে । তএব বিপক্ষ প্রক্ষিপ্ত নিন্দ। বাক্যে অামর দুঃখিত নহি, কেবল আক্ষেপ হইতেছে যে মিশনরীর এতদ্রুপ বিদ্বান এবং ধাৰ্ম্মিক ৰূপে খ্যাত হইয়া ক্রোধভরে এপ্রকার দুর্ব্য বহার করিতেছেন । ঐযুক্ত শ্যামাচরণ মুখোপাধ্যায় কর্তৃক প্রকাশিত গ্রন্তের প্রথম ও প্রধান উত্তর যাহা মিশনরির অতি বলের সক্তিত প্রদান করিয়াছেন তাহার মৰ্ম্ম এই, যে উক্ত গ্রন্থ কৰ্ত্ত কালাইল সাহেব অতি দুশ্চরিত্র ও পাপাত্মা ছিল । কিন্তু তদগ্ৰন্থকৰ্ত্ত কালাইল সাহেব | এ অন্য কোন ব্যক্তি সচ্চরিত্র কি দুশ্চরিত্র । তাহার সন্ধানে ঐ গ্রন্থের তাৎপৰ্য্য নিরাকরণের প্রতি মকু সাহায্য হইতে পারে । তিনি তাহারক্ষিণের ধৰ্ম্মে-বিহাসের প্রতি যে সকল আপত্তি মানিয়াছেন উইর খওনের কি হইল ঃ ৫০ খানারও অধিক বাইবেল তার্থাৎ খ্রীষ্ট ধৰ্ম্ম পুস্তক ছিল.কি না ? তন্মধ্যে সকলকে জঘন্য জ্ঞানে কেরল চারি মাত্র ধৰ্ম্ম পুস্তককে ঈশ্বর বাক্য বলিয়া গ্রাহ कद्रा इहेब्राद्रह कि ब1? fग्नरॐ शैौzझेद्र मेश्व ब्लड्न विस्त दिनोम क्षेत्रश्छि झ्णि कि.मा ? যাহারা খ্ৰীষ্টকে পরমেশ্বর কাপে ব্যাখ্যা করিয়াছিলেন,রাজা কানষ্টাণ্টাইন তাহারদিগের পক্ষাবলম্বী ছিলেন কি না । পরে কীনষ্টাণ্টাইন রাজা সে মত পরিত্যাগ করিয়া অন্যতর মতস্থ হইয়াছিলেন কি না ? ভবিষ্যদ্বক্তাদিগের অনেক বাণী বাইবেলে ঈশ্বর বাক্য ৰূপে মান্য হইয়াছে কি মা এবং তাহারদিগের মধ্যে অনেকে মদ্য পানে উন্মত্ত হইয়া ভবিষ্যৎ বাণী কথনে প্রবৃত্ত হইতেন কি না ? বাইবেল পুস্তকস্থ ভবিষ্যদ্বাণী সকলকে খণ্ড বিখণ্ড করিয়া তাহা হইতে যথেচ্ছ অর্থ নিম্পন্ন করা যাইতে পারে কি না ? ইত্যাদি কালাইল সাহেবের গ্রন্থ হইতে প্রকাশিত শত শত প্রশ্নের যথার্থ উত্তর প্রদানের কি হইল ? so খীষ্ট ধৰ্ম্মের বিরুদ্ধ ৰাক্য যখন কালাইল সাহেব বিন্যাস করিয়াছেন, তখন সকল খ্ৰীষ্টানেরা অবশ্য তার শত্রু ছিলেন, অতএব শক্র দ্বার। তাছার মিথ্যা দুমর্শম ঘোষণা স্বভাবতই সম্ভব বটে। যদিও তিনি যথার্থতঃ দুশ্চরিত্র হইতেন, তাছাতেই বা কি ? তাহার বাক্য সকলকে খণ্ডন না করিয়া তাহার গ্রন্থকে কি প্রকারে অমান্য করা যায় ? কিন্তু খ্রীস্টান ধৰ্ম্মের বিরুদ্ধ সপ্রমাণ বাক্যের উত্তর প্রদত্ত হউক বা না হউক, আপাততঃ মিশনরির স্বীয় মুখাবরণ জন্য অপ্রকৃত শত খণ্ডিত কতকগুলীন খ্ৰীষ্ট ধৰ্ম্মপোষক প্রাচীন অভিপ্রায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পুস্তকে পুনর্মুদ্রিত করিয়া দ্বারে দ্বারে নিঃক্ষেপ করিতেছেন । তাহার প্রথম সঙ্খ্যাকে কেবল কুৎসা ও দুঃশাল বাক্যের ভাণ্ডার করিয়াছেন। কোন দুৰ্ম্মতি ব্যক্তির যদি দুৰ্ব্বাক্য শিক্ষা করিবার ইচ্ছা থাকে, তবে মিশনরিদিগের প্রকাশিত ঐ প্রথম সংখ্যার ভূমিকা পাঠ করিলেই তাহার সে বাসনা পরিপূর্ণ হইবে । তাৎপয্যের মধ্যে সেই ভূমিকার প্রধান তাৎপর্ষ এই,যে গ্রন্থ প্রকাশক ক্রমুক্ত শ্যামাচরণ মুখোপাধ্যায় তৎ গ্রন্থ কর্তার मांक छेहल्लधं न कपतिन्ना ख्नेऊ अंश् क्षकक्त করিয়াছেন? এই এক কথায় প্রভিলিঙ্কর